এই 20টি ব্যবস্থা পোল্ট্রি খামারকে বার্ড ফ্লু থেকে নিরাপদ রাখবে! ভার্মি কম্পোস্ট ইউনিটের জন্য ৫০% পর্যন্ত ভর্তুকি পাওয়া যাবে, শীঘ্রই আবেদন করুন এই হাইব্রিড জাতের টমেটো 900 কুইন্টাল প্রতি হেক্টর ফলন দেবে দুধের সঠিক সময় বেছে নিলে উৎপাদন বাড়বে, কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা?
Updated on: 31 October, 2020 1:50 PM IST
Papaya tree

পেঁপে একটি লাভজনক অর্থকরী ফসল, সঠিক নিয়মে পেঁপে চাষ করলে তা কৃষকদের জন্য যথেষ্ট লাভজনক সঠিক পদ্ধতিতে চাষের জন্য গাছের রোগ নিয়ন্ত্রণ বিশেষ জরুরী। আজ আমরা আলোচনা করব, পেঁপে গাছের কয়েকটি রোগ ও তার নিয়ন্ত্রণ সম্পর্কে - 

পেঁপে পাতার মোজাইক রোগ –

এই রোগে পাতা কুঁকড়ে যায় ও পাতায় হলুদ সবুজ মোজাইক দাগ দেখা যায়। গাছের বৃদ্ধি থেমে যায়, ফুল ও ফল ধারণ কমে যায় ও শেষে গাছ মারা যায়। প্রতিকারের জন্য আক্রান্ত গাছ তুলে ফেলে নষ্ট করতে হবে। সাদা মাছি ও শোষক পোকা এই রোগের বাহক, তাই সাদা মাছি ও শোষক পোকা দেখা গেলেই ইমিডাক্লোপ্রিড ১ মিলি প্রতি ৫ লিটার জলে গুলে আঠা দিয়ে স্প্রে করতে হবে।

অ্যানথ্রাকনোজ বা রোদে পোড়া –

ছত্রাক আক্রমণে বা কড়া রোদে পাতা, ফল বা কান্ড হাল্কা বাদামী ও পরে কালো হয়ে পচে যায়। রোদ থেকে কচি ফল বা নরম কান্ড বাচাতে কলা পাতার আচ্ছাদন দিতে হবে। কপার অক্সিক্লোরাইড ৪ গ্রাম প্রতি লিটার জলে গুলে ৭ দিন অন্তর স্প্রে করতে হবে।

লাল মাকড় –

গরম বাড়লে লাল মাকড়ের আক্রমণ বাড়ে, এরা পাতার নিচে থেকে রস শোষণ করে পাতাগুলিকে খসখসে জালিতে পরিণত করে। প্রতিকারে স্পাইরোমেসিফেন ১.৫ মিলি প্রতি লিটার জলে গুলে গাছ ভিজিয়ে স্প্রে করতে হবে।

মাটির কৃমি বা নিমাটোড –

মাটির কৃমি বা নিমাটোডের আক্রমণে গাছের পাতা হলুদ হয়ে ঝরে পড়ে, ফলন কমে যায়। প্রতিকারে চারা বসানোর সময় গর্তে নিমখোল ও কার্বোফুরান দিতে হবে। প্রতি ২০ কেজি মাটিতে ১০ গ্রাম কার্বোফুরান ৩ জি প্রয়োগ করতে হবে।

Image source - Google

Related link - (Paddy disease) ধানের ব্লাস্ট রোগের লক্ষণ ও তার নিয়ন্ত্রণ

English Summary: Prevention of papaya tree diseases & it’s management
Published on: 31 October 2020, 01:49 IST