সূর্যমুখী চাষ করে আপনিও লাখ টাকা আয় করতে পারবেন, জেনে নিন সবকিছু
জোয়ার, বাজরা ,গম এবং ছোলাকে রবি মৌসুমের প্রধান ফসল হিসেবে ধরা হয় । কিন্তু এ বছর জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে কৃষকরা তাদের ফসলের ধরণে অনেক পরিবর্তন এনেছেন। ঔরঙ্গাবাদ জেলায় গড়ে দশগুণ বেশি সূর্যমুখী ফুলের বীজ চাষ করা হয়েছে । পরিবর্তিত জলবায়ু ও তৈলবীজের দাম বৃদ্ধির পরিপ্রেক্ষিতে কৃষকরা বেছে নিয়েছেন সূর্যমুখী ফসল । এছাড়া এ বছর সন্তোষজনক বৃষ্টিপাত হওয়ায় সেচের সমস্যাও দূর হয়েছে । যার ফলে চাষিদের পক্ষে চাষ করা সহজ হয়েছে । তাই কৃষকরা বিভিন্ন পরীক্ষা নিরীক্ষা করছেন । সূর্যমুখী ফুলের চাষ প্রায় বিলুপ্তির পথে গেলেও এখন আবার দ্রুত উন্নয়নের সাথে সাথে কৃষকদের জন্য সমান গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। একই সঙ্গে খরিফ মৌসুমে বৃষ্টির কারণে কৃষকদের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। কিন্তু এখন কৃষিবিদদের পরামর্শে রবি মৌসুমে বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে উৎপাদন বাড়ানোর চেষ্টা করছেন কৃষকরা।
জোয়ার, বাজরা ,গম এবং ছোলাকে রবি মৌসুমের প্রধান ফসল হিসেবে ধরা হয় । কিন্তু এ বছর জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে কৃষকরা তাদের ফসলের ধরণে অনেক পরিবর্তন এনেছেন। ঔরঙ্গাবাদ জেলায় গড়ে দশগুণ বেশি সূর্যমুখী ফুলের বীজ চাষ করা হয়েছে । পরিবর্তিত জলবায়ু ও তৈলবীজের দাম বৃদ্ধির পরিপ্রেক্ষিতে কৃষকরা বেছে নিয়েছেন সূর্যমুখী ফসল । এছাড়া এ বছর সন্তোষজনক বৃষ্টিপাত হওয়ায় সেচের সমস্যাও দূর হয়েছে । যার ফলে চাষিদের পক্ষে চাষ করা সহজ হয়েছে । তাই কৃষকরা বিভিন্ন পরীক্ষা নিরীক্ষা করছেন । সূর্যমুখী ফুলের চাষ প্রায় বিলুপ্তির পথে গেলেও এখন আবার দ্রুত উন্নয়নের সাথে সাথে কৃষকদের জন্য সমান গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। একই সঙ্গে খরিফ মৌসুমে বৃষ্টির কারণে কৃষকদের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। কিন্তু এখন কৃষিবিদদের পরামর্শে রবি মৌসুমে বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে উৎপাদন বাড়ানোর চেষ্টা করছেন কৃষকরা।
জোয়ার, বাজরা ,গম এবং ছোলাকে রবি মৌসুমের প্রধান ফসল হিসেবে ধরা হয় । কিন্তু এ বছর জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে কৃষকরা তাদের ফসলের ধরণে অনেক পরিবর্তন এনেছেন। ঔরঙ্গাবাদ জেলায় গড়ে দশগুণ বেশি সূর্যমুখী ফুলের বীজ চাষ করা হয়েছে । পরিবর্তিত জলবায়ু ও তৈলবীজের দাম বৃদ্ধির পরিপ্রেক্ষিতে কৃষকরা বেছে নিয়েছেন সূর্যমুখী ফসল । এছাড়া এ বছর সন্তোষজনক বৃষ্টিপাত হওয়ায় সেচের সমস্যাও দূর হয়েছে । যার ফলে চাষিদের পক্ষে চাষ করা সহজ হয়েছে । তাই কৃষকরা বিভিন্ন পরীক্ষা নিরীক্ষা করছেন । সূর্যমুখী ফুলের চাষ প্রায় বিলুপ্তির পথে গেলেও এখন আবার দ্রুত উন্নয়নের সাথে সাথে কৃষকদের জন্য সমান গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। একই সঙ্গে খরিফ মৌসুমে বৃষ্টির কারণে কৃষকদের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। কিন্তু এখন কৃষিবিদদের পরামর্শে রবি মৌসুমে বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে উৎপাদন বাড়ানোর চেষ্টা করছেন কৃষকরা।
কৃষি বিজ্ঞানীদের মতে সূর্যমুখী চাষের জন্য, দুটি গাছের মধ্যে উপযুক্ত দূরত্ব বজায় রেখে সূর্যমুখী ফুল লাগানো উচিত। প্রথম বীজ বপনের ২০ দিন পর এবং দ্বিতীয় বীজ বপনের ৪০ দিন পর আগাছা দুর করার ওষুধ দিতে হবে । সূর্যমুখী ফসলের সেচ খুবই গুরুত্বপূর্ণ যেমন উদ্ভিদ পর্যায়, ফুলের পর্যায় এবং ফুল ফোটার পর্যায়ে ।
এই চাষ করতে খরচ হবে ২৫ থেকে ৩০ হাজার টাকা। আপনি যদি এক হেক্টর জমিতে সূর্যমুখী ফুলের চাষ করেন তবে প্রায় ২৫ কুইন্টাল পর্যন্ত ফসল পেতে পারেন। বাজারে প্রতি কুইন্টাল সূর্যমুখী ফুলের বীজ প্রায় ৪০০০ টাকায় বিক্রি করা যেতে পারে।বিশেষজ্ঞদের মতে, এতে আপনার লাভ হবে ৬০ থেকে ৭০ হাজার টাকা।
সকাল ৭টা থেকে ১১টা পর্যন্ত সূর্যমুখী ফুল ফোটার সময়। সূর্যমুখী ফুল ফোটার সময় এবং ৮ দিন পর প্রতি লিটার জলে ২ গ্রাম বোরাক্স ছিটিয়ে দিতে হবে। এটি শস্য ভরাট করতে এবং বীজের ওজন বাড়াতে সাহায্য করে ফসলে ফুল আসার সময় কীটনাশক স্প্রে করবেন না।
English Summary: You too can earn millions of rupees by cultivating sunflower, find out everything