'রাক্ষুসে মাছ'-বিপদ কোথায়? 'MFOI, VVIF কিষাণ ভারত যাত্রা' গুজরাটের বিভিন্ন গ্রামে পৌঁছে কৃষকদের সম্মানিত করেছে কাঁচা আম খেলে হিট স্ট্রোক প্রতিরোধ হবে এবং এই সমস্যাগুলো দূর হবে!
Updated on: 15 May, 2022 11:40 AM IST

মিঠাপুকুরে বিভিন্ন ফলের মধ্যে অধিক লাভজনক হিসেবে জায়গা করে নিয়েছে কলার আবাদ। এর মধ্যে মেহের সাগর জাতের কলা চাষে দিন দিন ঝোঁক বাড়ছে এলাকার চাষিদের। তাঁদের যত্নে বেড়ে ওঠা বাগানের কলা চলে যাচ্ছে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা ও বন্দরনগরী চট্টগ্রামে। উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে ৩২০ হেক্টর জমিতে কলা চাষ করা হয়েছে।

মিঠাপুকুরে তিন জাতের কলার আবাদ হয়। মালভোগ, চম্পা (চাপা) ও সাগর। সাগর কলার মধ্যে একাধিক জাত রয়েছে। কৃষকদের দেওয়া তথ্যমতে, লাভজনক হলো মেহের সাগর কলা। কারণ এর ফলন ভালো ও রোগবালাই কম হয় । আঁটি বা বিচি নেই। খেতেও মিষ্টি ও সুস্বাদু হয়।

আরও পড়ুনঃ বর্ষায় সারের জন্য 60,939 কোটি ভর্তুকি

স্থানীয় কৃষকেরা জানান, বছরের যেকোনো সময় কলা চাষ করা যায়। তবে অতি শীত ও বৃষ্টির সময় কলার চারা রোপণ না করাই ভালো। চারা রোপণের ১০ থেকে ১১ মাস পর কলা পাকতে শুরু করে। উপজেলায় মেহের সাগর এখনো বাজারে আসেনি। আরও ৫ থেকে ৬ মাস পর এই কলার বেচাকেনা শুরু হবে।

মিডিয়া রিপোর্ট অনুযায়ী, উপজেলার ভাংনী, বাংলার হাট, পায়রাবন্দ, সেরুডাঙ্গা, মির্জাপুর, বালুয়ামাসিমপুর ও বড়বালা এলাকায় কলার চাষ বেশি হয়। তবে ভাংনীতে মেহের সাগর কলার চাষ বেশি করা হয়। স্থানীয় বাজারে এই কলার দাম কম। তবে ঢাকা ও চট্টগ্রামে প্রতি কাদি কলা বিক্রি হয় ৩০ থেকে ৪০ টাকায়।   

আরও পড়ুনঃ কাঁঠালের মুকুল ঝরে পরছে? জেনে নিন রোগ প্রতিরোধ করার উপায়         

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মুহাম্মদ সাইফুল বাংলাদেশের এক সংবাদপত্রকে জানান, ৩৩ শতক জমিতে ৩৩০টি কলাগাছ রোপণ করা যায়। স্থানীয় বাজারে মালভোগ কলার চাহিদা বেশি। দ্বিতীয় অবস্থানে আছে চম্পা কলা। তবে রাজধানী ঢাকা ও বাণিজ্যিক নগরী চট্টগ্রামে মেহের সাগরের চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। বিশেষ করে ঢাকা শহরে এই কলার চাহিদা বেশি।

English Summary: The farmers of Mithapukur are seeing the benefits of banana cultivation
Published on: 13 May 2022, 12:19 IST

எங்களுக்கு ஆதரவளியுங்கள்!

প্রিয় অনুগ্রাহক, আমাদের পাঠক হওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আপনার মতো পাঠকরা আমাদের কৃষি সাংবাদিকতা অগ্রগমনের অনুপ্রেরণা। গ্রামীণ ভারতের প্রতিটি কোণে কৃষক এবং অন্যান্য সকলের কাছে মানসম্পন্ন কৃষি সংবাদ বিতরণের জন্যে আমাদের আপনার সমর্থন দরকার। আপনার প্রতিটি অবদান আমাদের ভবিষ্যতের জন্য মূল্যবান।

এখনই অবদান রাখুন (Contribute Now)