১। ২০১৮ -১৯ অর্থবর্ষে সমগ্র জি ডি পি এর ৩.৪ শতাংশ কমতি ছিল।
২। বর্তমান অর্থবর্ষে খামতি আছে ২.৫ শতাংশ।
৩। দেউলিয়া নীতির মাধ্যমে তিন লক্ষ কোটি টাকা উদ্ধার হয়েছে।
৪। ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া, ব্যাঙ্ক অফ মহারাষ্ট্র, এবং অরিয়েন্টাল ব্যাঙ্ক, আর বি আই ব্যাঙ্কের প্রমট সংশোধন কর্মনের অধিনে আর থাকবে না।
৫। প্রধান মন্ত্রী কিষাণ যোজনার অধিনে প্রতি বছরে ৬ হাজার টাকা পাবেন গরীব কৃষকেরা।
৬। কৃষকদের সরাসরি টকা দেওয়া হবে।
৭। প্রধান মন্ত্রী কিষাণ যোজনার আওতায় সর্বাধিক ২ হেক্টর জমির মালিকানা আছে এমন কৃষকেরাই সুধুমাত্র থাকবেন।
৮। গরীব চাষিরা তিনটি সমান ইন্সটলমেন্টে প্রধান মন্ত্রী কিষাণ যোজনায় টাকা পাবেন।
৯। ১৯-২০ অর্থবর্ষে গরীব চাষি দের এই সহায়তার জন্য সরকারের ৭৫,০০০ কোটি খরচা হবে।
১০। রাষ্ট্রীয় গকুল যোজনার মাধ্যমে সেই সকল গরিব গোপালক দের সাহায্য করা হবে যারা, গোপালনে সমস্যার সন্মুখীন হবে।
১১। কেন্দ্রীয় সরকার একক ভাবেই প্রধান মন্ত্রী কিষান যোজনা কে সহায়তা করবে।
১২। প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে ক্ষতির সন্মুখীন কৃষকদের ২ শতাংশ ঋণ মুকুব করা হবে এই অর্থবর্ষে।
১৩। নতুন পেনশন স্কীমের জন্য সরকার নিজের খাতে ১৪ শতাংশ বরাদ্দ করবে।
১৪। মেগা পেনশন স্কীমের অধীনে অসংগঠিত ক্ষেত্রে শ্রমিকদের ৬০ বছর বয়সের পর প্রতি মাসে ৩,০০০ টাকা করে দেওয়া হবে। দশ কোটি মানুষ এই স্কীমের অধিনে থাকবেন।
১৫। এই অর্থ বর্ষে সুরক্ষা ক্ষেত্রে খরচ তিন লক্ষ কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাবে।
- তন্ময় কর্মকার (tanmay@krishijagran.com)