এই 20টি ব্যবস্থা পোল্ট্রি খামারকে বার্ড ফ্লু থেকে নিরাপদ রাখবে! ভার্মি কম্পোস্ট ইউনিটের জন্য ৫০% পর্যন্ত ভর্তুকি পাওয়া যাবে, শীঘ্রই আবেদন করুন এই হাইব্রিড জাতের টমেটো 900 কুইন্টাল প্রতি হেক্টর ফলন দেবে দুধের সঠিক সময় বেছে নিলে উৎপাদন বাড়বে, কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা?
Updated on: 4 February, 2021 10:48 PM IST
E-Nam Govt Scheme (Image Credit - Google)

কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নির্মলা সীতারমণ ২০২১-২২ অর্থবছরের বাজেট উপস্থাপন করেছেন। এই বছরের বাজেটেও সরকার কৃষকদের আয় দ্বিগুণ করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে। এর মাধ্যমে কৃষি খাতে লোণের লক্ষ্যমাত্রা বাড়ানো হয়েছে।

এই লক্ষ্যমাত্রা ১৫ লক্ষ কোটি টাকা থেকে বাড়িয়ে ১৬ লাখ কোটি টাকা করা হয়েছে, এ ছাড়াও বাজেটে (Budget) ই-নামটিও কৃষকদের জন্য উল্লেখ করা হয়েছে। এ জন্য ১০০০ টি নতুন মান্ডি চালু করার ঘোষণা করাহয়েছে। উল্লেখ্যযে, এখনও অবধি ই-নাম প্রকল্পের আওতায় দেশের ৫৮৫ টি মান্ডিকে যুক্ত করা হয়েছে। আসুন আমরা আপনাকে বলি যে ই-নাম স্কিমটি কী এবং এটি কীভাবে কাজ করে, পাশাপাশি কৃষকরা এর থেকে কী উপকার পাবেন।

ই-নাম স্কিম কী (What is an E-Nam scheme?) -

এর পুরো নাম ই-ন্যাশনাল কৃষি মার্কেট। এটি দেশের একটি বড় প্রকল্প, যার মাধ্যমে কৃষকদের তাদের ফসল বিক্রির জন্য অনলাইন ট্রেডিং সুবিধা সরবরাহ করা হয়। এটি একটি ই-ফার্মিং পোর্টাল। অনুমান করা হয় যে প্রায় ১.৬৮ কোটি কৃষক ইতিমধ্যে এই প্ল্যাটফর্মে নিবন্ধিত হয়েছেন।

১৮ টি রাজ্য সংযুক্ত ১ টি বাজার -

এই প্রকল্পের আওতায় ১৮ টি রাজ্যের কৃষকদের যুক্ত করা হয়েছে। অনলাইনে তৈরি এই মার্কেটে রাজ্যভিত্তিক বিভিন্ন ফসলের মান্ডি তৈরি করা হয়েছে। এগুলি সমস্ত অনলাইন সংযুক্ত, সুতরাং, এতে সমস্ত রাজ্যগুলি একসাথে একটি বাজারে সংযুক্ত।

কৃষকদের উন্নয়ন -

  • এই প্রকল্পের সহায়তায়, কৃষকরা তাদের ফসলের জন্য সঠিক মূল্য পান।

  • এর আগে মধ্যস্বত্বভোগীদের মাধ্যমে কৃষকের কাছ থেকে স্বল্প ব্যয়ে কৃষিজমির পণ্য নেওয়া হত। এতে মধ্যস্বত্বভোগীদের ভাগ না থাকায় কৃষকদের আর্থিক অবস্থা উন্নত হবে।

  • কৃষকদের বাজারে আসতে এবং পণ্য বিক্রির জন্য যে সময় লাগত তা সাশ্রয় হবে। 

ই-নাম প্রকল্পটি ২০১৬ প্রকল্পের শুরু হয়েছিল -

এই প্রকল্পটি ২০১৬ সালে শুরু হয়েছিল। ২০১৭ সালে ১৭ হাজার কৃষক এতে সংযুক্ত হন। এরপর এই অনলাইন পোর্টালে নিবন্ধিত কৃষকের সংখ্যা বাড়তে থাকে।

কৃষকরা কীভাবে ই-নাম স্কিমে যোগ দিতে পারেন -

  • কৃষকরা মোবাইল অ্যাপ বা রেজিস্টার্ড এজেন্টের মাধ্যমে সংযুক্ত হয়ে সরাসরি তাদের রাজ্য অন্য রাজ্যেও বিক্রি করতে পারবেন।

  • অনলাইন মান্ডি বাংলা, হিন্দি এবং ইংরেজি সহ ৮ টি ভাষায় উপলভ্য।

  • নিবন্ধিত কৃষকরা এই পোর্টালে তাদের ভাষায় লেনদেন করতে পারবেন।

এখানে নিবন্ধন করতে হবে (Application Procedure) -

ই-নাম অ্যাপে নিবন্ধকরণের জন্য, অনলাইন ওয়েবসাইট https://www.enam.gov.in/web/ - এ লগ ইন করতে হবে।

  • এখানে রেজিস্ট্রেশন-এর জন্য একটি ইমেল দিতে হবে।

  • এর পরে প্রদত্ত ইমেল অ্যাড্রেস-এ একটি অস্থায়ী আইডি আসবে।

  • পরবর্তী পদক্ষেপে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র অনলাইনে জমা দিতে হবে।

অনলাইনে এই প্রক্রিয়াটি শেষ করার পরে, কৃষকরা সহজেই তাদের ফসল ক্রয় এবং বিক্রয় করতে পারবেন।

আরও পড়ুন - মৎস্য চাষিদের জন্য ৫০ শতাংশ অনুদান দিচ্ছে সরকার, দেখুন আবেদন পদ্ধতি (50 percent subsidy for fish farmers)

English Summary: Big news for farmers! Addition of 1000 new mandis under the e-Nam project
Published on: 04 February 2021, 10:48 IST

எங்களுக்கு ஆதரவளியுங்கள்!

প্রিয় অনুগ্রাহক, আমাদের পাঠক হওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আপনার মতো পাঠকরা আমাদের কৃষি সাংবাদিকতা অগ্রগমনের অনুপ্রেরণা। গ্রামীণ ভারতের প্রতিটি কোণে কৃষক এবং অন্যান্য সকলের কাছে মানসম্পন্ন কৃষি সংবাদ বিতরণের জন্যে আমাদের আপনার সমর্থন দরকার। আপনার প্রতিটি অবদান আমাদের ভবিষ্যতের জন্য মূল্যবান।

এখনই অবদান রাখুন (Contribute Now)