'রাক্ষুসে মাছ'-বিপদ কোথায়? 'MFOI, VVIF কিষাণ ভারত যাত্রা' গুজরাটের বিভিন্ন গ্রামে পৌঁছে কৃষকদের সম্মানিত করেছে কাঁচা আম খেলে হিট স্ট্রোক প্রতিরোধ হবে এবং এই সমস্যাগুলো দূর হবে!
Updated on: 30 July, 2019 2:09 PM IST

উত্তরপ্রদেশের গাজীপুরের কৃষক মনোজ কুমার পলি হাউসে জারবেরা ফুলের চাষ করে বছরে আয় করেছেন দেড় লক্ষ টাকা। কঠোর পরিশ্রমের দ্বারা ও মনোযোগ সহকারে কোন কাজ করলে সাফল্য অর্জিত হয় এবং লাভও হয় অধিক। আর এর সবথেকে বড় নিদর্শন হলেন কৃষক মনোজ কুমার। তিনি ফুলের চাষ করে নিজে সফল হয়েছেন এবং অন্যান্য কৃষককে জারবেরা চাষে উৎসাহিত করেছেন। তাঁর এই জারবেরা ফুলের বাগান এতটাই মনোমুগ্ধকর যে, তা দেখতে বহু দূর দূরান্ত থেকে অনেক লোকের সমাগম হয়।  

তিনি জানিয়েছেন,  বিএইচইউ ইউনিভার্সিটি থেকে স্নাতকত্তোর ডিগ্রী অর্জনের পর তিনি কাজের জন্য চেষ্টা করেন। পরে বারাণসীতে তিনি কাজ করতে থাকেন, কিন্তু নতুন কিছু করার চেষ্টায় তিনি দেশে ফিরে আসেন এবং পলি হাউস সম্বন্ধে শোনেন। এরপর তিনি পলি হাউস নিয়ে যাবতীয় তথ্য পড়েন ও অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করেন। অবশেষে পলি হাউসে তিনি জারবেরা ফুলের চাষ শুরু করেন।

পলি হাউসের নির্মাণ –

প্রথমত, তিনি ব্যাঙ্কের সহায়তায় পলি হাউসের কাজ শুরু করেছিলেন। প্রায় চারটি ক্ষেত জুড়ে তিনি পলি হাউসটি নির্মাণ করিয়েছিলেন। এই পলি হাউসে তিনি ২ লাখ ৬০ হাজার টাকা মূল্যের ৬৫০০ টি জারবেরা ফুলের চারা ব্যাঙ্গালোর থেকে এনে রোপণ করেন। চারা রোপণ করার তিন মাস পর থেকেই গাছে ফুল আসতে শুরু করেছে। চতুর্থ মাসে এই ফুল বিক্রির জন্য বারাণসীর মান্ডি-তে পাঠানো হয়। এক হাজার বর্গমিটারে তৈরি এই পলি হাউস থেকে প্রতি মাসে প্রায় ১২-১৫ হাজার জারবেরা ফুল বিক্রির জন্য বারাণসীর মান্ডি-তে পাঠানো হয়।

কৃষক মনোজ কুমার জানিয়েছেন, কৃষকদের অবস্থার উন্নতির জন্য অনেক প্রকল্প থাকলেও কৃষি বিভাগের উদাসীনতার কারণে, সঠিক তথ্যের অভাবে কৃষকদের আদৌ উন্নয়ন সার্বিকভাবে হয় না। তাই নিজেদেরই চেষ্টা করতে হবে অধিক উপার্জনের জন্য। তাঁর এই জারবেরা চাষে অনেক কৃষকই উৎসাহিত হয়েছেন এবং তাঁরা নিজেরাও বর্তমানে চেষ্টা করছেন সঠিক পদ্ধতিতে ফুল চাষ করে উপার্জন করার।

স্বপ্নম সেন (swapnam@krishijagran.com)

English Summary: Earn-more-income-cultivate-gerbera-flower
Published on: 30 July 2019, 02:09 IST

எங்களுக்கு ஆதரவளியுங்கள்!

প্রিয় অনুগ্রাহক, আমাদের পাঠক হওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আপনার মতো পাঠকরা আমাদের কৃষি সাংবাদিকতা অগ্রগমনের অনুপ্রেরণা। গ্রামীণ ভারতের প্রতিটি কোণে কৃষক এবং অন্যান্য সকলের কাছে মানসম্পন্ন কৃষি সংবাদ বিতরণের জন্যে আমাদের আপনার সমর্থন দরকার। আপনার প্রতিটি অবদান আমাদের ভবিষ্যতের জন্য মূল্যবান।

এখনই অবদান রাখুন (Contribute Now)