'রাক্ষুসে মাছ'-বিপদ কোথায়? 'MFOI, VVIF কিষাণ ভারত যাত্রা' গুজরাটের বিভিন্ন গ্রামে পৌঁছে কৃষকদের সম্মানিত করেছে কাঁচা আম খেলে হিট স্ট্রোক প্রতিরোধ হবে এবং এই সমস্যাগুলো দূর হবে!
Updated on: 29 July, 2020 10:12 AM IST

এককালে বলা হত “টাক ফাটা গরম”, কিন্তু বর্তমানে গ্রীষ্মে রৌদ্রের দাপট এতটাই বেশী যে, সেই গরমের চোটে মাঠের তরমুজ মাঠেই ফেটে যাচ্ছে। দক্ষিণ ২৪ পরগনার প্রধান অর্থকরী ফসল হলো তরমুজ। সেই তরমুজ চাষেই বিগত কয়েক বৎসরে দেখা গেছে ভাটার টান, কারণ খুঁজতে বেড়িয়ে দেখা যাচ্ছে, প্রচণ্ড গরমে তরমুজের খোলা শক্ত হয়ে গিয়ে ফেটে চৌচির হয়ে যাচ্ছে, ফলে কয়েকদিনের মধ্যে হয় তাতে পচন ধরছে আর নয়তো ভিতরের লাল অংশ ফ্যাকাসে হয়ে গিয়ে গোলাপি হয়ে যাচ্ছে। এই ভাবে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে বিঘার পর বিঘা তরমুজের ফলন। সুন্দরবন অঞ্চলের কাকদ্বীপ, নামখানা, সাগর, পাথরপ্রতিমা অঞ্চলে বছর পাঁচ আগেও প্রচুর তরমুজের চাষ হতো, কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতি এমনই যে কোনো চাষিই এই উদ্যোগে সামিল নাইট্রোজেন সার একসময় ব্যবহার হয়েছিলো, যার ফলে মাটিতে বোরনের অভাব ঘটেছে, আর তাতেই এই বিপত্তি। হতে চাইছে না, ফলে শহরে তরমুজের দাম আকাশছোঁয়া  হয়েছে, জে তরমুজ আগে ৭-৮ টাকা কিলো দরে পাওয়া যেত, তার দাম হয়েছে বর্তমানে ২০-২৫ টাকা কিলো। তরমুজের খাদ্যগুণ ব্যাপক। এতে যেমন শর্করা ও ভিটামিন থাকে, তেমন থাকে প্রচুর পরিমাণে জল। বিশষজ্ঞরা মনে করছেন, মাটির খনিজের চরিত্র বদলের ফলেই এই দুর্ভোগ, বালি দোঁয়াশ মাটিতে প্রচুর পরিমাণে নাইট্রোজেন সার একসময় প্রচুর ব্যবহার হয়েছিলো যার ফলে মাটিতে বোরোনের অভাব ঘটেছে, আর তাতেই এই বিপত্তি।

- প্রদীপ পাল 

English Summary: Watermelon
Published on: 26 April 2018, 01:05 IST

எங்களுக்கு ஆதரவளியுங்கள்!

প্রিয় অনুগ্রাহক, আমাদের পাঠক হওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আপনার মতো পাঠকরা আমাদের কৃষি সাংবাদিকতা অগ্রগমনের অনুপ্রেরণা। গ্রামীণ ভারতের প্রতিটি কোণে কৃষক এবং অন্যান্য সকলের কাছে মানসম্পন্ন কৃষি সংবাদ বিতরণের জন্যে আমাদের আপনার সমর্থন দরকার। আপনার প্রতিটি অবদান আমাদের ভবিষ্যতের জন্য মূল্যবান।

এখনই অবদান রাখুন (Contribute Now)