রাজ্যের বাসিন্দাদের সুবিধার জন্য একাধিক প্রকল্প এনেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তার মধ্যে অন্যতম হল স্বাস্থ্য সাথী কার্ড। যদিও ২১শের নির্বাচনের আগে এই কার্ডের সুবিধা কিছুজন পেতেন। তবে নির্বাচনের পর রাজ্যের প্রতিটি মানুষ এই কার্ডের সুবিধা আপাতত সকলেই পাচ্ছেন। সম্প্রতি এই কার্ডের আওতায় আরও কিছু সুবিধা যোগ করা হয়েছে।
সম্প্রতি সুত্র অনুযায়ী পিপিপি মডেলের অন্তর্ভুক্ত সমস্ত ডায়াগনস্টিক সেন্টার এবং ফেয়ার প্রাইস শপকে এক আওতায় আনা হচ্ছে। ফলে সাধারণ মানুষ এর থেকে পাবেন বিশেষ সুবিধা। যাদের কাছে স্বাস্থ্য সাথী কার্ড রয়েছে তারা এবার থেকে এই সমস্ত ডায়াগনস্টিক সেন্টার এবং ফেয়ার প্রাইস শপ থেকে বিনামুল্যে পরিষেবা পাবেন। পাশাপাশি স্বাস্থ্য সাথী কার্ডের সুবিধা যাতে সকলেই পান সেদিকে বিশেষ নজর দিচ্ছে রাজ্য স্বাস্থ্য দফতর।
অনেক সময় দেখা যায় স্বাস্থ্য সাথী কার্ড থাকা সত্ত্বেও অনেক সময় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ রোগীদের কাছে টাকা নেয়। পাশাপাশি অনেক রোগীরা থাকে যারা অনেক সময় স্বাস্থ্য সাথী কার্ড ব্যবহার করতে ভুলে যান সেদিকেও নজর দিচ্ছে স্বাস্থ্য দফতর। নেওয়া হচ্ছে বিভিন্ন পরিকল্পনা। যদি গ্রাহকের পরিবার স্বাস্থ্য সাথী কার্ড আনতে ভুলে যায় সেক্ষেত্রে গ্রাহকের আধার কার্ড নম্বর দিলেও স্বাস্থ্য সাথী পোর্টালে তার নাম রেজিস্টার করা যাবে। সঙ্গে যাদের স্বাস্থ্য সাথী কার্ড নেই তাঁদের এবার থেকে কার্ড তৈরি করে দেবে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।