পশ্চিমবঙ্গ খাঁচার দ্বারা মাছ চাষ করার কথা ভাবছে

মিল্কফিশ, চিংড়ি, কাঁকড়া, গলদাচিংড়ি এই ভাবে চাষ করা যায়

KJ Staff
KJ Staff

পশ্চিমবঙ্গের মৎস্য বিভাগ মাছের চাষ খাঁচার মধ্যে করার ব্যাপারে উদ্যোগ নিয়েছে, যাতে করে স্থানীয়  চাহিদা মেটানো যায় ও মাছের জন্য অন্য রাজ্যের ওপর ভরসা করতে না হয়। মৎস্য বিভাগের একজন আধিকারিকের(মৎস্য বিভাগ) মতে পশ্চিমবঙ্গ জুড়ে খাঁচার মধ্যে মৎস্য চাষ করার জন্য চাষিদের উৎসাহিত করছে। এর জন্য মৎস্য বিভাগের নোনা জলের জলাশয় ছাড়াও ব্যক্তিগত জলাশয় গুলোকেও ব্যবহার করা হবে। এধরনের মাছ চাষ অনেক ব্যক্তিগত মালিকানাধীন কোম্পানি করছে কিন্তু তা খুব ছোট আকারে। এই ধরনের মাছ চাষ ভাসমান ফ্রেমের ওপর করা হয়। এই ধরনের মাছ চাষ বিদ্যমান  জলাশয়ের ওপর করা হয় এবং জলাশয়টি একটি নেটের  দ্বারা খাঁচার মতো করে আবর্ত করা থাকে যাতে করে জল সহজেই বইতে পারে।এটা পুকুরে,নদীতে,লেকে অথবা সমুদ্রেও করা যেতে পারে।

এই খাঁচা গুলো বৃত্তাকার আকারের হয় এবং এর সাইজ ২মিটার থেকে ১৫ মিটার হয়। মিল্কফিশ, চিংড়ি, কাঁকড়া, গলদাচিংড়ি এই ভাবে চাষ করা যায়।এইভাবে মাছের চাষ আজকে খুব জনপ্রিয়তা পেয়ছে, কারণ মাছ চাষের অনেক পরিবর্তন হছে, তাই অনেকেই ঐতিহ্যগত ভাবে চাষের থেকে এই ভাবে চাষ করার চেষ্টা করছে।এই চাষের খরচ কম, তাই ছোটো চাষিরা এইভাবে চাষ করে মুনাফা অর্জন করতে পারে। প্রথমে ৮০টা খাঁচা ব্যবহার করা হবে, তার মধ্যে ১৮ টা SFDC এবং বাকী গুলো পূর্ব মেদেনীপুর, উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনাতে বণ্টন করা হবে।

- দেবাশীষ চক্রবর্তী    

Published On: 28 January 2019, 03:25 PM English Summary: Fishery by cage

Like this article?

Hey! I am KJ Staff. Did you liked this article and have suggestions to improve this article? Mail me your suggestions and feedback.

Share your comments

আমাদের নিউজলেটার অপশনটি সাবস্ক্রাইব করুন আর আপনার আগ্রহের বিষয়গুলি বেছে নিন। আমরা আপনার পছন্দ অনুসারে খবর এবং সর্বশেষ আপডেটগুলি প্রেরণ করব।

Subscribe Newsletters