Weather Update: ঝেঁপে নামবে বৃষ্টি! শনিবার থেকেই আবহাওয়ার আমূল পরিবর্তনের পূর্বাভাস হাওয়া অফিসের “ট্র্যাক্টর কে খিলাড়ি” কৃষকদের 51 হাজার টাকা পর্যন্ত পুরস্কার “মিলিওনেয়ার ফার্মার অফ ইন্ডিয়া অ্যাওয়ার্ডস 2024” এবার জুরির সভাপতিত্বে নীতি আয়োগের সদস্য অধ্যাপক রমেশ চাঁদ
Updated on: 1 August, 2022 2:16 PM IST
দেশে সোনা আনল সোনার বাংলার ছেলে! ৫০০ টাকায় চলত সংসার। আবেগঘন অচিন্ত্য

পরিবার ছিল দরিদ্র। দুবেলা খাবার পেতে তাদের হিমশিম খেতে হয়েছে। সেই অবস্থা থেকে কমনওয়েলথ গেমসে স্বর্ণপদক জয়ের স্বপ্ন দেখাকে অনেকেই হয়তো বামন বলে চাঁদ ধরার মতোই বলবেন! হাওড়া জেলার পাঁচলার দেউলপুরের বাসিন্দা অচিন্ত্য শিউলি তা সম্ভব করেছেন।

অচিন্ত্য শিউলির বয়স ২০ বছর। পুরুষদের ৭৩ কেজি ভারোত্তোলন বিভাগে স্বর্ণপদক জিতেছেন অচিন্ত্য শিউলি। স্ন্যাচ ক্যাটাগরিতে অচিন্ত্য 143 কেজি তুললেন। এছাড়া ক্লিন অ্যান্ড জার্ক ক্যাটাগরিতে ১৭০ কেজি ওজন তুলে দেশের হয়ে নতুন ইতিহাস গড়লেন তিনি। তিনি মোট 313 কেজি উত্তোলন করে স্বর্ণপদকও জেতেন।

সোনা জয়ের পর অচিন্ত্য বলেন, “আমি এই পুরস্কারটি আমার বড় ভাই এবং আমার কোচকে উৎসর্গ করতে চাই। কারণ, আমার বাবা মারা যাওয়ার পর থেকে তিনি আমার জন্য সবকিছু করেছেন। আমার বড় ভাই নিজে ভারোত্তোলন করতেন। কিন্তু আমার দিকে তাকিয়ে সে সব ছেড়ে দিয়েছে।“

আরও পড়ুনঃ  'বাংলাকে ভাঙতে গেলে আগে সত্যিকারের সিংহের সঙ্গে লড়!' চ্যালেঞ্জ মমতার

হাওড়ার দেওলপুর গ্রামের অচিন্ত্য 12 বছর বয়সে স্থানীয় জিমে যোগ দেন। কিন্তু সেলাইয়ের কাজ ছাড়েননি। তার দাদা ভারোত্তোলন করতেন। পরিবারের ভরণপোষণের জন্য নিজের ইচ্ছাকে ত্যাগ করতে হবে। অচিন্ত্যের দাদাও দর্জির কাজ করেন। অচিন্তাও তার কাছে কাজ শিখেছে। যদি তাই হয় ভারোত্তোলনের জন্য সময় বের করতে পারে? কমনওয়েলথ চ্যাম্পিয়নশিপে প্রথম সোনা জেতার পর এমনটাই বললেন অচিন্ত্য। জিমে যোগদানের পর জীবন কঠিন ছিল। প্রশিক্ষণ, স্কুল, সঙ্গে সেলাই কাজ. দিনে তিন বেলা খাবার পাওয়া কঠিন ছিল। বাবা বেঁচে থাকতে মাকে কোনো কাজ করতে হয়নি। বাবার মৃত্যুর পর মাকেও সিমস্ট্রেসের কাজ করতে হয়েছে।

আরও পড়ুনঃ  জেলায় জেলায় গ্রামে গ্রামে ‘কৃষিকথা’, কৃষকরাই হবেন এবার সাংবাদিক

English Summary: Commonwealth Games bengals boy achinta took gold medal
Published on: 01 August 2022, 02:16 IST

எங்களுக்கு ஆதரவளியுங்கள்!

প্রিয় অনুগ্রাহক, আমাদের পাঠক হওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আপনার মতো পাঠকরা আমাদের কৃষি সাংবাদিকতা অগ্রগমনের অনুপ্রেরণা। গ্রামীণ ভারতের প্রতিটি কোণে কৃষক এবং অন্যান্য সকলের কাছে মানসম্পন্ন কৃষি সংবাদ বিতরণের জন্যে আমাদের আপনার সমর্থন দরকার। আপনার প্রতিটি অবদান আমাদের ভবিষ্যতের জন্য মূল্যবান।

এখনই অবদান রাখুন (Contribute Now)