পেঁয়াজ সংরক্ষণের ক্ষেত্র তৈরীতে কৃষকদের ৫০ কোটি টাকার অনুদান দেবে কেন্দ্র সরকার
ভারতের কৃষিক্ষেত্র বিকাশের জন্য কেন্দ্র সরকার অনেক পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। সম্প্রতি মহারাষ্ট্রের রাজ্য সরকার রাজ্যে শস্য সংরক্ষণ পরিধি বাড়ানোর পরিকল্পনা নিয়েছে। রিপোর্ট অনুযায়ী জানা গেছে, রাজ্য সরকারের এই পরিকল্পনা গ্রহণের কারণ, মজুতদারের মজুতকরণ এবং অনিশ্চিত জলবায়ু প্রভৃতি পরিস্থিতির মধ্যে কৃষকরা যাতে আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন না হয়ে পড়েন। বিভিন্ন কারণে শস্যের মূল্য হ্রাসবৃদ্ধি হয়। বিগত বছরে শস্যটির প্রভূত ক্ষতি হওয়ায় বাজারে পেঁয়াজের মূল্য ছিল প্রায় আকাশছোঁয়া। এই সকল পরিস্থিতিতে কৃষকদের সহায়তা করতেই সরকারের এই উদ্যোগ।
মহারাষ্ট্রের পেঁয়াজ চাষীরা রাষ্ট্রীয় কৃষি বিকাশ যোজনা (আরকেভিওয়াই) -এর আওতায় পেঁয়াজ সংরক্ষণের ক্ষেত্র তৈরির জন্য ২০২০-২১ অর্থবছরে ৫০ কোটিরও বেশি ভর্তুকি পাবেন বলে সরকার জানিয়েছে।
ভারতের কৃষিক্ষেত্র বিকাশের জন্য কেন্দ্র সরকার অনেক পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। সম্প্রতি মহারাষ্ট্রের রাজ্য সরকার রাজ্যে শস্য সংরক্ষণ পরিধি বাড়ানোর পরিকল্পনা নিয়েছে। রিপোর্ট অনুযায়ী জানা গেছে, রাজ্য সরকারের এই পরিকল্পনা গ্রহণের কারণ, মজুতদারের মজুতকরণ এবং অনিশ্চিত জলবায়ু প্রভৃতি পরিস্থিতির মধ্যে কৃষকরা যাতে আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন না হয়ে পড়েন। বিভিন্ন কারণে শস্যের মূল্য হ্রাসবৃদ্ধি হয়। বিগত বছরে শস্যটির প্রভূত ক্ষতি হওয়ায় বাজারে পেঁয়াজের মূল্য ছিল প্রায় আকাশছোঁয়া। এই সকল পরিস্থিতিতে কৃষকদের সহায়তা করতেই সরকারের এই উদ্যোগ।
মহারাষ্ট্রের পেঁয়াজ চাষীরা রাষ্ট্রীয় কৃষি বিকাশ যোজনা (আরকেভিওয়াই) -এর আওতায় পেঁয়াজ সংরক্ষণের ক্ষেত্র তৈরির জন্য ২০২০-২১ অর্থবছরে ৫০ কোটিরও বেশি ভর্তুকি পাবেন বলে সরকার জানিয়েছে।
ভারতের কৃষিক্ষেত্র বিকাশের জন্য কেন্দ্র সরকার অনেক পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। সম্প্রতি মহারাষ্ট্রের রাজ্য সরকার রাজ্যে শস্য সংরক্ষণ পরিধি বাড়ানোর পরিকল্পনা নিয়েছে। রিপোর্ট অনুযায়ী জানা গেছে, রাজ্য সরকারের এই পরিকল্পনা গ্রহণের কারণ, মজুতদারের মজুতকরণ এবং অনিশ্চিত জলবায়ু প্রভৃতি পরিস্থিতির মধ্যে কৃষকরা যাতে আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন না হয়ে পড়েন। বিভিন্ন কারণে শস্যের মূল্য হ্রাসবৃদ্ধি হয়। বিগত বছরে শস্যটির প্রভূত ক্ষতি হওয়ায় বাজারে পেঁয়াজের মূল্য ছিল প্রায় আকাশছোঁয়া। এই সকল পরিস্থিতিতে কৃষকদের সহায়তা করতেই সরকারের এই উদ্যোগ।
মহারাষ্ট্রের পেঁয়াজ চাষীরা রাষ্ট্রীয় কৃষি বিকাশ যোজনা (আরকেভিওয়াই) -এর আওতায় পেঁয়াজ সংরক্ষণের ক্ষেত্র তৈরির জন্য ২০২০-২১ অর্থবছরে ৫০ কোটিরও বেশি ভর্তুকি পাবেন বলে সরকার জানিয়েছে। খরিফ ও খরিফ পরবর্তী উত্পাদিত ফসলের সময়কাল স্বল্প এবং কৃষকরা ফসল ক্ষেত থেকে সংগ্রহের পরপরই বাজারে নিয়ে আসেন। বৈজ্ঞানিকভাবে নির্মিত স্টোরেজে রবি শস্য (পেঁয়াজ) ভাল অবস্থায় রাখা যেতে পারে। পেঁয়াজের দীর্ঘমেয়াদী সংরক্ষণের জন্য এমন অবকাঠামোর প্রয়োজন, যেখানে ভাল বায়ুচলাচল করে, শস্য পর্যাপ্ত সূর্যের আলো পায় এবং শস্য জল থেকে সুরক্ষিত থাকে।
খরিফ মরসুম (জুন-জুলাই), খরিফ পরবর্তী মরসুম (আগস্ট-সেপ্টেম্বর) এবং রবি (নভেম্বর-ডিসেম্বর) মরসুমে পেঁয়াজ জন্মায়। তথ্য অনুসারে, মহারাষ্ট্রে দেশে মোট পিঁয়াজ উৎপাদনের ৩০ শতাংশ উৎপাদিত হয়।
মহারাষ্ট্রের সরকারী আধিকারিক বলেছেন, ৬,৫০০ জনেরও বেশি কৃষক সংগৃহীত পেঁয়াজ সংরক্ষণের ক্ষেত্র তৈরির জন্য কেন্দ্রীয় অনুদান পাবেন। স্থানীয় মোট প্রকল্প ব্যয়ের মধ্যে কেন্দ্র সরকার ৬০ শতাংশ ভর্তুকি দেবে এবং অবশিষ্ট অংশ রাজ্য সরকার সরবরাহ করবে।
স্বপ্নম সেন (swapnam@krishijagran.com)
English Summary: The central government will provide a grant of 50 crore to the farmers for creating onion storage
প্রিয় অনুগ্রাহক, আমাদের পাঠক হওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আপনার মতো পাঠকরা আমাদের কৃষি সাংবাদিকতা অগ্রগমনের অনুপ্রেরণা। গ্রামীণ ভারতের প্রতিটি কোণে কৃষক এবং অন্যান্য সকলের কাছে মানসম্পন্ন কৃষি সংবাদ বিতরণের জন্যে আমাদের আপনার সমর্থন দরকার। আপনার প্রতিটি অবদান আমাদের ভবিষ্যতের জন্য মূল্যবান।