Weather Update: ঝেঁপে নামবে বৃষ্টি! শনিবার থেকেই আবহাওয়ার আমূল পরিবর্তনের পূর্বাভাস হাওয়া অফিসের “ট্র্যাক্টর কে খিলাড়ি” কৃষকদের 51 হাজার টাকা পর্যন্ত পুরস্কার “মিলিওনেয়ার ফার্মার অফ ইন্ডিয়া অ্যাওয়ার্ডস 2024” এবার জুরির সভাপতিত্বে নীতি আয়োগের সদস্য অধ্যাপক রমেশ চাঁদ
Updated on: 17 November, 2022 11:57 AM IST
সংগৃহীত ।

কৃষিজাগরন ডেস্কঃ হৈমন্তী চা উৎপাদনে ব্যাপক হ্রাস।আবহাওয়া অনুকুল না হওয়ায় চলতি বছরে হৈমন্তী চায়ের উৎপাদন তলানিতে ঠেকেছে।বৃষ্টি হলে হৈমন্তী চাষের উৎপাদন ভালো হয়।কিন্তু দুর্গাপূজোর পর থেকেই বৃষ্টির দেখা নেই।এদিকে কালীপুজোর পর থেকেই হৈমন্তী চায়ের উৎপাদন শুরু হয়ে যায়। কিন্তু এবার কালীপুজোতেও বৃষ্টি হয়নি।তাই হৈমন্তী চায়ের উৎপাদন এক সপ্তাহের মধ্যেই বন্ধ হয়ে যায়।

অক্টোবর মাসে ২৫ শতাংশ চা উৎপাদন কম হয়েছে এবং নভেম্বর মাসে ওই উৎপাদন ৩০ শতাংশ কম হবে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।উত্তরবঙ্গে ইতিমধ্যেই পারদ নামতে শুরু করেছে। একটু একটু করে চা গাছের পাতায় পাতায় জমেছে শিশির। চা গাছের ডগা শক্ত হয়ে যাচ্ছে কিন্তু সেখান থেকে বের হচ্ছে না স্বতঃস্ফূর্তভাবে কুঁড়ি।

আরও পড়ুনঃ

ডিসেম্বর মাসের ১৭ তারিখে পাতা তোলার শেষ দিন। তবে আবহাওয়ার পরিস্থিতি দেখে বিশেষজ্ঞদের ধারনা শেষ দিনের আগেই উৎপাদন বন্ধ হয়ে যাবে। হৈমন্তী চা অতন্ত্য উৎকৃষ্ট মানের হয়ে থাকে। তাই এর দামও বাজারও ভালো পাওয়া যায়। এবার হৈমন্তী চা উৎপাদন কম হওয়ায় উত্তরবঙ্গের  চা চাষিরা অর্থনৈতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।

আবহাওয়া দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, পাহাড়ি এলাকা বাদ দিলে গত সপ্তাহখানিক থেকে  উত্তরবঙ্গে তাপমাত্রা সর্বনিম্ন ১৫ ও ১৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে ওঠানামা করছে আর দিনে সর্বাধিক তাপমাত্রা ২৯ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশেপাশে ঘুরছে। অন্যান্য বছর এই সময় তাপমাত্রা কিছুটা হলেও বেশি থাকে। যার প্রভাব পড়ে চা পাতা উৎপাদনে।

আরও পড়ুনঃ

চা উৎপাদনের প্রধান উপাদন হচ্ছে পরিবেশ, সঠিক বৃষ্টিপাত ও স্বাভাবিক তাপমাত্রা। বৃষ্টি এবং রোদের তাপ দুটোই চায়ের জন্য প্রয়োজন। কিন্তু দুর্গাপুজোর পর থেকে আর বৃষ্টি নেই উত্তরবঙ্গে। এছাড়া তাপমাত্রার কমতে শুরু করেছে। তার প্রভাব পড়েছে হৈমন্তী চা উৎপাদনে।

English Summary: There is a risk of huge losses in Haimanti tea cultivation
Published on: 17 November 2022, 11:57 IST

எங்களுக்கு ஆதரவளியுங்கள்!

প্রিয় অনুগ্রাহক, আমাদের পাঠক হওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আপনার মতো পাঠকরা আমাদের কৃষি সাংবাদিকতা অগ্রগমনের অনুপ্রেরণা। গ্রামীণ ভারতের প্রতিটি কোণে কৃষক এবং অন্যান্য সকলের কাছে মানসম্পন্ন কৃষি সংবাদ বিতরণের জন্যে আমাদের আপনার সমর্থন দরকার। আপনার প্রতিটি অবদান আমাদের ভবিষ্যতের জন্য মূল্যবান।

এখনই অবদান রাখুন (Contribute Now)