কৃষি বিভাগের কর্মকর্তাদের মতে, কৃষকদের উৎপাদনের পতনশীল মূল্যস্ফীতির কারণে আর কম বৃষ্টিপাতের জন্য শীতকালীন শস্যের বপন কম হওয়ার ফলে খাদ্যের মূল্য বেড়ে যাবে। তথ্য অনুযায়ী এই বছর রবি ফসলের আওতায় প্রায় অর্ধেক এলাকায় বীজ বপন করা হয়েছে। শীতকালীন ফসলের জন্য বীজ বপন মহারাষ্ট্রে প্রায় সম্পূর্ণ হয়ে গেছে। গত বছরে 56.9 লাখ হেক্টর জমিকে রবি ফসলের আওতায় আনা হয়েছিল, কিন্তু এ বছর এখন পর্যন্ত মাত্র 30 লাখ হেক্টর জমিতে বীজ বপন করা হয়েছে।
আরও পড়ুন মাছের ফলন দ্বিগুণ বৃদ্ধি রিলায়েন্স ফাউন্ডেশন -এর সাহায্যে
পেঁয়াজ ছাড়াও সব্জি এবং ডালশস্য যেমন তুভার রবি শস্য হিসাবে মহারাষ্ট্রে উৎপাদিত হয়।
পেঁয়াজের ফলন এবছর খারাপভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে, এই বছর নাসিক ও মারাঠাওয়াদের আশেপাশের পেঁয়াজ বেল্টে প্রায় 90,000 হেক্টর কৃষিজমি চাষের আওতায় আনা হয়েছে। সাধারণত, 2.55 লক্ষ হেক্টর কৃষিজমি পেঁয়াজ ফসলের জন্য ব্যবহার করা হয়। কেবল নাসিক এলাকায়, 80,000 হেক্টরের তুলনায় মাত্র 18,000 হেক্টর জমি পেঁয়াজ ফসলের অধীনে আনা হয়েছে।
ব্যবসায়ীরা মনে করেন যে পেঁয়াজের দাম আকাশ ছোঁয়া হবে এবং খরিফ ফসল না আসা অবধি দাম বেড়েই থাকবে।
সূত্র - The Tribune
- দেবাশিষ চক্রবর্তী