ফার্মে বিভিন্ন সমস্যা থাকার কারণে বিভিন্ন রোগ ব্যাধি হচ্ছে যার কারণে ভাল প্রডাকশন হচ্ছে না।তাছাড়া মুরগির ওজন তেমন বৃদ্ধি পাচ্ছে না।
বিভিন্ন বয়সের মুরগি এক সাথে পালা হচ্ছে যার কারণে রোগ গুলো ফার্ম থেকে শেষ হচ্ছে না,বড় গুলো থেকে ছোট মুরগিতে যাচ্ছে।বড় গুলো সুস্থ মনে হলেও আসলে এগুলো জীবানূ বহন করছে এবং রোগ ছড়াচ্ছে।
অধিকাংশ ক্ষেত্রে পোলর্টি ফার্মের মেঝে পাঁকা থাকে না। যার কারণে ফার্ম জীবাণুমুক্ত করণ সম্বব হয় না। তাই যদি ফ্লোর মাটির হয় তাহলে উপর থেকে ১/৪ ইঞ্চি মাটি তুলে ফেলে দিতে হবে।
আরও পড়ুনঃ এই কারনে হতে পারে মাছের মোড়ক,জেনে নিন কারন ও তার প্রতিকার
খাবার ও জলের পাত্র পরিস্কার করে রোদে শুকাতে হবে ,পর্দা ,ওয়াল ,বাল্ব ,ব্রুডার পরিস্কার রাখতে হবে সময়।
মুরগি পালনে আবশ্যক
খামারের বাচ্চা আনার আগে থেকে শুরু করে নিয়মিত খামার পরিষ্কার ও জীবাণুমুক্ত করতে হবে। এতে খামারে রোগের প্রকোপ কমে যাবে এবং মুরগির দৈহিক বৃদ্ধি দ্রুত হবে।
আরও পড়ুনঃ তিমি মাছ হয়েও কীভাবে স্তন্যপায়ী প্রানী?
মুরগির খামারে বাচ্চা আসার ৪৫ মিনিট পূর্বে চিকগার্ডের ভেতরে প্রবায়োটিক স্প্রে করে দিতে হবে। বাচ্চা ব্রুডারে ছাড়ার ৩০ মিনিট আগে পানির ড্রিকার দিয়ে দিতে হবে।
খামারে ব্রয়লার পালনের জন্য ১ দিনের বাচ্চার বয়স ৩৬ গ্রাম হতে হবে। বাচ্চা শারীরিকভাবে সুস্থ থাকতে হবে।
খামারে যাতে সবসময়ই আলো প্রবেশ ও বায়ু চলাচল করতে পারে সেই ব্যবস্থা করতে হবে।
খামারের লিটার ভালো হলে মুরগি ভালো থাকবে। এজন্য নিয়মিত মুরগির লিটার পর্যবেক্ষণ করতে হবে। আর প্রয়োজন হলে লিটার পরিবর্তন করে দিতে হবে।