Weather Update: ঝেঁপে নামবে বৃষ্টি! শনিবার থেকেই আবহাওয়ার আমূল পরিবর্তনের পূর্বাভাস হাওয়া অফিসের “ট্র্যাক্টর কে খিলাড়ি” কৃষকদের 51 হাজার টাকা পর্যন্ত পুরস্কার “মিলিওনেয়ার ফার্মার অফ ইন্ডিয়া অ্যাওয়ার্ডস 2024” এবার জুরির সভাপতিত্বে নীতি আয়োগের সদস্য অধ্যাপক রমেশ চাঁদ
Updated on: 25 February, 2019 2:47 PM IST

পশ্চিম মেদিনীপুরের আনন্দপুরে রাজ্য আলু ও ভুট্টা গবেষণা খামারে শুরু হয়েছে অত্যাধুনিক প্রযুক্তির বায়বীয় মাধ্যমে আলুবীজ উৎপাদন। পরীক্ষাগারে নিউক্লিয়ার বীজকে অতি ক্ষুদ্র চারায় রূপান্তরিত করে, তার থেকে টিস্যু কালচার পদ্ধতিতে সুস্থ ও সবল টিস্যুগুলি কেটে নেওয়া হয়। এভাবে টিস্যু কালচার পদ্ধতিতে পরীক্ষাগারে প্রচুর চারাগাছ তৈরি করা সম্ভব হয়। চারাগুলিকে কাচের বাক্সে রাখা হয়। বায়বীয় পদ্ধতিতে কাণ্ড থেকে পাতায় নাইট্রোজেন, ফসফেট এবং পটাশ স্প্রে করা হয়। প্রয়োজনে কিছু অনুখাদ্যও স্প্রে করা হয়। এরপর শিকড়ে আলু ধরতে শুরু করে। এমনটাই জানিয়েছেন রাজ্য বীজ শংসিতকরণের সহকারি কৃষি অধিকর্তা (বিষয়বস্তু) ভাস্কর বালা। তিনি বলেন, প্রথমে আলু সহ চারাগাছগুলিকে ছায়াজাল ঘরে রেখে বাইরে বাতাস ও মাটির সঙ্গে পরিচয় করানো হয়। পরে মাঠে ছড়িয়ে দেওয়া হয় বীজগুলি। মাঠে ২০-২৫ গ্রাম বীজ হওয়া মাত্রই কেটে নেওয়া হয়।

রাজ্যের সহকারি কৃষি অধিকর্তা (বীজ পরিদর্শক ও গুণমান নিয়ন্ত্রণ) হৃষিকেশ মণ্ডল বলেন, নিউক্লিয়ার বীজ থেকে ব্রিডার বীজ তৈরি করা হয়। এর পর ওই ব্রিডার বীজ থেকে তৈরি করা হয় ফাউন্ডেশন বীজ। ফাউন্ডেশন বীজ থেকে তৈরি হয়ে থাকে সার্টিফায়েড বীজ। এই পদ্ধতিতে আলুর চারাগাছে ভাইরাসের আক্রমণ হলেও হতে পারে। ফলে সতর্কতার সঙ্গে বীজ তৈরি করতে হবে। আনন্দপুর খামারের দায়িত্বপ্রাপ্ত বিজ্ঞানী সায়ন্তন দে বলেন, বাজারে সাধারণত পাঞ্জাবের আলুবীজ পাওয়া যায়। এসব বীজে চাষ করলে ভাইরাস, ছত্রাক ও ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণের আশঙ্কা থেকে যায়। রাজ্য সরকার চুক্তি করে ভারতী কৃষি অনুষদ ভবন সিমলা থেকে নিউক্লিয়ার বীজ আনাচ্ছে। এই বীজ থেকে তাঁদের এখানে তৈরি হচ্ছে বায়বীয় আলুবীজ। এই বীজ সম্পূর্ণভাবে ভাইরাসমুক্ত।  

তথ্যসূত্র: বর্তমান পত্রিকা

- রুনা নাথ (runa@krishijagran.com)

English Summary: Virus free potato at west medinipur
Published on: 25 February 2019, 02:46 IST

எங்களுக்கு ஆதரவளியுங்கள்!

প্রিয় অনুগ্রাহক, আমাদের পাঠক হওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আপনার মতো পাঠকরা আমাদের কৃষি সাংবাদিকতা অগ্রগমনের অনুপ্রেরণা। গ্রামীণ ভারতের প্রতিটি কোণে কৃষক এবং অন্যান্য সকলের কাছে মানসম্পন্ন কৃষি সংবাদ বিতরণের জন্যে আমাদের আপনার সমর্থন দরকার। আপনার প্রতিটি অবদান আমাদের ভবিষ্যতের জন্য মূল্যবান।

এখনই অবদান রাখুন (Contribute Now)