এই 20টি ব্যবস্থা পোল্ট্রি খামারকে বার্ড ফ্লু থেকে নিরাপদ রাখবে! ভার্মি কম্পোস্ট ইউনিটের জন্য ৫০% পর্যন্ত ভর্তুকি পাওয়া যাবে, শীঘ্রই আবেদন করুন এই হাইব্রিড জাতের টমেটো 900 কুইন্টাল প্রতি হেক্টর ফলন দেবে দুধের সঠিক সময় বেছে নিলে উৎপাদন বাড়বে, কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা?
Updated on: 27 February, 2019 1:56 PM IST

কাঁঠাল ভারতের একটি অন্যতম সুপ্রাচীন ও জনপ্রিয় ফল। এর মধ্যে যথেস্ট পরিমান প্রোটিন, শর্করা, আঁশ ছাড়াও সোডিয়ান ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম ও রাইবোফ্ল্যাভিন আছে। কাঁচা অবস্থায় এটি (এঁচোড়) সবজি হিসেবেও খাওয়া হয়। লাভজনক এই ফল চাষে কাঁঠাল গাছের নানা রোগ হয়। যেমন –

  • ফল ঝড়ে পরা – কাঠালে স্ত্রী ও পুরুষ ফুল একই গাছে হয়, তবে পরাগযোগ না হলে ফল শুকিয়ে ঝড়ে যায়। প্রতিকারে প্ল্যানোফিক্স ২.৫ – ৩ মিলি প্রতি ১০ লিটার জলে গুলে স্প্রে করতে হবে।
  • স্পঞ্জের মত ফল পচা – বোরনের অভাবে কচি কাঠাল ফলগুলি স্পঞ্জের মতো হয়ে পচে যায়। প্রতিকারের জন্য মাঘ থেকে জৈষ্ঠ মাস অবধি প্রতি মাসে একবার প্ল্যানোফিক্স ২ গ্রাম প্রতি লিটার জলে গুলে স্প্রে করলে সুফল পাওয়া যায়।
  • ছাল ফাটা রোগ – আম গাছের মত কাঁঠাল গাছের ছাল ফেটে যায় ও গা দিয়ে আঠা বের হয়। প্রতিকারের জন্য ব্লাইটক্স ১০ গ্রাম প্রতি লিটার জলে গুলে কান্ডের গায়ে লেপে দিয়ে ভাল ফল পাওয়া যায়।
  • ছত্রাকঘটিত মুচি ঝরে পড়া রোগ – এই ছত্রাকঘটিত রোগে (Rhizopus artocarpi) মুচি ছোট অবস্থায় কালো হয়ে পচে গাছ থেকে ঝরে পড়ে। এটি কাঁঠাল গাছের সব থেকে বড় সমস্যা। প্রতিকার – ছত্রাক ঘটিত আক্রমণের জন্য ব্লাইটক্স ৪ গ্রাম প্রতি লিটার জলে গুলে মুচি আসার পূর্বে ও পরে প্রয়োজন ভিত্তিক স্প্রে করতে হবে।

- রুনা নাথ (runa@krishijagran.com)

English Summary: Diseases of Jackfruit and their solutions
Published on: 27 February 2019, 01:54 IST