'রাক্ষুসে মাছ'-বিপদ কোথায়? 'MFOI, VVIF কিষাণ ভারত যাত্রা' গুজরাটের বিভিন্ন গ্রামে পৌঁছে কৃষকদের সম্মানিত করেছে কাঁচা আম খেলে হিট স্ট্রোক প্রতিরোধ হবে এবং এই সমস্যাগুলো দূর হবে!
Updated on: 4 April, 2020 4:21 PM IST

দেওঘর জেলায় এ বছর তরমুজের অধিক ফলনের জন্য কৃষকেরা অনেকটাই লাভের আশা করেছিলেন, কিন্তু লকডাউনের জন্যে এখন তারা লোকসানের সম্মুখীন। কৃষকরা বলেছেন, ফসল প্রস্তুত হয়ে রয়েছে সংগ্রহের জন্যে, কিন্তু সেই ফল সময়মতো পাইকারি বাজারে পৌছয় নি। যানবাহন চলাচলে সীমাবদ্ধতার কারণে ক্রেতারা পণ্য সংগ্রহে অক্ষম।

চলতি রবি মরসুমে জেলার আওতাধীন বরকোট, তিলেবাণী ও রেমাল ব্লকের ২৫ টি গ্রামে প্রায় ১৮০ জন কৃষক ২১০ হেক্টর জমিতে তরমুজ চাষ করেছেন। জেলায় ডিসেম্বরে তরমুজের আবাদ শুরু হয়, ফেব্রুয়ারির দ্বিতীয় সপ্তাহে ফল সংগ্রহ শুরু হয় এবং মে পর্যন্ত অব্যাহত থাকে। এক হেক্টর জমি থেকে গড়ে প্রায় ১০ মেট্রিক টন তরমুজ উত্পাদিত হয়।

সরকারী প্রতিবেদন অনুসারে, লকডাউনের আগে জেলা থেকে প্রায় ৬০ মে.টন. তরমুজ সংগ্রহ করা হয়েছিল। তবে এখনও প্রায় ১৬০ মেট্রিক টন তরমুজ বিক্রির জন্য প্রস্তুত রয়েছে, কিন্তু তা জমিতে পড়ে আছে। ক্রেতার অভাবে কৃষকরা তাদের ফসল জমি থেকে সংগ্রহ করতে পারছেন না।

বারকোট ব্লকের মারদাং গ্রামের এক কৃষক সুশান্ত সাহু, তিনি তিন একর জমিতে তরমজু চাষ করেছেন। ফসল সংগ্রহের পর্যায়ে ক্রেতার অভাবে তা খামারের জমিতে পড়ে রয়েছে। ফলে চাষ করে এবার তিনি ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে।

তিলেবাণী ব্লকের গুন্ডুরূপসি গ্রামের আরেক কৃষক খিরসিন্দু সোয়েন চার একর জমিতে তরমুজ চাষ করেছেন। কিছু ক্রেতা তাকে আশ্বাস দিয়েছিল যে, তারা মার্চের চতুর্থ সপ্তাহে গ্রাম থেকে ফসল ক্রয় করবে কিন্তু লকডাউনের কারণে তারা আসতে ব্যর্থ হন।

দেওঘরের উদ্যান সহকারী পরিচালক কিশোর কুমার মহালিং বলেছেন, তারা তরমুজ সংগ্রহের জন্য কৃষকদের রিলায়েন্স ফ্রেশ, মাদার ডেয়ারি নটরাজ ফুডস এবং বড় বাজারের মতো সংগঠিত খুচরা বিক্রেতার সাথে সংযুক্ত করেছেন। বর্তমানে, খুচরা আউটলেটগুলি পরিবহনের বাঁধার কারণে ফল সংগ্রহ করতে আগ্রহী নয়। "তদ্ব্যতীত, এই সময়ে লোকেরা প্রয়োজনীয় খাদ্য সামগ্রীগুলিকে অগ্রাধিকার দিচ্ছে বলে ফল ক্রয় হ্রাস পেয়েছে, এই কারণেও খুচরা বিক্রেতারা তরমুজ সংগ্রহ করতে অস্বীকার করছেন।

বর্তমান পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে উদ্যানতত্ত্ব শাখা কৃষকদের স্থানীয় বাজারে তরমুজ বিক্রি করতে পরামর্শ দিয়েছে। রাজ্য সরকার থেকে, পুলিশকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, কৃষি পণ্য বহনকারী যান চলাচল বন্ধ না করার জন্যে।

স্বপ্নম সেন (swapnam@krishijagran.com)

English Summary: Watermelon farmers are now at a loss due to lockdown
Published on: 04 April 2020, 04:21 IST

எங்களுக்கு ஆதரவளியுங்கள்!

প্রিয় অনুগ্রাহক, আমাদের পাঠক হওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আপনার মতো পাঠকরা আমাদের কৃষি সাংবাদিকতা অগ্রগমনের অনুপ্রেরণা। গ্রামীণ ভারতের প্রতিটি কোণে কৃষক এবং অন্যান্য সকলের কাছে মানসম্পন্ন কৃষি সংবাদ বিতরণের জন্যে আমাদের আপনার সমর্থন দরকার। আপনার প্রতিটি অবদান আমাদের ভবিষ্যতের জন্য মূল্যবান।

এখনই অবদান রাখুন (Contribute Now)