Weather Update: ঝেঁপে নামবে বৃষ্টি! শনিবার থেকেই আবহাওয়ার আমূল পরিবর্তনের পূর্বাভাস হাওয়া অফিসের “ট্র্যাক্টর কে খিলাড়ি” কৃষকদের 51 হাজার টাকা পর্যন্ত পুরস্কার “মিলিওনেয়ার ফার্মার অফ ইন্ডিয়া অ্যাওয়ার্ডস 2024” এবার জুরির সভাপতিত্বে নীতি আয়োগের সদস্য অধ্যাপক রমেশ চাঁদ
Updated on: 29 July, 2020 9:45 AM IST

গোটা বিশ্বের বিজ্ঞানীরা এখন একটি বিষয়ে বিশেষ ভাবে চিন্তিত যে বিশ্ব উষ্ণায়ন এর প্রভাব যে ভাবে প্রধান খাদ্য ফসলের উৎপাদনের উপর পড়ছে (ধান, গম, ভুট্টা ইত্যাদি) তাতে আগামি ভবিষ্যতে পৃথিবীর অধিক জনবহুল দেশ গুলিতে খাদ্য সংকট দেখা যেতে পারে।কারণ বিশ্ব উষ্ণায়ন বা গ্লোবাল ওয়ার্মিং-এর ফলে পৃথিবী গত ২০ লাখ বছরের মধ্যে সবচেয়ে গরম হয়ে যাবে ।

একটি পরিসংখ্যান বলছে ১৮৮০ সাল থেকে ১৯৮৬ সালের মধ্যে পৃথিবীর তাপমাত্রা ০.৬° C বেড়েছে । ২০৩০ সালের মধ্যে পৃথিবীর ঊষ্ণতা ২.৫° C এবং ২০৫০ সাল নাগাদ ৩.৮° C বেড়ে যেতে পারে । প্রসঙ্গত উল্লেখ্য যে, গত ২০০০০ বছরের তুলনায় শেষ শতকে বিশ্বের উষ্ণতা বেশী বৃদ্ধি পেয়েছে । আমাদের ভারত বর্ষ এর বাইরে নেই।আগত ২০৫০ সালের মধ্যে কম বেশি আরো ১.৫-২.০ সেলসিয়াস তাপমাত্রা বেড়ে যাবে। আর তাপমাত্রা বাড়লে আজকে যেসব প্রধান খাদ্য ফসল উৎপন্ন হচ্ছে সেগুলি যে তাপমাত্রা পর্যন্ত সহনশীল তার বেশি হয়ে গেলেই সেই সব ফসল আর তেমন ভাবে ফসল ফলাবে না।ফলন ধীরে ধীরে কমতে থাকবে।

এটি অবশ্যম্ভাবী এর থেকে নিস্তার নেই।তাহলে!?আগামী দিনের খাদ্য কি !?পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তের বিজ্ঞানীরা আপাতত একটি সমাধান খুঁজে বের করেছেন সেটি হলো "স্কন্দ জাতীয় ফসল" যেমন :কাসভা, ওল ইত্যাদি।পরীক্ষা করে দেখা গেছে এগুলি মধ্যে কিছু প্রজাতি যেমন কাসভা,ওল প্রায় ৪৪ ডিগ্রি থেকে ৪৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত তাপমাত্রা সহন করতে পারে এবং ফসলের উৎপাদনের উপর কোনো প্রভাব পড়ে না।এইসব ফসলের মধ্যে বিশেষত কাসভা(পাহাড়ি এলাকায় অনেকে এটিকে শিমুলতারু হিসেবে চেনে) যার খাদ্যগুণ বরঞ্চ আমাদের বর্তমান প্রচলিত খাবার গুলির থেকেও বেশি।পৃথিবীর সবচেয়ে জনবহুল দেশ চীন তাই আগের থেকেই এই কাসভা থেকে চাল, নুডুলস ও বিভিন্ন খাদ্য সামগ্রী বানানো শুরু করে দিয়েছে ও খাদ্য তালিকায় সংযুক্ত করেছে।এবার আমাদের পালা।

- অমরজ্যোতি রায়

English Summary: Tuber Crop
Published on: 12 October 2018, 08:33 IST

எங்களுக்கு ஆதரவளியுங்கள்!

প্রিয় অনুগ্রাহক, আমাদের পাঠক হওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আপনার মতো পাঠকরা আমাদের কৃষি সাংবাদিকতা অগ্রগমনের অনুপ্রেরণা। গ্রামীণ ভারতের প্রতিটি কোণে কৃষক এবং অন্যান্য সকলের কাছে মানসম্পন্ন কৃষি সংবাদ বিতরণের জন্যে আমাদের আপনার সমর্থন দরকার। আপনার প্রতিটি অবদান আমাদের ভবিষ্যতের জন্য মূল্যবান।

এখনই অবদান রাখুন (Contribute Now)