পশ্চিমবঙ্গের ছোট শিল্প: হ্যান্ডলুম থেকে টেরাকোটা রোজ বদলাচ্ছে আকাশের মেজাজ: দক্ষিণ ও উত্তরবঙ্গের আবহাওয়ার আপডেট (Weather Update of Bengal) ক্যাপসিকাম চাষে ফলন ভালো, লাভ নেই! সরকারি সাহায্যের অভাবে ক্ষোভে চাষিরা
Updated on: 7 March, 2019 2:58 PM IST

কেন্দ্রীয় সরকার জানিয়েছে যে-চলতি মাসে খোলা বাজারে চিনি মিলগুলো ২৪.৫ লক্ষ টন চিনি বিক্রি করতে পারবে। সরকার দেশের ৫২৪ টি মিলকে বিক্রয়ের জন্য চিনির এই কোটা বরাদ্দ করেছে। খাদ্য মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, "এই বৃদ্ধি (মার্চ মাসের কোটাতে) বিভিন্ন কারণের জন্য দায়ী। বছরের এই সময়ে উচ্চ বিক্রির হার থাকে। মিলগুলিকে চিনি ন্যূনতম প্রতি কেজি ৩১ টাকা হারে বিক্রি করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এই হার সম্প্রতি ২৯ টাকা প্রতি কেজি থেকে বৃদ্ধি করা হয়ছে, যাতে করে মিলগুলি কৃষকদের সর্বোচ্চ আয় এবং আখের বকেয়া দাম শোধ করতে পারে।

সম্প্রতি, প্রচুর পরিমাণ উপভোক্তার কাছে চিনি বিক্রয়ের জন্য মিলগুলিকে আগাম বুকিং করার জন্য পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল। সরকার ২০১৮ সালের জুন থেকে চিনির কোটা স্থাপন করেছে এবং চিনি মূল্য (নিয়ন্ত্রণ) আদেশ ২০১৮ বাস্তবায়ন করা হয়েছে যাতে করে চিনির অতিরিক্ত উৎপাদনে ভারসাম্য বজায় রাখা যায় এবং চিনির মূল্যের ওপর নিয়ন্ত্রণ রাখা যায় যার ফলে কৃষকদের আখের বকেয়া মূল্য দেওয়া যায়। ২০১৮-১৯ সালে(অক্টোবর-সেপ্টেম্বর) চলতি বিপণনের বছরগুলিতে কৃষকদের আখের বকেয়া টাকার পরিমাণ ২0,000 কোটি টাকা অতিক্রম করেছে। ২০১৮-১৯ বিপণন বছরের মধ্যে চিনির উৎপাদন ৩০১ লাখ টন, যা আগের বছরের ৩২৫ লাখ টনের থেকে কম, কিন্তু অভ্যন্তরীণ চাহিদার চেয়ে ২৬০ লাখ টন বেশি।

- দেবাশীষ চক্রবর্তী

English Summary: central government has decided to fix 24.5 ton sugar for sell
Published on: 07 March 2019, 02:58 IST