যে কোনো দেশের যুবশক্তি-ই হলো মেরুদন্ড। ভাগ্য়ক্রমে অন্য়ান্য় দেশের তুলনায় আমাদের দেশে যুবক ও যুবতীর সংখ্য়া অনেক বেশী তাই নিশ্চিত ভাবে সম্পদ সৃষ্টির সম্ভাবনায় বল ও ভরসাও বেশী রাখা যেতে পারে। এই শক্তিকে যথার্থভাবে কাজে লাগানো একান্তই জরুরী কারন দেশের উন্নয়ন যার গুরুত্ব অপরিসীম। সরকারী-বেসরকারী কর্মসংস্থানের মধ্য়ে দিয়ে তা বোধ হয় পুরোপুরি সম্ভব নয় অন্তত বর্তমানের প্রেক্ষিতে যখন চাকরীর সুযোগ ক্রমশই সংকুচিত হচ্ছে এই কারনে ব্যক্তিগত ও সমবেত অর্থকরী প্রকল্পের প্রয়োজন আছে যাতে জীবিকায় টান না পড়ে,কর্মশক্তির অপচয় না হয়,অন্য় কাজ থেকে আয় করা সম্ভব- প্রকারান্তরে তাদের কর্মব্য়স্ত রেখে সমাজ তথা দেশের উন্নয়ন নিশ্চিত হয়। এতে তাদের জীবনেও হতাশা আসবে না,আর্থ-সামাজিক ও পৌষ্টিক উন্নতির সাথে সাথে দেশের/সমাজের অগ্রগতির ধারাও অব্য়াহত থাকবে এবং বর্তমান প্রজন্ম নিজের গ্রামীন পরিবেশ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়বে না। প্রাকৃতিক সম্পদের প্রাচুর্য আমাদের এক অনন্ত প্রেরনার উৎস আমরা সেদিক থেকে বিপুলভাবে সমৃদ্ধ। প্রকৃতি,প্রাকৃতিক সম্পদ ও তারুণ্য়-শক্তির মেলবন্ধনে এক অভাবনীয় অভ্য়ুদয় সম্ভব।হয়ত বা এভাবেই উত্তরনের পথে এগোনো সম্ভব।
এই প্রসঙ্গে ব্য়ক্তিগত বা একাধিক প্রচেষ্ঠা ও উদ্য়েগের মাধ্য়মে এবং স্থানীয় প্রাকৃতিক সম্পদের সুস্থায়ী ব্য়বস্থাপনার মধ্য়ে দিয়ে নানা পরিকল্পনা-ভিত্তিক কাজের কথা ভাবা যেতে পারে যাতে বাইরে থেকে যা কিছু আমরা কিনি তার উপর নির্ভরতা কমানো যায়। আমাদের গ্রামে মাছ চাষ ও হাঁস-মুরগী পালন বরাবরই হয়ে আসছে।ইদানিং প্রশিক্ষনের মাধ্য়েমে জৈব সুরক্ষার বিষয়টি ও সুষম খাবার ও পুষ্টির দিকটি প্রাধান্য় পাচ্ছে ও স্বাভাবিকভাবেই অর্থনৈতিক দিশাও দেখা যাচ্ছে । এইসব চাষে এখন অনেকটাই উন্নতি হয়েছে।
প্রথাগত চাষপদ্ধতির উন্নয়নের সঙ্গে সঙ্গে হেক্টর পিছু মাছের উৎপাদন অনেক বেড়েছে। অনেক চাষীই এখন বছরে ১০-১৫টন মাছ পাচ্ছেন।অনুরূপভাবে পোল্ট্রিতে সম্মিলিত উদ্য়োগে অনেক স্ব-সহায়ক দল তৈরী হয়েছে যা মুরগী পালনের সাধারন পারিবারিক সখ আজ তাদের পেশায় পরিণত হয়েছে। স্বনির্ভরতায় হাঁস-মুরগী পালনের গুরুত্ব এখন অনেক বেশী।গ্রামাঞ্চলে লেয়ার ও ব্রয়লার ফার্মিং এক শিল্পের পর্যায়ে উন্নীত হয়েছে।
