Weather Update: ঝেঁপে নামবে বৃষ্টি! শনিবার থেকেই আবহাওয়ার আমূল পরিবর্তনের পূর্বাভাস হাওয়া অফিসের “ট্র্যাক্টর কে খিলাড়ি” কৃষকদের 51 হাজার টাকা পর্যন্ত পুরস্কার “মিলিওনেয়ার ফার্মার অফ ইন্ডিয়া অ্যাওয়ার্ডস 2024” এবার জুরির সভাপতিত্বে নীতি আয়োগের সদস্য অধ্যাপক রমেশ চাঁদ
Updated on: 6 May, 2019 1:52 PM IST

বর্তমান সামাজিক প্রেক্ষাপটে গ্রামীন বেকার যুবক যুবতী বা ভূমিহীন কৃষকদের স্বনির্ভরতার লক্ষ্যে একটি সম্ভাবনাময় ও লাভজনক উপায় হল সংকর গো-পালন। গো-পালন প্রধানত দুধ ও দুগ্ধজাত শিল্পের জন্য, কৃষি কাজে লাঙল টানার জন্য আর জৈব সারের অন্যতম প্রধান উপাদান হিসেবে গোবর ও গোমূত্র পাওয়া যায় গো-পালন থেকে। আমাদের রাজ্যে এমন অসংখ্য গোরু রয়েছে যেগুলির অধিকাংশই কম উৎপাদনক্ষম ও অলাভজনক। বিগত কয়েক বছরের প্রচেষ্টায় কৃত্রিম প্রজননের মাধ্যমে অধিক দুধ উৎপাদনক্ষমসংকর গাভী আমাদের রাজ্যে সৃষ্টি হয়েছে।

দুধ উৎপাদনে সাহিওয়াল, গীর ও লাল সিন্ধি গরু উৎকৃষ্ট। রাজ্যের দেশি গরুর সাথে সংকরায়ণ পদ্ধতির মাধ্যমে আমাদের রাজ্যের গরুর মান উন্নয়ন প্রক্রিয়া চালু রয়েছে। বিদেশী গরু হলস্টিন বা জার্সি দৈনিক ১৫-২০ কেজি দুধ দেয়, এই দুই প্রজাতির থেকে উৎপন্ন সংকর গাই দৈনিক ৬-৭ কেজি দুধ দিতে পারে। সঠিক সংকরায়ন পদ্ধতি অবলম্বন করে চললে ৩-৫ বছরে গরুর দুধ উৎপাদন ক্ষমতা ১৫-২০ কেজিতে আনা যাবে। তাই একমাত্র র্সঠিক প্রযুক্তিতে সংকরায়ন পদ্ধতিই গরুর দুগ্ধ উৎপাদন ক্ষমতা বাড়িয়ে গ্রামীন যুবক যুবতী ও কৃষকদের অর্থনৈতিক স্বনির্ভরতা নিয়ে আসতে পারবে।

রুনা নাথ(runa@krishijagran.com)

English Summary: dairy-could-bring-rural-self-reliance
Published on: 06 May 2019, 01:52 IST

எங்களுக்கு ஆதரவளியுங்கள்!

প্রিয় অনুগ্রাহক, আমাদের পাঠক হওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আপনার মতো পাঠকরা আমাদের কৃষি সাংবাদিকতা অগ্রগমনের অনুপ্রেরণা। গ্রামীণ ভারতের প্রতিটি কোণে কৃষক এবং অন্যান্য সকলের কাছে মানসম্পন্ন কৃষি সংবাদ বিতরণের জন্যে আমাদের আপনার সমর্থন দরকার। আপনার প্রতিটি অবদান আমাদের ভবিষ্যতের জন্য মূল্যবান।

এখনই অবদান রাখুন (Contribute Now)