'রাক্ষুসে মাছ'-বিপদ কোথায়? 'MFOI, VVIF কিষাণ ভারত যাত্রা' গুজরাটের বিভিন্ন গ্রামে পৌঁছে কৃষকদের সম্মানিত করেছে কাঁচা আম খেলে হিট স্ট্রোক প্রতিরোধ হবে এবং এই সমস্যাগুলো দূর হবে!
Updated on: 3 February, 2022 5:17 PM IST
জাগ্রতি অবস্থি

ইউনিয়ন পাবলিক সার্ভিস কমিশন সিভিল সার্ভিস পরীক্ষার ২০২০ এর চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ করেছে। ফলাফল আসার পর দেখা যায় মেয়েদেরই আধিপত্য বজায় রয়েছে। মোট ৭৬১ জন সফল প্রার্থীর মধ্যে ২১৬ জন মহিলা রয়েছেন। বিহারের শুভম কুমার প্রথম স্থান পেলেও অল ইন্ডিয়া র‍্যাঙ্কিংয়ে (এআইআর) দ্বিতীয় স্থান পেয়েছেন ভোপালের জাগ্রতি অবস্থি। মহিলা প্রার্থীদের মধ্যে শীর্ষে রয়েছেন জাগ্রতি অবস্থি। জাগ্রতি ঐচ্ছিক বিষয় হিসেবে সমাজবিজ্ঞান নিয়ে পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। তার সাফল্যে নানাভাবে বিশেষত্ব রয়েছে। জাগ্রতি এবং তার বাবা-মা আইএএস হওয়ার জন্য অনেক ত্যাগ স্বীকার করেছেন। UPSC পাশ করার জন্য জাগ্রতি তার ইঞ্জিনিয়ারের চাকরি ছেড়ে দেন। আসুন আমরা জাগ্রতি অবস্থি সম্পর্কে জানি, যিনি UPSC পরীক্ষা ২০২০-এ মেয়েদের নাম উজ্বল করেছেন। 

জাগ্রতি অবস্থি কে

২৪ বছর বয়সী জাগ্রতি অবস্থি মধ্যপ্রদেশের ভোপালের বাসিন্দা। তার পরিবারে তার বাবা-মা ছাড়াও এক ভাই আছে।জাগ্রতি বাবা এসসি অবস্থি পেশায় একজন হোমিওপ্যাথ ডাক্তার। তার মা স্কুল শিক্ষিকা থাকাকালীন জাগ্রতিকে পড়াশোনোর  জন্য চাকরি ছেড়ে দেন। জাগ্রতির  ভাই এমবিবিএস দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র।

শিক্ষা

জাগ্রতি অবস্থি ভোপালের মৌলানা আজাদ ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি থেকে বি.টেক (ইলেক্ট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং) স্নাতক করেছেন৷  এর পরে জাগ্রতি গেট পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে এবং এতে সাফল্য অর্জনের পর, BHEL-এ একটি প্রযুক্তিগত কর্মকর্তা হিসাবে কাজ শুরু করে। যদিও জাগ্রতির স্বপ্ন ছিল সিভিল সার্ভিসে যোগদান করার। জাগ্রতি ইউপিএসসির জন্য প্রস্তুতি নিতে শুরু করে এবং দুই বছর পর ইঞ্জিনিয়ারের চাকরি ছেড়ে দেয়।

জাগ্রতি আইএএস হওয়ার জন্য চাকরি ছেড়েছিলেন

২০১৯ সালে, জাগ্রতি তার অফিসার হওয়ার স্বপ্ন পূরণ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল এবং দিল্লির একটি কোচিং ইনস্টিটিউটে ভর্তি হয়েছিল। তবে করোনা সংকট ও লকডাউনের সময় তাকে ভোপালে ফিরতে হয়েছে। কিন্তু তার পড়ালেখা থেমে থাকেনি।জাগ্রতি অনলাইন ক্লাস করত। 

আরও পড়ুুনঃ2021-এর সেরা: প্রগতিশীল কৃষক, যাদের অভিনব চাষ পদ্ধতি তাঁদের পৌঁছে দিয়েছে শীর্ষে

জাগ্রতি অবস্থির সাফল্য

জাগ্রতি যখন আইএএস হওয়ার জন্য ইঞ্জিনিয়ারিং এর চাকরি ছেড়েছিলেন, তখন মেয়েকে সাহায্য করার জন্য তার মা-ও শিক্ষকের চাকরি ছেড়ে দেন। চার বছর বাড়িতে কোনো টিভিও চালু করা হয়নি। এতসব ত্যাগ জাগ্রতি কে এগিয়ে যেতে অনুপ্রাণিত করেছিল প্রতি মুহুর্তে । প্রথম প্রচেষ্টায় জাগ্রতি  প্রিলিমও পাশ  করতে পারেনি কিন্তু সে দৃঢ় সংকল্প করে এবং দ্বিতীয় প্রচেষ্টায় টপার হয়। 

আরও পড়ুনঃকর্মজীবন শুরু ১০০ টাকার অফিস বয় হিসেবে! এখন ধানের শিষ থেকে প্লাইউড বানিয়ে উপার্জন করছেন কোটি টাকা

English Summary: Awakening of the IAS as the goal of IAS is to learn the story of his struggle
Published on: 03 February 2022, 02:25 IST

எங்களுக்கு ஆதரவளியுங்கள்!

প্রিয় অনুগ্রাহক, আমাদের পাঠক হওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আপনার মতো পাঠকরা আমাদের কৃষি সাংবাদিকতা অগ্রগমনের অনুপ্রেরণা। গ্রামীণ ভারতের প্রতিটি কোণে কৃষক এবং অন্যান্য সকলের কাছে মানসম্পন্ন কৃষি সংবাদ বিতরণের জন্যে আমাদের আপনার সমর্থন দরকার। আপনার প্রতিটি অবদান আমাদের ভবিষ্যতের জন্য মূল্যবান।

এখনই অবদান রাখুন (Contribute Now)