প্রাণী সম্পদ বিকাশ বিভাগ ও ত্রি-স্তরীয় পঞ্চায়েত ব্য়বস্থাপনাকে সঙ্গে নিয়ে প্রানী ও মৎস্য় বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্য়ালয়ের উদ্য়োগে গ্রামীন জীবনযাত্রার মানোন্নয়নে প্রশিক্ষন প্রকল্প চালু হয়েছে। এই প্রসঙ্গে প্রানীপালনে ব্য়য়ভার অনেকটা কমানো সম্ভব যদি অল্প খরচে স্থানীয় প্রাকৃতিক সম্পদকে প্রাণীখাদ্য় অর্ন্তভূক্ত করে প্রচলিত সঠিক মূল্য়ের প্রাণী খাদ্য়ের বদলে নিজেদের তৈরী করা সুষম খাবার বানানো যায়।
মাছের (মূলত পোনা মাছের,রুই,কাতলা,মৃগেল,বাটা,সিলভার কার্প,গ্রাস কার্প,কালবোস ও কমন কার্প) ও মুরগীর খাবার তৈরী করে নেওয়া সম্ভব। এখানে এরকম দুটি প্রকল্পের সম্পর্কে সংক্ষপ্ত বিবরন রইল।সরকারী-বেসরকারী যেটুকু সহায়তা পাওয়া যাক না কেন-তাকেই হাতিয়ার করে প্রকল্প সফলের উদ্য়োগ নিতে হবে আজ-চাহিদা ও যোগানের সহজ সমীকরনের কথা মনে রেখে।
আরও পড়ুনঃ এভাবে ছাগল পালন শুরু করুন, আপনি ঋণ সহ অন্যান্য অনেক সুবিধা পাবেন
মাছের খাদ্য় তৈরীর সূত্র ও কয়েকটি জ্ঞাতব্য
-
মাছের পুষ্টির চাহিদা অনুযায়ী অপেক্ষাকৃত কম দামের অথচ ভালো গুনমানের কিছু উপাদান বেছে নিতে হবে। খাদ্য়ের মান বজায় রেখেও পুষ্টির চাহিদা পূরণ করে দাম সাধ্য়ের মধ্য়ে রাখতেই হবে
-
পুকুরে উৎপাদিত প্রাকৃতিক খাদ্য়কনা থেকেও বেশ কিছুটা হলেও পুষ্টির ব্য়বস্থা হয়-তাই দেখা গেছে পোনা মাছের নার্সারীতে খাদ্য়ের জন্য় এবং মিশ্র চাষের জন্য় যথাক্রমে খাবারে ৩০ শতাংশ এবং ২৫ শতাংশ প্রোটিন যোগান দিলেই চলে।
-
খাদ্য় প্রস্ততির সময়ে ১ শতাংশ ভিটামিন ও খনিজ মিশ্রন ব্য়বহার করতে পারলে বাস্তবে ভালো ফল হয়।
-
চালের খুদ অথবা চিড়ের গুড়ো,বাদাম/তিল/সর্ষের খোল,সয়াবিন গুঁড়ো,ভুট্টার গুঁড়ো,ডালের গুঁড়ো ও খোসা,সয়াবিন তেল,সুদ্ধ করে ছেঁকে নেওয়া মাছের গুঁড়ো।
-
