বর্তমানে কৃষিকাজ অনেকটাই ট্র্যাডিশনাল হয়ে গিয়েছে। হ্যাঁ তবে প্রাকৃতিক কৃষিকাজকে ট্র্যাডিশনাল কৃষিকাজও বলে। প্রাকৃতিক কৃষিকাজ হল সম্পূর্ণভাবে রাসায়নিক মুক্ত চাষ। কৃষি বিদ্যার মধ্যে দিয়ে রাসায়নিক মুক্ত চাষবাস সঙ্গে পশু সম্পদের জীববৈচিত্র্যের সঙ্গে একাত্ম সম্পর্ক গড়ে তুলতে সাহায্য করবে। আমরা সকলেই জানি প্রাকৃতিক চাষ অর্থাৎ জৈব চাষে অনেক ইতিবাচক দিক রয়েছে। সম্প্রতি জম্মু কাশ্মীরের ডোডা জেলায় কৃষকদের প্রাকৃতিক চাষ সম্পর্কে উৎসাহিত করার জন্য ৫০ জন কৃষক নিয়ে প্রাকৃতিক চাষ প্রশিক্ষণ কর্মসূচির সূচনা হয়েছিল।
কর্মকর্তার মতে, কৃষি ও কৃষক কল্যাণ মন্ত্রকের ফ্ল্যাগশিপ প্রোগ্রামের অধীনে প্রশিক্ষণ দেওয়া সঙ্গে জৈব চাষের কৌশলগুলিকে প্রচার করা এবং রাসায়নিক সার, কীটনাশক সার এবং কীটনাশকের ব্যবহার হ্রাস করা। সুত্রের খবর, অনুষ্ঠানের এক কর্মকর্তা জানান জম্মু কাশ্মীরের পার্বত্য জেলার বিভিন্ন পঞ্চায়েত এলাকা থেকে ৫০ জন কৃষক কৃষি বিজ্ঞান কেন্দ্রের এই প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ করেছেন। যেখানে কৃষি বিজ্ঞানীরা ও বিশেষজ্ঞরা এই বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেবে।
আরও পড়ুনঃ অজানা রোগের হানায় ঝরে পড়ছে কমলা, খরচ ওঠা নিয়ে চিন্তায় কৃষক
সংবাদ মাধ্যম সুত্রে খবর, KVK Bhaderwah-এর দায়িত্বে থাকা অমিত চরক জানিয়েছেন, এই প্রশিক্ষণের মাধ্যমে কৃষকদের ফসলের উৎপাদন বাড়বে সঙ্গে আয়ও বাড়বে। এছাড়াও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী কৃষকদের বার্তা দিয়েছেন, রাসায়নিক সার এবং কীটনাশক ব্যবহার কমানোর। সঙ্গে বলেছেন, জিরো বাজেটের প্রাকৃতিক চাষ মডেল ফলো করতে। কৃষকদের ইতিমধ্যেই কয়েকটি রাজ্যে এই অনুশীলনের প্রশিক্ষণ দেওয়া শুরু হয়েছে।
আরও পড়ুনঃ ভাগ্যলক্ষী গড়ার লক্ষ্যে আলু চাষ কৃষকের