বাজারে সবজি হোক বা মুদিখানার দোকান সব জায়গাতে জিনিস কিনতে গেলেই পকেটে আগুন মধ্যবিত্তের। দিন দিন বেড়েই চলেছে জিনিসের দাম। কিন্তু তাহলে কেন চাষিদের সমস্যার সুরাহা হচ্ছে না। কেন মিটছেনা তাঁদের সামান্য চাহিদা। তাহলে তাঁরা কি পাচ্ছে না সঠিক মুল্য? আসলে ক্রেতা এবং চাষিদের মাঝে রয়েছে ফড়েরা। তাঁরা চাষি সেজে চাষিদের কাছ থেকে কম দামে কিনে নিচ্ছে ফসল। তার ফলে চাষিদের মাথায়।
এবার এই ব্যবস্থায় লাগাম লাগাতে নয়া ব্যবস্থা নিয়ে এল রাজ্য সরকার। সরকার চালু করতে চলেছে ই-পস। আগামী ১ লা জুন থেকে এই প্রক্রিয়াতে কেনা হবে ধান। রাজ্যের খাদ্য ও সরবরাহ দপ্তর ব্লক লেবেলে থাকা সেন্ট্রালাইজড প্রকিওরমেন্ট সেন্টারে আনবে এই সিস্টেম। এর ফলে সরাসরি চাষিদের কাছ থেকে ফসল কেনা হবে। এই মেশিনের সাহায্যে কৃষক বন্ধু পোর্টালে থাকা তথ্যের ওপর ভিত্তি করে চাষিদের ধান কেনা হবে। অর্থাৎ কৃষক বন্ধু পোর্টালে চাষিদের জমির পরিমাণ অনুসারে তাঁদের কাছ থেকে ধান কেনা হবে।
আরও পড়ুনঃ “আলু বিক্রির কালোবাজারি রুখতে কড়া পদক্ষেপ নেবে সরকার” শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়
সরকার আশা করছে এই ব্যবস্থায় দালালদের কারচুপি বন্ধ করা যাবে। প্রসঙ্গত, কিছুদিন আগে কৃষি মন্ত্রী জানান সারের কালোবাজারি রুখতে যেমন ব্যবস্থা নিয়েছিল সরকার ঠিক তেমনই আলুর কালো বাজারি রুখতে ব্যবস্থা নেবে সরকার। এছাড়াও তৈরি করা হবে হিমঘর। পাশাপাশি দালাল দের কারচুপি যাতে বন্ধ হয় সেদিকেও কৃষি আধিকারিকদের মনিটরিং করার নির্দেশ দেন।
আরও পড়ুনঃ মমতার মাস্টারস্ট্রোক! বঙ্গবাসির জন্য আরও ১০ কোটির প্রকল্প