নির্বাচিত কিছু উৎপাদন আটা চাকী বা ঢেঁকীতে ভালো করে গুঁড়ো করে চালনি দিয়ে চেলে নিতে হবে যেরকম দরকার হবে।
-
সূত্র অনুযায়ী উপাদনগুলিকে ওজন করে নিয়ে মিক্সার মেশিন বা কোনো বড় পাত্রে ঢেলে ছোট হাতা,বেলচা,লাঠি ইত্য়াদি দিয়ে শুকনো অবস্থায় ভালো করে মেশাতে হবে।
-
ভালো করে মেশানোর পর ইষদুষ্ণ জল/ভাতের ফ্য়ান অল্প অল্প করে মিশিয়ে নাড়তে হবে যাতে সমগ্র মিশ্রনটি একটি মন্ডে পরিণত হয়। ভালো হয় যদি সেই জলে অল্প চিটা গুড় ও খাবার লবন মেশানো যায়। তাতে আঠালো ভাব থাকে ও স্বাদের তারতম্য় হয়।
-
এই মন্ড সরাসরি খাদ্য় হিসাবে মাছকে দেওয়া যেতে পারে তবে সিমাই অথবা চাউমিন আকারে বানিয়ে দিতে পারলে ভালো হয়-ও সেই খাবার কিছুদিন রেখে দেওয়া যায় শুকনো করে নেওয়ার পর।
-
পেলেটের মাপ এমন হওয়া দরকার যাতে মাছ এই খাবার সহজেই খেতে পারে। মুখগহ্বরে গ্রহন করতে যেন কোন অসুবিধে না হয়।
-
পেলেট আকার ছাড়া চিড়ের ফ্লেক্স আকারেও কিছুটা অংশ করে নিয়ে মাছকে দেওয়া গেলে পুকুরের উপরের ও নীচের স্তরের মাছের সুবিধা হয়।
-
রুপান্তর হার বা এফ সি আর নির্নয় করা দরকার। ১.৫কেজি থেকে ২.০ কেজি খাবার প্রয়োগ করে যেন এককেজি পোনা উৎপাদন অবশ্য়ই পাওয়া যায়।
-
পুকুরে জলের তাপমাত্রা এবং গুনাগুনের তারতম্য়ের সঙ্গে খাদ্য় প্রয়োগের হারও কম-বেশী হয়।
পোনা মাছের জন্য় ব্য়বহৃত কয়েকটি পরিপূরক খাদ্য়ে নীচে বর্নিত উপাদানের প্রয়োগ
চালের গুঁড়ো অথবা চিড়ের কুঁড়ো + বাদাম খেলে (অথবা তিল কিংবা সর্ষে খোল )
ক) মিহিকরে গুঁড়নো এবং ছেঁকে নেওয়া ১:১ অনুপাতে মিশ্রিত (কড়াই-তে সামান্য় গরম করে নিলে ভালো হয়) এবং পেলেট/সিমাই আকৃতি বিশিষ্ট হতে হবে।
খ) ঐ সঙ্গে ভিটামিন-খনিজ মিশ্রণ(কেজিপ্রতি খাদ্য়ে ১০ গ্রাম )প্রানী খাদ্য়ে ব্য়বহৃত মিশ্রণ যথেষ্ঠ মনে করা হয় তাবে ভিটামিন-সি আছে কিনা তা নিশ্চিত হওয়া দরকার
গ) ঐ সঙ্গে কচি নিমপাতা, কাঁচা হলুদ, তুলসীপাতা,নুন মিশ্রণ (মাসে একবার দিতে হবে রোগ-বালাই সংক্রামনকে নিয়ন্ত্রনে রাখতে)- মেডিকেটেড বা ওষধি যুক্ত খাবার যা মাসে একবার অন্তত প্রয়োগ করতে পারলে রোগ বালাই সম্ভবনা কম থাকে।
