Weather Update: ঝেঁপে নামবে বৃষ্টি! শনিবার থেকেই আবহাওয়ার আমূল পরিবর্তনের পূর্বাভাস হাওয়া অফিসের “ট্র্যাক্টর কে খিলাড়ি” কৃষকদের 51 হাজার টাকা পর্যন্ত পুরস্কার “মিলিওনেয়ার ফার্মার অফ ইন্ডিয়া অ্যাওয়ার্ডস 2024” এবার জুরির সভাপতিত্বে নীতি আয়োগের সদস্য অধ্যাপক রমেশ চাঁদ
Updated on: 15 December, 2022 12:07 PM IST
তেজপাতা বিক্রি করে সংসার চালাচ্ছেন ষাটোর্ধ্ব বৃদ্ধ, জানুন তাঁর জীবন কাহিনি (krishijagran)

‘তাজপাতা’ নামটার সঙ্গে আমরা সকলেই পরিচিত। তেজপাতাকে আমরা সুগন্ধি মশলা হিসাবেই চিনি। তবে এটি শুধু মশলা হিসাবেই পরিচিত নয়, এর অনেক ঔষধি গুনও আছে। আচ্ছা কখনও ভেবেছেন তেজপাতা বিক্রি করে মুনাফার মুখ দেখা যায়? নিশ্চয় ভাবছেন বর্তমান সময়ে সংসার চালাতে যা খরচা তাতে অন্তত তেজপাতা বিক্রি করে চলবে না। কিন্তু এভাবেও রোজগার করে আর্থিক ভাবে স্বনির্ভর হয়ে ওঠা যায়। তারই দৃষ্টান্ত গোসানমারীর বাসিন্দা।

তনাই বর্মণ নামে এক ব্যাক্তি গত ৪০ বছর ধরে তেজপাতা বিক্রি করে সংসার চালাচ্ছেন। দিনহাটা থানার অন্তর্গত গোসানিমারি ১ নং গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার ভিতরকামতা গ্রামের বাসিন্দা তিনি। ৬০ বছরে পৌঁছেও তনাই বর্মণ তেজপাতা বিক্রি করে স্ত্রী ও সন্তান নিয়ে সুখেই আছেন। সুত্রের খবর অনুযায়ী, দিনহাটা মহকুমা সীমান্তবর্তী বিভিন্ন গ্রাম থেকে গাছশুদ্ধ তেজপাতা কিনে নিয়ে আসেন তনাই বর্মণ। এই তেজপাতা কিনে আনার পর ৩ থেকে ৪ দিন ধরে রোদে শুখিয়ে বস্তা বন্দি করে তেজপাতার বাজারে নিয়ে গিয়ে তেজপাতা বিক্রি করেন তিনি।

আরও পড়ুনঃ জন্ম থেকেই হাত নেই, দুটি পা দিয়ে ট্র্যাক্টর চালিয়ে যোদ্ধার বেশে জীবন সংগ্রাম করে চলেছে বর্ধমানের যুবক

শুকনো তেজপাতা কুইন্টাল প্রতি বাজারমূল্য গড়ে সাড়ে ৩ হাজার টাকা। সপ্তাহে তিনি কমপক্ষে ২ কুইন্টাল শুকনো পাতা বিক্রি করার চেষ্টায় থাকেন। তাঁর সপ্তাহিক আয় মূলত চার হাজার টাকার কাছাকাছি হয়ে থাকে। তনাই বর্মণ কয়েক দশক ধরে এই ব্যবসা করে চলেছেন। তিনি বিভিন্ন জায়গা থেকে তেজপাতা সংগ্রহ করে থাকেন। এবং সেটা নিজ হাতে বাড়িতে নিয়ে এসে বিক্রি যোগ্য করে তোলার জন্য পরিচর্যা করে তবেই বাজারে নিয়ে যান। ষাটোর্ধ্ব এই বৃদ্ধ তনাই বর্মনের যেন এ কাজে ক্লান্তি নেই। এ কাজ তিনি ততন্ত্য আনন্দের সহিত করেন।  

English Summary: 60-year-old man earn by selling bay leaves know his life story
Published on: 15 December 2022, 12:07 IST

எங்களுக்கு ஆதரவளியுங்கள்!

প্রিয় অনুগ্রাহক, আমাদের পাঠক হওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আপনার মতো পাঠকরা আমাদের কৃষি সাংবাদিকতা অগ্রগমনের অনুপ্রেরণা। গ্রামীণ ভারতের প্রতিটি কোণে কৃষক এবং অন্যান্য সকলের কাছে মানসম্পন্ন কৃষি সংবাদ বিতরণের জন্যে আমাদের আপনার সমর্থন দরকার। আপনার প্রতিটি অবদান আমাদের ভবিষ্যতের জন্য মূল্যবান।

এখনই অবদান রাখুন (Contribute Now)