কৃষিজাগরন ডেস্কঃ আয়ের উৎস বাড়াতে কৃষকরা এখন ঝুঁকছেন লাভজনক ফসলের দিকে। এ প্রেক্ষাপটে কৃষকদের মধ্যেও গাছ চাষের প্রবণতা দ্রুত বেড়েছে। এমন উদাহরণ দেশের অনেক রাজ্য থেকেও এসেছে, যেখানে কৃষকরা শুধু গাছ চাষ করেই ধনী হয়েছেন।
ইউক্যালিপটাস, সেগুন, গামহার, মেহগনি প্রভৃতি গাছের চাষ কৃষকদের কাছে খুবই জনপ্রিয়। এসব গাছ কম খরচে ও কম পরিচর্যায় দারুণ লাভ দেয়। তবে এসব গাছ চাষের জন্য কৃষকদের ধৈর্য ধরা খুবই জরুরি। ধৈর্যহীন কৃষকদের জন্য, তাদের চাষ লাভজনক প্রমাণিত হবে না।
আরও পড়ুনঃ এই মেশিনের সাহায্যে লাখ লাখ টাকা আয় করছেন কৃষকপরিবারের সন্তান
ইউক্যালিপটাস,সেগুন,গামহার,মেহগনি প্রভৃতি গাছের চাষ কৃষকদের কাছে খুবই জনপ্রিয়। এসব গাছ কম খরচে ও কম পরিচর্যায় দারুণ লাভ দেয়। তবে এসব গাছ চাষের জন্য কৃষকদের ধৈর্য ধরা খুবই জরুরি। ধৈর্যহীন কৃষকদের জন্য, তাদের চাষ লাভজনক প্রমাণিত হবে না।
আরও পড়ুনঃ বায়োফ্লক প্রযুক্তির সুবিধা এবং চ্যালেঞ্জ
মেহগনি গাছের চাষ
মেহগনি গাছ বাড়তে ১২ বছর সময় লাগে। এর কাঠ থেকে পাতা এবং চামড়া অনেক গুরুতর রোগের বিরুদ্ধে ব্যবহৃত হয়। এর পাতা এবং বীজ থেকে মশা তাড়ানোর তেল এবং কীটনাশক তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। বাজারে এর বীজ বিক্রি হয় প্রতি কেজি এক হাজার টাকা পর্যন্ত।
সেগুন গাছ চাষ
কৃষকরা ১২ বছরে সেগুন গাছ তুলতে পারে। সেগুন গাছ একবার কাটা হলে আবার বড় হয় এবং আবার কাটা যায়। এক একরে ৫০০ সেগুন গাছ লাগালে ১২ বছর পর এর এর দাম হবে কোটি টাকা।