বর্তমানে জৈব চাষের দিকে ঝোঁক বাড়ছে চাষিদের। আর এই জৈব চাষের হাত ধরেই কৃষকদের রয়েছে অপার সম্ভাবনা। কারন জৈব চাষের ক্ষেত্রে ক্ষতিকারক রাসায়নিক সার ব্যবহার করা হয়না। ফলে সবজির মান যেমন উন্নত হয় ঠিক তেমনই শরীরের জন্যও এটি বেশ স্বাস্থ্যকর। বর্তমানে এই জৈব চাষের জন্যও সরকার সাহায্যের হাত বাড়িয়েছে।
জৈব কৃষি প্রকল্প
এই প্রকল্পের অধীনে কৃষকরা তাদের জমিতে প্রাকৃতিক সার যেমন জৈব সার , সবুজ সার , গোবর সার , গ্যাস সার , কেঁচো সার ইত্যাদি ব্যবহার করেন। আপনিও যদি জৈব কৃষি প্রকল্পের সহায়তা পেতে চান তাহলে আজই আবেদন করুন অর্গানিক ফার্মিং পোর্টালে। হোম পেজে বায়ার অপশনে ক্লিক করতে হবে। তারপর আপনাকে বায়ার রেজিস্ট্রেশন অপশনে ক্লিক করতে হবে। এখানে আপনার সমস্ত অরিজিনাল তথ্য চাওয়া হবে। সেই অনুযায়ী সমস্ত তথ্য আপলোড করুন। তারপর সাবমিট বোতামে ক্লিক করতে হবে।
আরও পড়ুনঃ সারের মূল্য বৃদ্ধি! ক্ষতিগ্রস্ত জলপাইগুড়ির লঙ্কা চাষীরা
পরম্পরাগত কৃষি বিকাশ যোজনা ( PKVY): এই প্রকল্প ভারত সরকার, কৃষি ও কৃষক কল্যাণ মন্ত্রক দ্বারা সর্বভারতীয় স্তরে পরিচালিত। কৃষকদের একটি দল গঠন করে, তাদের জৈব চাষ, শংসাপত্র, প্রক্রিয়াকরণ এবং বিপণনের জন্য উদ্বুদ্ধ করা এবং প্রশিক্ষণ দেওয়া হয় । পাশাপাশি ৩ বছর সম্পূর্ণ জৈব চাষ করার জন্য কৃষকদের সমস্ত দিকে আর্থিক সহায়তা করা হয়।
আরও পড়ুনঃ বাংলা শস্য বিমাঃ মিটবে চিন্তা, বরাদ্দ হল ৩৪৫ কোটি টাকা
ইন্ডিয়ান ন্যাচারাল ফার্মিং সিস্টেম : এই প্রকল্পে কৃষকদের মূলত প্রশিক্ষণ দেওয়ার কাজ করে। এই প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে কৃষকদের ঐতিহ্যগত ও প্রাকৃতিক চাষ পদ্ধতির প্রতি অনুপ্রাণিত ও প্রশিক্ষণ দেওয়ার কাজ করা হয়।
আরও পড়ুনঃ Weather Alert: আগামী তিন দিন দুর্যোগের কালো ছায়া! তৈরি হচ্ছে সাইক্লোনিক সার্কুলেশন
মডেল ক্লাস্টার স্কিম / ফার্মার প্রোডিউসার গ্রুপ ( এফপিও): নাবার্ড এবং ভারত সরকার, কৃষি ও কৃষক কল্যাণ মন্ত্রকের দ্বারা যৌথভাবে বাস্তবায়িত এই প্রকল্প। এই প্রকল্পে কোম্পানি আইনের অধীনে নিবন্ধিত কৃষক উৎপাদনকারী গোষ্ঠী গঠন করে কৃষকদের জৈব উদ্যোক্তা হিসাবে গড়ে তোলা হচ্ছে ।