এই 20টি ব্যবস্থা পোল্ট্রি খামারকে বার্ড ফ্লু থেকে নিরাপদ রাখবে! ভার্মি কম্পোস্ট ইউনিটের জন্য ৫০% পর্যন্ত ভর্তুকি পাওয়া যাবে, শীঘ্রই আবেদন করুন এই হাইব্রিড জাতের টমেটো 900 কুইন্টাল প্রতি হেক্টর ফলন দেবে দুধের সঠিক সময় বেছে নিলে উৎপাদন বাড়বে, কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা?
Updated on: 21 December, 2022 10:47 AM IST
নাড়ার আগুনে ভস্মীভূত ১৬ বিঘা জমির পাকা ধান, ক্ষতি প্রায় চার লক্ষ টাকার..(সংগৃহীত ছবি)

অগ্রহায়ণ মাসের মাঝামাঝি সময়ে গ্রাম বাংলার মাঠ গুলিতে শুরু হয় ধান তোলার প্রক্রিয়া। এই সময় প্রত্যেক চাষিদেরই সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত মাঠেই কেটে যায়। এই ধান কাটার মরশুমে ধান জমিতে নাড়া পোড়ানোর আগুনে ভস্মীভূত হয়ে গেল ১৬ বিঘা জমির পাকা ধান। ঘটনাটি ঘটেছে পূর্ব বর্ধমানের খণ্ডঘোষে।

এই ঘটনা নিয়ে স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, জমিতে ধান কেটে নেওয়ার পর কেউ নাড়ায় আগুন ধরিয়ে দেয়। সেই আগুন ধীরে ধীরে এসে পরে পাকা খাস ধানের জমিতে। আগুন লাগার কয়েক মিনিটের মধ্যেই পুড়ে ছাই হয়ে যায় ১৬ বিঘা জমির খাস ধান। ঘটনার খবর পাওয়ার পরই খণ্ডঘোষ থানার পুলিশ, স্থানীয় গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান ও খণ্ডঘোষ ব্লক কৃষি দফতরের আধিকারিকেরা উপস্থিত হয়। এবং ঘটনাস্থলে গিয়ে বিষয়টি পুরো খতিয়ে দেখে। চাষিদের দাবী সোনালি ফসল ঘরে তোলার আগেই নষ্ট হয়ে গেলো। ১৬ বিঘা জমির ধান পুরে যাওয়ায় প্রায় ৪ লক্ষ টাকার ক্ষতি হয়ে গেছে। আগুনে পুড়ে যাওয়া ধানের ক্ষতি পূরণের জন্য প্রশাসনিক আধিকারিকদের কাছে আবেদন জানিয়েছেন চাষিরা।

আরও পড়ুনঃ বন্যা দুর্গতদের রাখার জন্য তৈরি হচ্ছে ফ্লাড সেন্টার

ধান কাটার মরশুম শুরু হতেই জেলা প্রশাসন থেকে শুরু করে কৃষি দফতর জমিতে নাড়া পোড়ানো বন্ধের জন্য প্রচার চালাচ্ছে। মাঠে মাঠে গিয়ে কৃষকদের সচেতন করছে। সচেতনতার পরেও বিভিন্ন প্রান্তের জমিতে নাড়া পোড়ানো চলছে। নানা ভাবে প্রচার চালিয়েও কৃষকদের সচেতন করা যাচ্ছে না। কিছুদিন আগেই পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার দাসপুর থানার বৈদ্যপুর গ্রামের মাঠে ধান জমিতে নাড়া পোড়ানকে কেন্দ্র করে কোন্দলের সৃষ্টি হয়েছিল। যেখানে নাড়া পোড়ানো নিষিদ্ধ করেছে প্রশাসন। সেখানে কে বা কারা এই এই কাজ করছে তা খতিয়ে দেখছে প্রশাসন।

English Summary: news of the burning of harvesting in west bengal bardhaman
Published on: 21 December 2022, 10:47 IST

எங்களுக்கு ஆதரவளியுங்கள்!

প্রিয় অনুগ্রাহক, আমাদের পাঠক হওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আপনার মতো পাঠকরা আমাদের কৃষি সাংবাদিকতা অগ্রগমনের অনুপ্রেরণা। গ্রামীণ ভারতের প্রতিটি কোণে কৃষক এবং অন্যান্য সকলের কাছে মানসম্পন্ন কৃষি সংবাদ বিতরণের জন্যে আমাদের আপনার সমর্থন দরকার। আপনার প্রতিটি অবদান আমাদের ভবিষ্যতের জন্য মূল্যবান।

এখনই অবদান রাখুন (Contribute Now)