'রাক্ষুসে মাছ'-বিপদ কোথায়? 'MFOI, VVIF কিষাণ ভারত যাত্রা' গুজরাটের বিভিন্ন গ্রামে পৌঁছে কৃষকদের সম্মানিত করেছে কাঁচা আম খেলে হিট স্ট্রোক প্রতিরোধ হবে এবং এই সমস্যাগুলো দূর হবে!
Updated on: 13 May, 2021 7:11 AM IST
Apricot (Image Size - Google)

এপ্রিকট খুবই সুস্বাদু ও পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ ফল | প্রায় আদিকাল থেকেই এর চাষ হয়ে আসছে পৃথিবীতে | এপ্রিকটকে অনেকেই  "আর্মেনিয়ান আপেল" বলে থাকে | বর্তমান সময়ে পৃথিবীর প্রায় সব কয়টি দেশে বানিজ্যিক খুবানি বা এপ্রিকট চাষ (Apricots firming) হচ্ছে। এই ফলটি মূলত তাজা খাওয়াসহ রান্না এবং শুকিয়ে সংরক্ষণ করা যায় | এটি গ্রীষ্মকালের একটি সুস্বাদু ফল হিসাবে সবার কাছে পরিচিত।

খুবানি ফলটিতে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন এ , সি , ফাইবার ও ক্যালোরি থাকে যার বাজার চাহিদা অনেকটাই | এই ফল আমাদের ত্বক ও চোখের সমস্যায় ব্যাপকভাবে কাজ করে | তাই এই ফল চাষের সিদ্ধান্ত আপনাকে লাভবান করতে পারে |

মাটি ও জলবায়ু (Soil and climate) :

এই গাছগুলি শীতল আবহাওয়া এবং নিচু জমিতে ভালো ফলন দিয়ে থাকে। এই গাছগুলি শীতকালীন অঞ্চলে চাষ হয়ে থাকে আর এদের মধ্যে ভূমধ্যসাগরের অঞ্চলগুলি প্রধান | এই ফলের চাষের জন্য হালকা, দো-আঁশ বা বেলে দোআঁশযুক্ত পর্যাপ্ত পরিমাণে চেরোজেম এবং খনিজযুক্ত মাটি প্রয়োজন | মাটির অম্লতা নিরপেক্ষ বা কিছুটা অম্লীয়। প্রতি 1 মিঃ প্রতি 0.10-0.12 কেজি ফসফরাস সামগ্রীযুক্ত সারগুলি মাটির মাটিতে যুক্ত করা হয়।

চারা রোপণ ও নির্বাচন (Planting and selection of seedlings) :

চারা রোপণের সঠিক সময় হলো মার্চ বা নভেম্বর মাস |৩ বছর বয়সের চারা রোপণ করা প্রয়োজন | এই গাছ লাগানোর ৪-৫ বছরে মধ্যে ফল উৎপাদিত হয় |

সারের প্রয়োগ:

এপ্রিকট চাষ (Apricots cultivation) থেকে ভালো ফলন পেতে বেশ কয়েকবার সার প্রয়োগ করতে হবে শীতের শেষ দিকে সার প্রয়োগ করার সঠিক সময় | খুবানি গাছ থেকে একবার ফল সংগ্রহের পর গাছগুলিকে নতুনভাবে অধিক ফল উৎপাদনের জন্য নাইট্রোজেন প্রয়োগ করা অতি প্রয়োজন | এছাড়াও, গ্রীষ্মের শেষে ভালো মানের ফসফরাস প্রয়োগ করতে হয় |

গাছের সেচের ব্যবস্থা:

গাছটি ছোট অবস্থায় অতিরিক্ত রোদ থেকে রক্ষা করতে গাছের গোড়া কিছু দিয়ে ঠেকে রাখতে হবে | এই গাছটিকে ঋতুভেদে সেচ দিতে হয় | বসন্তকাল , গ্রীষ্মকাল ও শরৎকালে জল দিয়ে গাছটিকে ভিজিয়ে দিতে হবে | তবে, লক্ষ রাখতে হবে গাছের উপরিভাগে যেন জল না জমে |

রোগ ও প্রতিকার ব্যবস্থা:

অনেকসময় এপ্রিকট বা খুবানি গাছে বিভিন্ন পোকামাকড় আক্রমণ করে | বিশেষ করে মাছির আক্রমণে এই গাছের পচন রোগ দেখা দেয় | এর হাত থেকে গাছকে রক্ষা করতে, মাঝে মাঝে রাতের বেলা গাছটিকে ঢেকে দিতে হবে | দিনের বেলা সূর্যের আলো পেতে ও মৌমাছির পরাগায়নের ব্যবস্থা করে দিতে হবে | অনেক সময় কৃত্রিম উপায়ে পরাগায়নের জন্য হালকা কিছু দিয়ে প্রতিটি গাছের ফুলগুলোকে নাড়া দিতে হবে।

আরও পড়ুন - জানুন তুঁতের বৈশিষ্ট্য ও তার চাষের পদ্ধতি

খুবানি ফলের পুষ্টিগুণ ও স্বাস্থ্য উপকারিতার জন্য এই ফলের চাহিদা ক্রমবর্ধমান | এই গাছগুলো লাগানোর ৪ থেকে ৫ বছরের মধ্যে ফল উৎপাদন করে থাকে | বর্তমানে, দেশের বিভিন্ন স্থানে ব্যাপক হরে বাণিজ্যিক

আরও পড়ুন - জানুন ব্রাসেল স্প্রাউট বা মিনি বাঁধাকপির চাষাবাদের নিয়ম

English Summary: Find out the details of apricot cultivation
Published on: 13 May 2021, 07:11 IST

எங்களுக்கு ஆதரவளியுங்கள்!

প্রিয় অনুগ্রাহক, আমাদের পাঠক হওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আপনার মতো পাঠকরা আমাদের কৃষি সাংবাদিকতা অগ্রগমনের অনুপ্রেরণা। গ্রামীণ ভারতের প্রতিটি কোণে কৃষক এবং অন্যান্য সকলের কাছে মানসম্পন্ন কৃষি সংবাদ বিতরণের জন্যে আমাদের আপনার সমর্থন দরকার। আপনার প্রতিটি অবদান আমাদের ভবিষ্যতের জন্য মূল্যবান।

এখনই অবদান রাখুন (Contribute Now)