‘মোদি মোদি’ গর্জন মার্কিন কংগ্রেসে
আমেরিকা সফরে এসে এক ঐতিহাসিক নিদর্শন তৈরি করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। মার্কিন কংগ্রেসে দীর্ঘ এক ঘণ্টার বক্তব্য রাখেন। ২২ জুন মোদি ক্যাপিটল হিলে প্রবেশ করতেই কার্যত ‘মোদি মোদি’ ধ্বনিতে গমগম করে ওঠে হল। ইতিহাসে প্রথমবার ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী মার্কিন কংগ্রেসে দুবার বক্ত্যব্য রাখার সুযোগ পেল। স্ট্যান্ডিং ওভেশন দেওয়া হয় প্রধানমন্ত্রীকে। এদিনের অধিবেশনের নেতৃত্বে ছিলেন মার্কিন কংগ্রেসের স্পিকার কেভিন ম্যাকার্থি ও মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস। স্ট্যান্ডিং ওভেশনের সময় উঠে দাঁড়ান তাঁরাও। এদিন গণতন্ত্র, করোনা টিকা, ভারতের বর্তমান অর্থনীতি এবং মঙ্গল অভিযান নিয়ে বক্ত্যব্য রাখেন তিনি। শোনান নিজের লেখা কবিতাও।
পটনায় আজ বিরোধী জোটের বৈঠক, মধ্যমণি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
পাখির চোখ এখন ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচন। বিজেপিকে পরাস্ত করার নানা পরামর্শের জাল বুনছে বিরোধী দলগুলি। সেই লক্ষ্যে আজ বিরোধী দলের চাঁদের হাট বসেছে পাটনাতে। গতকাল সকালেই পাটনা আসেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সঙ্গে এসেছেন তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। এছাড়াও পাটনায় পৌঁছেছেন পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী ভগবন্ত মান। কাশ্মীরের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা পিডিপি সভানেত্রী মেহবুবা মুফতিও বৃহস্পতি-সন্ধ্যায় পটনায় পৌঁছেছেন। আজ এই বৈঠকে যোগ দেবেন রাহুল গান্ধীও।
আরও পড়ুনঃ মহাকাশে এবার ফুলের আগমন! অবিশ্বাস্য ছবি শেয়ার করল নাসা
মেধাশ্রী প্রকল্পে আবেদন করবেন কিভাবে?
এবার পঞ্চম থেকে অষ্টম শ্রেনির ছাত্র – ছাত্রিদের জন্য আনা হল মেধাশ্রি প্রকল্প। স্কুল থেকেই অনলাইনে মেধাশ্রি এবং শিক্ষাশ্রি প্রকল্পে আবেদন করতে পারবে পড়ুয়ারা। মেধাশ্রি প্রকল্পে আবেদন করতে হলে লাগবে অবিসি শংসাপত্র , পরীক্ষার মার্কশিট, রেসিডেন্সিয়াল সার্টিফিকেট, আধার কার্ড ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট নম্বর এবং কালার ছবি। এই সমস্ত তথ্য নিয়ে স্কুল শিক্ষাশ্রি পোর্টালে গিয়ে করতে হবে আবেদন।
কেন্দ্রীয় বাহিনী নিয়ে বিস্ফোরক মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
ভোটের সময় কেন্দ্রীয় বাহিনী কোম্পানি কত থাকবে সেই নিয়ে হয়েছে প্রচুর জল্পনা কল্পনা। হাইকোর্টের নির্দেশে পঞ্চায়েত ভোটে ৮২২ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী চাইছে রাজ্য নির্বাচন কমিশন। কেন্দ্রীয় বাহিনীর সংখ্যা নিয়ে এবার বিস্ফোরক মন্ত্যব্য করলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যেদিন বলেন, ‘‘ওরা যত পারে তত দিক। মানুষই ভোট দেবে। আমাদের পুলিশরা যথেষ্ট স্মার্ট। কলকাতা পুলিশের প্রশংসা করে মুখ্যমন্ত্রী বলেন ‘‘কলকাতা পুলিশের সঙ্গে স্কটল্যান্ড পুলিশের তুলনা করা হয়। রাজ্য পুলিশও প্রশংসার সঙ্গে কাজ করে।’’
“রাজ্যে হিংসার জন্য দায়ী নির্বাচন কমিশন” রাজ্যপাল
প্রত্যেক বিন্দু রক্তের জন্য নির্বাচন কমিশন দায়ী। এমনই দাবি করলেন রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস। রাজ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব সিনহার নিয়োগ সংক্রান্ত যে রিপোর্ট তা ফেরত পাঠানোর পর এবার কড়া মন্তব্য রাজ্যপালের। রাজ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব সিনহার রিপোর্ট সই না করেই ফেরত পাঠিয়ে দেন রাজ্যপাল। সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে রাজ্যপাল বোস বলেন, “আমি রাজ্য নির্বাচন কমিশনারকে নিয়োগ করেছিলাম। বিশ্বাস রেখেছিলাম, তিনি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের আয়োজন করবেন। কিন্তু দেখলাম মানুষ হতাশ।” নাম না করে রাজীব সিনহার দিকেই আঙ্গুল তুললেন রাজ্যপাল।