পানামা উইল্ট - এটি একটি ছত্রাকজনিত রোগ, যা আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া, আফ্রিকা, তাইওয়ান সহ বিশ্বের বেশ কয়েকটি দেশে গত কয়েক বছর ধরে দেখা যাচ্ছে। এই রোগটি কৃষকদের কলা ফসল পুরোপুরি নষ্ট করে দেয়। এর সঙ্গে, এই রোগটি কয়েক বছর ধরে দেশের কৃষকদের জন্য সমস্যা তৈরি করে আসছে। পানামা উইল্ট ফুসারিয়াম উইল্ট টিআর - ৪ নামে একটি ছত্রাক থেকে ঘটে, যা কলা গাছের বৃদ্ধি বন্ধ করে দেয়। এই রোগের আক্রমণে কলা গাছের পাতা বাদামি হয়ে যায় এবং কান্ডও পচতে শুরু করে। এটি একটি অত্যন্ত মারাত্মক রোগ হিসাবে বিবেচিত যা সমগ্র কলা ফসল নষ্ট করে দেয়। আমাদের দেশে মে এবং জুন মাসে এই রোগের প্রাদুর্ভাব বেশী ঘটে। ক্রমবর্ধমান উত্তাপের সাথে এই রোগের প্রভাব বৃদ্ধি পায়।
পানামা উইল্ট ডিজিজের প্রভাব -
কলা শস্য ভারতে পশ্চিমবঙ্গ, বিহার, উত্তর প্রদেশ, গুজরাট এবং মধ্য প্রদেশে জন্মায়। পানামা উইল্ট ডিজিজ দ্বারা আক্রান্ত অঞ্চলগুলি হ'ল বিহারের কাটিহার ও পূর্ণিয়া, উত্তর প্রদেশের ফৈজাবাদ, বড়বাঙ্কি, মহারাজগঞ্জ, গুজরাট এবং মধ্য প্রদেশের বুরহানপুর জেলা। এখানকার কৃষকরা প্রথমে এই রোগটি সম্পর্কে না বুঝে কীটনাশক স্প্রে করতে থাকেন কিন্তু এর কোনও ফল হয়নি। সেন্ট্রাল ট্রপিকাল হর্টিকালচার ইনস্টিটিউটের পরিচালক ডঃ শৈলেন্দ্র রাজনের মতে, বিজ্ঞানীরা যখন এই রোগ সম্পর্কে অনুসন্ধান করেন, তখন পানামা উইল্ট ডিজিজ্-এর কথা জানা যায়। ডঃ রাজন বলেছেন যে, এই রোগটি একটি ক্ষেত থেকে অন্যান্য ক্ষেতে সেচ এবং কোদালের মাধ্যমে পৌঁছেছে।
পানামা উইল্ট - এটি একটি ছত্রাকজনিত রোগ, যা আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া, আফ্রিকা, তাইওয়ান সহ বিশ্বের বেশ কয়েকটি দেশে গত কয়েক বছর ধরে দেখা যাচ্ছে। এই রোগটি কৃষকদের কলা ফসল পুরোপুরি নষ্ট করে দেয়। এর সঙ্গে, এই রোগটি কয়েক বছর ধরে দেশের কৃষকদের জন্য সমস্যা তৈরি করে আসছে। পানামা উইল্ট ফুসারিয়াম উইল্ট টিআর - ৪ নামে একটি ছত্রাক থেকে ঘটে, যা কলা গাছের বৃদ্ধি বন্ধ করে দেয়। এই রোগের আক্রমণে কলা গাছের পাতা বাদামি হয়ে যায় এবং কান্ডও পচতে শুরু করে। এটি একটি অত্যন্ত মারাত্মক রোগ হিসাবে বিবেচিত যা সমগ্র কলা ফসল নষ্ট করে দেয়। আমাদের দেশে মে এবং জুন মাসে এই রোগের প্রাদুর্ভাব বেশী ঘটে। ক্রমবর্ধমান উত্তাপের সাথে এই রোগের প্রভাব বৃদ্ধি পায়।
পানামা উইল্ট ডিজিজের প্রভাব -
কলা শস্য ভারতে পশ্চিমবঙ্গ, বিহার, উত্তর প্রদেশ, গুজরাট এবং মধ্য প্রদেশে জন্মায়। পানামা উইল্ট ডিজিজ দ্বারা আক্রান্ত অঞ্চলগুলি হ'ল বিহারের কাটিহার ও পূর্ণিয়া, উত্তর প্রদেশের ফৈজাবাদ, বড়বাঙ্কি, মহারাজগঞ্জ, গুজরাট এবং মধ্য প্রদেশের বুরহানপুর জেলা। এখানকার কৃষকরা প্রথমে এই রোগটি সম্পর্কে না বুঝে কীটনাশক স্প্রে করতে থাকেন কিন্তু এর কোনও ফল হয়নি। সেন্ট্রাল ট্রপিকাল হর্টিকালচার ইনস্টিটিউটের পরিচালক ডঃ শৈলেন্দ্র রাজনের মতে, বিজ্ঞানীরা যখন এই রোগ সম্পর্কে অনুসন্ধান করেন, তখন পানামা উইল্ট ডিজিজ্-এর কথা জানা যায়। ডঃ রাজন বলেছেন যে, এই রোগটি একটি ক্ষেত থেকে অন্যান্য ক্ষেতে সেচ এবং কোদালের মাধ্যমে পৌঁছেছে।
Image source - Google
Related link - (Pulse cultivation) ডালের নতুন দুই প্রজাতির আবিষ্কার – কৃষক হবেন দ্বিগুণ লাভবান
(Advantages & Disadvantages of 3G Cutting) ‘৩ জি’ কাটিং-এর সুবিধা ও অসুবিধা