লেবু আমাদের শরীরের জন্য খুবই প্রয়োজনীয়৷ প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি সমৃদ্ধ লেবু বিভিন্নভাবে আমাদের প্রয়োজনে লাগে৷ এছাড়া এর খোসাও ব্যবহৃত হয় রান্না বা বেকারির কাজে৷ এতে সাইট্রিক অ্যাসিড বিদ্যমান৷ তাই এর চাহিদা প্রচুর৷ সারা বছর এটি পাওয়া যায়৷ আপনি চাইলে বাড়িতে ছাদেই নিজের মতো করে লেবু চাষ (Lemon Farming) করতে পারবেন৷
১০০ গ্রাম লেবুতে রয়েছে (Nutritional Value of Lemon)-
১.১০ গ্রাম প্রোটিন, ৯.৩২ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট, ৪৮ ক্যালোরি শক্তি, ০৫ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম, ০.৭ মিলিগ্রাম লোহা, ১১ মাইক্রো গ্রাম ফোলিয়েট সহ আরও নানা উপাদানে সমৃদ্ধ লেবু৷
এখন দেখে নেওয়া যাক লেবু আমাদের শরীরকে কোন কোন সমস্যা থেকে দূরে সরিয়ে রাখে-
সবথেকে প্রথমেই যেটা বলতে হবে তা হল লেবুর শরবতের কথা৷ রোদ থেকে বাড়িতে এসে লেবুর শরবত খেলে আরাম পাওয়া যায় সহজেই৷ তাছাড়া মানসিক চাপ দূর করে সতেজ করে শরীরকে এই লেবুর রস৷
লেবুতে রয়েছে উচ্চ মাত্রার ভিটামিন যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা (Immunity Power) বাড়িয়ে তোলে, এবং সর্দি-কাশি-ঠাণ্ডা লাগার হাত থেকে রক্ষা করে৷
ওজন নিয়ন্ত্রণ (Weight Loss) করতেও লেবুর রসের জুড়ি মেলা ভার৷ সকালে খালি পেটে লেবুর রস, মধু, হালকা গরম জলে মিশিয়ে প্রতিনিয়ত খেলে উপকার পাওয়া যায়৷
পেটের সমস্যা, কোষ্ঠকাঠিন্য, বদহজমের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতেও লেবুর রসের ভূমিকা অনস্বীকার্য৷ নুন, লেবুর রস, জলের শরবত করে খাওয়া যেতে পারে এক্ষেত্রে৷ লেবুর খোসার মধ্যে উপস্থিত ফাইবার অন্ত্রকে পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে৷
লেবুতে বিদ্যমান অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান শরীরকে ক্যানসারের হাত থেকে রক্ষা করে৷ স্তন এবং কোলন ক্যানসারকে (Cancer) প্রতিহত করতেও সাহায্য করে এই অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট।
লেবুতে রয়েছে উচ্চ মাত্রার ভিটামিন যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা (Immunity Power) বাড়িয়ে তোলে, এবং সর্দি-কাশি-ঠাণ্ডা লাগার হাত থেকে রক্ষা করে৷
ওজন নিয়ন্ত্রণ (Weight Loss) করতেও লেবুর রসের জুড়ি মেলা ভার৷ সকালে খালি পেটে লেবুর রস, মধু, হালকা গরম জলে মিশিয়ে প্রতিনিয়ত খেলে উপকার পাওয়া যায়৷
পেটের সমস্যা, কোষ্ঠকাঠিন্য, বদহজমের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতেও লেবুর রসের ভূমিকা অনস্বীকার্য৷ নুন, লেবুর রস, জলের শরবত করে খাওয়া যেতে পারে এক্ষেত্রে৷ লেবুর খোসার মধ্যে উপস্থিত ফাইবার অন্ত্রকে পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে৷
লেবুতে বিদ্যমান অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান শরীরকে ক্যানসারের হাত থেকে রক্ষা করে৷ স্তন এবং কোলন ক্যানসারকে (Cancer) প্রতিহত করতেও সাহায্য করে এই অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট।
এই গরমে লেবুর শরবত আমাদের প্রান জুড়িয়ে দেয়, সেই সঙ্গে আশীর্বাদপুষ্ট এই ফলটি রূপচর্চায় কাজেও এগিয়ে আছে সবার চেয়ে।
১. চুলের পরিচর্যায় –
লেবুর রস চুলে দারুন লাইটেনার হিসাবে কাজ করে। এছাড়া এটি মাথার খুশকি দূর করে দেয় নিমেষের মধ্যে। নারকোল তেলের সাথে লেবুর রস মিশিয়ে মাথায় ঘন্টা দুয়েক রেখে দিয়ে শ্যাম্পু করে ফেললেই পাওয়া যায় খুশকিমুক্ত স্ক্যাল্প। এছাড়া লেবুর রস এমনিও চুলে লাগালে চুল অনেক ফুরফুরে ও শাইনি হয়।
২. মুখের পরিচর্যা -
লেবু মারাত্মক ভালো ট্যান রিমুভার, রোদে পোড়া ত্বকের কালচে ভাব দূর করতে লেবুর জুড়ি মেলা ভার। পরিমাণমতো বেসন ও মধুর সাথে পরিমাণমতো লেবুর রস মিশিয়ে ট্যান পড়া জায়গায় লাগিয়ে ১৫ মিনিট রেখে হালকা ম্যাসাজ করে খুয়ে ফেললেই পাওয়া যাবে ট্যান-ফ্রি ত্বক।
আরও পড়ুন - কোলন ক্যান্সার ও ব্রেস্ট ক্যান্সারের অন্যতম সেল প্রতিরোধক মালটা ফল
৩. ঠোঁটের যত্নে –
শীতে শুষ্ক ঠোঁটে চামড়া ওঠে, এমত অবস্থায় ঠোঁটে গ্লিসারিনের সাথে লেবুর রস মিশিয়ে লাগিয়ে ঘুমিয়ে পড়লে, পরদিন পাওয়া যায় কোমল ও মসৃণ ঠোঁট।
আরও পড়ুন - জেনে নিন ড্রাগন ফলের কিছু বিশেষ স্বাস্থ্য উপকারিতা