এই 20টি ব্যবস্থা পোল্ট্রি খামারকে বার্ড ফ্লু থেকে নিরাপদ রাখবে! ভার্মি কম্পোস্ট ইউনিটের জন্য ৫০% পর্যন্ত ভর্তুকি পাওয়া যাবে, শীঘ্রই আবেদন করুন এই হাইব্রিড জাতের টমেটো 900 কুইন্টাল প্রতি হেক্টর ফলন দেবে দুধের সঠিক সময় বেছে নিলে উৎপাদন বাড়বে, কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা?
Updated on: 27 February, 2019 11:35 AM IST

বার্ডফ্লু ভাইরাসের কারণে হয়। এই ভাইরাস হাঁস বা মুরগির শ্বাসনালী, মল ও রক্তে থাকে। যদি কোনো মানুষ আক্রান্ত হাঁস বা মুরগি কাটে বা পালক ছাড়ায় তাহলে সে বার্ডফ্লু তে আক্রান্ত হতে পারে। কোনো বাচ্চা যদি আক্রান্ত হাঁস বা মুরগির সাথে খেলা করে তাহলে সেই বাচ্চার বার্ড ফ্লু হতে পারে। এই রোগের লক্ষণ হল প্রথমে জ্বর ও সর্দি-কাশি হয় পরে নিউমোনিয়া হয়ে আক্রান্তের মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। এই রোগ  প্রতিরোধের কিছু উপায় নীচে বর্ণিত করা হল।

১) অসুস্থ হাঁস বা মুরগিকে খালি হাতে ধরবেন না।

২) আক্রান্ত হাঁস ও মুরগিকে কাটা যাবে না বা পালক ছাড়ানো যাবে না।

৩) বাচ্চারা যাতে আক্রান্ত হাঁস বা মুরগির সাথে খেলা না করে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।

৪) হাঁস বা মুরগি ধরলে সাবান এবং জল দিয়ে দু হাত ভালো করে ধুয়ে নিতে হবে।

৫) হাঁস ও মুরগির মাংস ভালো করে সেদ্ধ করে রান্না করতে হবে।

৬) হাঁস বা মুরগি পালন করার সময় ভালো করে কাপড় দিয়ে নাক ও মুখ ঢেকে রাখতে হবে, এবং হাত না  ধুয়ে চোখ, নাক বা মুখে সেই হাত লাগানো যাবে না।   

৭) রোগে আক্রান্ত হাঁস বা মুরগির মল সার অথবা মাছের খাদ্য হিসেবে ব্যবহার করবেন না।

৮) যদি  কোনো হাঁস বা মুরগির অস্বাভাবিক মৃত্যু হয় তাহলে সেই হাঁস বা মুরগি কে মাটিতে পোতার সময় সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে।

৯) হাঁস বা মুরগি পালনের পর যদি কোনো ব্যক্তির জ্বর ও সর্দিকাশি হয় তাহলে তাকে দ্রুত ডাক্তারের কাছে বা নিকটতম হাসপাতাল অথবা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে যেতে হবে।

- দেবাশীষ চক্রবর্তী

English Summary: How to prevent bird-flu
Published on: 27 February 2019, 11:35 IST