১ থেকে ৩ ডিসেম্বর দিল্লিতে 'মিলিয়নেয়ার ফার্মার অফ ইন্ডিয়া' অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠিত হবে, কীভাবে নাম নথিভুক্ত করবেন জেনে নিন গরু ও মহিষের জন্য সস্তায় খাবার প্রস্তুত করুন, বিস্তারিত জেনে নিন স্বল্প পরিসরে মাছ চাষ করুন, রইল সম্পূর্ণ ব্যবসায়িক পরিকল্পনা
Updated on: 1 June, 2020 8:16 PM IST

১ জুন থেকে স্বাভাবিক ছন্দে পশ্চিমবঙ্গের চা বাগান (West Bengal Tea Garden). ১০০ শতাংশ শ্রমিক নিয়ে কাজ শুরুতে হাসি ফুটেছে সকলের মুখে৷ স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলছেন চা শ্রমিক এবং চা বাগানের মালিকেরা৷ তবে সোমবার থেকে রাজ্যে চা বাগানের কাজের অনুমতি দেওয়া হলেও রয়েছে বেশ কিছু নিয়ম৷ যার মধ্যে অন্যতম হল সোশ্যাল ডিসট্যান্সিং (Social Distancing). মাস্ক পরা থেকে শুরু করে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে কাজে ফিরছেন সকলে৷

চা-বাগানে চা-পাতা সংগ্রহের কাজে বেশিরভাগ মহিলারা যুক্ত থাকায় তাঁদের স্বাস্থ্য সুরক্ষার ওপর বেশিমাত্রায় জোর দেওয়া হচ্ছে৷ ৩১ মে চতুর্থ দফার লকডাউন শেষে ১জুন থেকে ব্যবসায়িক কাজকর্ম থেকে শুরু করে অন্যান্য নানা কাজে ছাড় দেওয়া হয়েছে, তবে সবক্ষেত্রেই কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে৷

চা-বাগানে বর্তমানে চা-পাতা সংগ্রহের সময়৷ তাই ১০০ শতাংশ চা-শ্রমিকও প্রয়োজন৷ রাজ্য সরকারের এই পদক্ষেপে স্বভাবতই খুশির হাওয়া চা-বাগানে৷ তবে ইন্ডিয়ান টি অ্যাসোসিয়েশন-এর (ITA) মতে লকডাউনের কারণে পশ্চিমবঙ্গ, অসমে চা-শিল্প কিছুটা ধাক্কা খেয়েছে৷ চাহিদার থেকে অনেক কম চা সরবরাহ হয়েছে৷

প্রসঙ্গত, চা-এর জন্য যে উন্নত-প্রয়োজনীয় পরিবেশের প্রয়োজন হয় পশ্চিমবঙ্গে থাকায় এখানে চা-এর উৎপাদন যেমন ভালো, তেমনই তার চাহিদা রয়েছে দেশে-বিদেশে৷ কিন্তু মার্চ মাসের শেষ সপ্তাহ থেকে এই চা-উৎপাদন এবং সরবরাহ ধাক্কা খেয়েছে৷ অসমেও এই লকডাউনের প্রভাব পড়েছে৷

লকডাউনের এই সময়কে চা-পাতা সংগ্রহের সবথেকে উপযুক্ত সময় বলে মনে করা হয়৷ কিন্তু লকডাউনের কারণে প্রায় দু মাস চা-বাগানে (Tea Garden) কাজ বন্ধ৷ সোশ্যাল ডিসট্যান্সিং মেনে এই ঘাটতি পূরণ আদৌ কতটা সম্ভবপর হবে সে বিষয়ে সংশয় দেখা দিয়েছে অনেকের মনেই৷ তবে ১০০ শতাংশ চা-শ্রমিকের কাজে ফের যোগদান আশা জাগাচ্ছে চা-বাগানের মালিকদের মনে৷

বর্ষা চ্যাটার্জি

English Summary: West Bengal Allows 100 Percent Workforce Deployment in Tea Gardens From June 1
Published on: 01 June 2020, 08:13 IST

எங்களுக்கு ஆதரவளியுங்கள்!

প্রিয় অনুগ্রাহক, আমাদের পাঠক হওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আপনার মতো পাঠকরা আমাদের কৃষি সাংবাদিকতা অগ্রগমনের অনুপ্রেরণা। গ্রামীণ ভারতের প্রতিটি কোণে কৃষক এবং অন্যান্য সকলের কাছে মানসম্পন্ন কৃষি সংবাদ বিতরণের জন্যে আমাদের আপনার সমর্থন দরকার। আপনার প্রতিটি অবদান আমাদের ভবিষ্যতের জন্য মূল্যবান।

এখনই অবদান রাখুন (Contribute Now)