ঘ) ঐ সঙ্গে আকর্ষক(মেথীভাজা গুঁড়ো ও সঙ্গে একাঙ্গীর গুঁড়ো)
ঙ) ঐ সঙ্গে প্রাকৃতিক রং(যেমন লাল শাক,বীট,পালং শাক,কমলার খোসা থেকে প্রস্তুত)নির্যাস।
এই সঙ্গে সারনীতে রইলো কুড়িটি সহজলভ্য় উদ্ভিজ উপাদানের পুষ্টিগুনের একটি সংক্ষিপ্ত বিবরন। উৎপাদন খরচ কম রাখতে কোন সময়ে কি কি উপাদান কাজে লাগবে তার ধারনা একটা পাওয়া যাবে। ঠিক সময়মত সঠিক পদ্ধতিতে তৈরী ও সংরক্ষিত খাবার যোগান দিতে পারলে প্রানী পুষ্টির সংস্থান হবে ঠিকঠাক।
আরও পড়ুনঃ এটি বিশ্বের সবচেয়ে দামি গরু, দাম জানলে অবাক হবেন, জানুন এর বিশেষত্ব
ছোট প্রানীপালনের মাধ্য়মে প্রান্তিক পরিবার গুলিতে অপুষ্টি নির্মূল করা সম্ভব আর এই কাজে আনুসাঙ্গিক ছোট শিল্প যেমন মাছ ও মুরগীর খাবার প্রস্তুতকরন,প্রয়োগকৌশল এখন খুবই প্রাসঙ্গিক হয়ে পড়েছে। আতিমারির ঝড়-ঝাপটা কাটিয়ে স্বাভাবিক ছন্দে গ্রামীন জীবনকে ফিরতেই হবে যা ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তা পূরন করে স্বনিযুক্তির মাধ্য়মেই চেষ্টা করতে হবে কারন চাকরীর অবস্থা আর আগের মত নেই-পাকা চাকরীত নেই ,চুক্তিভিত্তিক কাজও দেখা যাচ্ছে না বললেই চলে।মধ্য়বিত্ত ও নিম্নবিত্ত পরিবারে যুবক-যুবতীদের উত্তরনের প্রশ্নে এইগুলি যথেষ্ঠ সম্ভবনাপূর্ন।
উপকরণ |
জলীয় উপাদান |
প্রোটিন |
তেল |
আঁশ |
খনিজ লবণ |
শ্বেতসার |
ধানের কুঁড়া |
১০.০
|
৮.০-১২.০ |
৮.০-১০.০ |
১২.২০.০ |
১৫.০-১৯.০ |
৩৫.০-৪০.০ |
চালের কুঁড়া |
১০.০ |
১০.০-১৪.০ |
১০.০-১৬.০ |
৮.০-১০.০ |
৫.০-৬.০ |
৪০.০-৪৫.০ |
গমের ভূষি |
৮.০ |
১২.—১৪.০ |
২.০-২০.০ |
১০.০-১২.০ |
৪.০-৬.০ |
৫০.০-৫৫.০ |
বাদাম খোল |
১০.০ |
৪০.০-৪২.০ |
৬.০-৮.০ |
১০.০-১২.০ |
৩.০-৪.০ |
২৫.০-২৮.০ |
সূর্যমুখীর খোল |
৯.০ |
৩০.০-৩২.০ |
৪০.০-৬০.০ |
১৫.০-২০.০ |
৫.০-৭.০ |
৩৫.০-৪০.০ |
সরিষার খোল |
৯.০ |
৩০.০-৩৫.০ |
৭.০-৯.০ |
১০.০-১৫.০ |
৭.০-৯.০ |
৩০.০-৩৫.০ |
তিল খোল |
৯.০ |
৩২.০-৩৬.০ |
৭.০-১০.০ |
১০.০-১৪.০ |
৮.০-১০.০ |
২০.০-২৫.০ |
রাই সরিষার খোল |
১০.০ |
৩০.০-৩৫.০ |
২.০-৩.০ |
১২.০১৪.০ |
৫.০-৭.০ |
৩০.০-৩৪.০ |
শালবীজ খোল |
৯.০ |
