এই 20টি ব্যবস্থা পোল্ট্রি খামারকে বার্ড ফ্লু থেকে নিরাপদ রাখবে! ভার্মি কম্পোস্ট ইউনিটের জন্য ৫০% পর্যন্ত ভর্তুকি পাওয়া যাবে, শীঘ্রই আবেদন করুন এই হাইব্রিড জাতের টমেটো 900 কুইন্টাল প্রতি হেক্টর ফলন দেবে দুধের সঠিক সময় বেছে নিলে উৎপাদন বাড়বে, কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা?
Updated on: 2 January, 2021 6:46 PM IST
Sole Fish (Image Credit - Google)

প্রায় হারিয়ে যাওয়া শোল মাছের প্রাকৃতিক ভাবে পোনা উৎপাদন ও বানিজ্যিক ভাবে চাষ করে মাছচাষিরা লাভবান হতে পারেন। বেকার যুবক ছোট্ট পুকুর বা ডোবায় মাত্র পাঁচ থেকে দশ হাজার টাকায় এই ব্যবসা শুরু করা যায়। চাষে খরচ কম। অল্প জায়গায় লাভজনক চাষ।

ছোট পুকুরে পাঁচ থেকে দশ হাজার টাকায় শোল মাছ চাষ করা যাবে। মাত্র দেড় ডেসিম্যাল পুকুর থেকে এক বছরে প্রায় এক টন উৎপাদন হবে।

পুকুর তৈরি (Pond Creation) –

যেকোনো পুকুরে করা যাবে, তবে পরিবেশ তৈরী করে দিতে হবে। কচুরি পানা, কলমি লতা থাকলে ভালো, শোল মাছ আড়ালে আবডালে থাকতে চায়। নেট বা জাল দিয়ে পুকুর ঘিরে দিতে হবে। মাছ চাষিরা নিজেই শোল মাছের বাচ্চা পোনা তৈরি করে নিতে পারেন। এরজন্য ৬ ডেসিম্যালের একটি পুকুর দরকার, যেখানে ১০-১২ টি পুরুষ ও স্ত্রী বড় শোল মাছ ছাড়বেন। দুটি ভিন্ন জলাশয়ের ব্রূড মাছ সংগ্রহ করে পোনা উৎপাদন করার জন্য। প্রাকৃতিক পদ্ধতিতে শোল মাছের পোনা উৎপাদন করা খুবই সহজ। এমনিতে শোল মাছ বৈশাখ মাসের প্রথম থেকে প্রজনন করে ।

শোল মাছের পোনা তৈরি (Sole Fingerling) -

স্ত্রী ও পুরুষ শোলমাছ চিনতে হলে, শোল মাছের পেটের দিকে চাপ দিলে লালা বের হয়। স্ত্রী মাছ লালার রঙ হলুদ। পুরুষ মাছ লালা সাদা রঙের হয়। শোল মাছের ডিমগুলি জলের ওপর ভাসতে থাকে। স্ত্রী মাছ সেখানে ডিম দেয় শিশু মাছ না হওয়া পর্যন্ত পুরুষ ও স্ত্রী উভয় মাছই ঘুরে বেড়ায়। পুকুর থেকে সপ্তাহখানেক বয়সের বাচ্চা সংগ্রহ করে নিয়ে ঐ গুলি বড় পুকুরে ছেড়ে দিতে হবে। হাফ ইঞ্চি সাইজের পোনা বিঘায় ৫০টি করে ছাড়া যেতে পারে।  ছোট মাছই এর প্রধান খাদ্য। শোল মাছকে খাবার হিসেবে চিংড়ি শুটকির গুঁড়া ভালভাবে পিষিয়ে দেন এবং মাছ কুচি কুচি কেটে ট্রেতে করে দেন। এভাবে ১৫ দিন খাওয়ানোর পর পোনাগুলো প্রায় ২ ইঞ্চি সাইজ হবে।

৬ মাসে ৭০০- ১০০০ গ্রাম ওজন হয়। একইসাথে রুই, কাতলা মাছের বড় মাছের উৎপাদনের পুকুরে মিশ্র চাষ করা যেতে পারে। তবে মাছের ক্ষত রোগ এর সম্ভাবনা অনেক সময় থাকে। এর জন্য সাবধানতা হিসেবে পুকুরে যাতে বাইরের জমির জল না প্রবেশ করে সেই বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে। প্রতি মাসে প্রতি ডেসিম্যাল পুকুরে (জলের এক মিটার গভীরতার জন্য) ২৫০-৩০০ গ্রাম চুন প্রয়োগ করে যেতে হবে এবং শীতের সময়ে ডেসিম্যাল পিছু ১ কেজি নুন প্রয়োগ করলে উপকার পাওয়া যায়। তাছাড়া এই রোগ হয়ে গেলে ‘সিফাক্স’ ওষুধ প্রয়োগ করলে হাতে নাতে ফল পাওয়া যায়।

আরও পড়ুন - তিলাপিয়া মাছ চাষে কৃষক আয় করছেন ৭ লক্ষ টাকা (Profitable Tilapia Farming)

English Summary: Unemployed youth start this business in a small pond for only 5-10k rs. and earn extra money
Published on: 02 January 2021, 06:46 IST

எங்களுக்கு ஆதரவளியுங்கள்!

প্রিয় অনুগ্রাহক, আমাদের পাঠক হওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আপনার মতো পাঠকরা আমাদের কৃষি সাংবাদিকতা অগ্রগমনের অনুপ্রেরণা। গ্রামীণ ভারতের প্রতিটি কোণে কৃষক এবং অন্যান্য সকলের কাছে মানসম্পন্ন কৃষি সংবাদ বিতরণের জন্যে আমাদের আপনার সমর্থন দরকার। আপনার প্রতিটি অবদান আমাদের ভবিষ্যতের জন্য মূল্যবান।

এখনই অবদান রাখুন (Contribute Now)