পশ্চিমবঙ্গ সরকারের কৃষি দপ্তরের উদ্দ্যোগে মিনি ডাল মিলের উদ্বোধন
পশ্চিমবঙ্গে চাহিদার তুলনায় ধান উৎপাদন বেশি কিন্তু ডাল ও তৈলবীজের উৎপাদনে ঘাটতি রয়েছে। ২ বছর সরকারিভাবে গম উৎপাদন বন্ধ থাকায় আগের তুলনায় ডালশস্য উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়েছে। তাই রাষ্ট্রীয় খাদ্য সুরক্ষা মিশনের সহায়তায় পশ্চিমবঙ্গে কিছু ডাল মিল স্থাপনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। গত মাসে নদীয়ার হরিণঘাটা ব্লকের ‘পানপুর সমবায় কৃষি উন্নয়ন সমিতি লিমিটেড’ এর অধিনে একটি মিনি ডাল মিল উদ্বোধন করা হল। এই উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জুট ডেভেলপমেন্টের অধিকর্তা ড: মনোহরন, নদীয়া জেলার উপ-কৃষি অধিকর্তা ড: রঞ্জন রায় চৌধূরী, জেলা কেন্দ্রীয় সমবায় ব্যাঙ্কের মুখ্য নির্বাহ আধিকারিক নিলাঞ্জন সিনহা, অনুপম গোস্বামী - সহ কৃষি অধিকর্তা জেসপ বিল্ডিং কোলকাতা প্রমূখ।
পশ্চিমবঙ্গে চাহিদার তুলনায় ধান উৎপাদন বেশি কিন্তু ডাল ও তৈলবীজের উৎপাদনে ঘাটতি রয়েছে। ২ বছর সরকারিভাবে গম উৎপাদন বন্ধ থাকায় আগের তুলনায় ডালশস্য উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়েছে। তাই রাষ্ট্রীয় খাদ্য সুরক্ষা মিশনের সহায়তায় পশ্চিমবঙ্গে কিছু ডাল মিল স্থাপনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। গত মাসে নদীয়ার হরিণঘাটা ব্লকের ‘পানপুর সমবায় কৃষি উন্নয়ন সমিতি লিমিটেড’ এর অধিনে একটি মিনি ডাল মিল উদ্বোধন করা হল। এই উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জুট ডেভেলপমেন্টের অধিকর্তা ড: মনোহরন, নদীয়া জেলার উপ-কৃষি অধিকর্তা ড: রঞ্জন রায় চৌধূরী, জেলা কেন্দ্রীয় সমবায় ব্যাঙ্কের মুখ্য নির্বাহ আধিকারিক নিলাঞ্জন সিনহা, অনুপম গোস্বামী - সহ কৃষি অধিকর্তা জেসপ বিল্ডিং কোলকাতা প্রমূখ।

পশ্চিমবঙ্গে চাহিদার তুলনায় ধান উৎপাদন বেশি কিন্তু ডাল ও তৈলবীজের উৎপাদনে ঘাটতি রয়েছে। ২ বছর সরকারিভাবে গম উৎপাদন বন্ধ থাকায় আগের তুলনায় ডালশস্য উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়েছে। তাই রাষ্ট্রীয় খাদ্য সুরক্ষা মিশনের সহায়তায় পশ্চিমবঙ্গে কিছু ডাল মিল স্থাপনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। গত মাসে নদীয়ার হরিণঘাটা ব্লকের ‘পানপুর সমবায় কৃষি উন্নয়ন সমিতি লিমিটেড’ এর অধিনে একটি মিনি ডাল মিল উদ্বোধন করা হল। এই উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জুট ডেভেলপমেন্টের অধিকর্তা ড: মনোহরন, নদীয়া জেলার উপ-কৃষি অধিকর্তা ড: রঞ্জন রায় চৌধূরী, জেলা কেন্দ্রীয় সমবায় ব্যাঙ্কের মুখ্য নির্বাহ আধিকারিক নিলাঞ্জন সিনহা, অনুপম গোস্বামী - সহ কৃষি অধিকর্তা জেসপ বিল্ডিং কোলকাতা প্রমূখ। রাজ্যে ডালের চাহিদা পুরণের লক্ষ্যে ২০০ টি ডাল মিল বিভিন্ন সমবায় ব্যাঙ্কগুলিকে দেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন সহ কৃষি অধিকর্তা অনুপম গোস্বামী। ৫০ % ভর্তুকি দিয়ে এই ডালমিল গুলি দেওয়া হচ্ছে। মিল হলে চাষিদের উৎপাদিত ডাল বিক্রির সমস্যা দুর হবে, চাষিদের আয় বৃদ্ধি পাবে ও মাটির স্বাস্হ্য রক্ষা হবে।
রুনা নাথ।
English Summary: Inauguration of Haringhata Pulses Processing Center
Published on: 05 April 2018, 11:30 IST