১০.০-১৫.০ |
২.০-৩.০ |
৩.০-৫.০ |
৮.০-১০.০ |
৬৫.০-৭০.০ |
তুলাবীজ খোল |
৮.০ |
৩৫.০-৪০.০ |
৩.০-৫.০ |
১১.০-১৩.০ |
৬.০-৮.০ |
২৫.০-২৮.০ |
রবার বীজের খোল |
৯.০ |
৩০.০-৩৫.০ |
১০.০-১৫.০ |
৭.০-৮.০ |
৮.০-১০.০ |
৩২.০-৩৬.০ |
নারিকেলের খোল |
১২.০ |
২০.০-২৪.০ |
৬.০-৮.০ |
১২.০-১৪.০ |
৫.০-৬.০ |
৪০.০-৪৩.০ |
সয়াবীন খোল |
৯.০ |
৪৫.০-৫০.০ |
১.০-২.০ |
৮.০-১০.০ |
৭.০-৮.০ |
৩০.০-৩৫.০ |
পাম বীজের খোল |
৯.০ |
২০.০-২৪.০ |
৫.০-৭.০ |
২৫.০-২৮.০ |
৩.০-৪.০ |
৬০.০-৬৫.০ |
তেতুঁল বীজের খোল |
৯.০ |
১৩.০-১৫.০ |
৬.০-৮.০ |
১৩.০-১৫.০ |
৩.০-৪.০ |
৬০.০-৬৫.০ |
কলাই ডালের খোসা |
৯.০ |
২৪.০-২৬.০ |
১০.০-১৫.০ |
৮.০-১০.০ |
৪.০-৬.০ |
৩০.০-৩৪.০ |
ছোলার ডালের খোসা |
৯.০ |
২৪.০-২৬.০ |
৩.০-৫.০ |
৫.০-৭.০ |
৫.০-৬.০ |
৩০.০-৩৫.০ |
মালবেরী পাতা |
১০.০ |
২৪.০-২৭.০ |
২.০-৪.০ |
১০.০-১২.০ |
৬.০-৮.০ |
৪৫.০-৪৮.০ |
কলমী পাতা |
১২.০ |
১৬.০-২০.০ |
২.০-৪.০ |
৯.০-১০.০ |
৮.০-১৯০.০ |
৪৫.০-৪৮.০ |
অ্য়াজোলা |
১৫.০ |
২৫.০-৩০.০ |
২.০-৪.০ |
৮.০-১০.০ |
৮.০-৯.০ |
৩৫.০-৪০.০ |
মনে রাখতে হবে বাড়ীর লাগোয়া জায়গা যদি থাকে সেখানে মুক্তাঙ্গনে মুরগী পালন ও প্রচলিত পদ্ধতি-আর সেখানেও মুরগী চরে বেড়িয়ে যেটুকু খাবার পায় তা যথেষ্ঠ নয়। ফলে তৈরি করা সুষম ম্যাশ খাবারও এদেরও কিছুটা অবশ্য়ই দরকার।সজনে পাতা,অ্য়াজেলা,কচি ঘাসপাতাও চাই কারন চাষকে টেকসই করতে খাবার,জায়গাটির পরিচ্ছন্নতা ও নিরাপত্তা(বিভিন্ন শিকারী প্রাণী থেকে রক্ষার্থে)ও সর্বপরি জৈব –সুরক্ষা বজায় রাখতে পারলে এবং স্থানীয়ভাবে প্রাপ্ত বিভিন্ন খাদ্য়োপাদন যেমন-সর্ষের খোল,চালের কুঁড়ো,গমের ভূষি(সঙ্গে ভাঙা গমও থাকতে পারে),ভুট্টার গুঁড়ো,শুঁটকি মাছের গুঁড়ো,অল্প পরিমানে খাবার লবন ও দু-দিনের ব্য়বধানে ভিটামিন-খনিজ মিশ্রন পাউডার যোগান দিয়ে গেলে আয়ের একটি ভাল উপায় নিশ্চিত করা সম্ভব ও সেই সঙ্গে সঠিক বিকাশ।
লেখকঃ ডঃ প্রতাপ মুখোপাধ্য়ায়,অবসরপ্রাপ্ত প্রধান বিজ্ঞানী, ICAR-CIFA,ভুবনেশ্বর
ডঃ অনীশ দাস,মৎস্য় বিশেষজ্ঞ,ক্ষুদ্রসেচ ত্বরান্বিত প্রকল্প,বাঁকুড়া