'রাক্ষুসে মাছ'-বিপদ কোথায়? 'MFOI, VVIF কিষাণ ভারত যাত্রা' গুজরাটের বিভিন্ন গ্রামে পৌঁছে কৃষকদের সম্মানিত করেছে কাঁচা আম খেলে হিট স্ট্রোক প্রতিরোধ হবে এবং এই সমস্যাগুলো দূর হবে!
Updated on: 30 January, 2019 5:15 PM IST

জাতির জনক মহাত্মা গান্ধীর আজ ৭১তম মৃত্যু বার্ষিকি পালন করা হচ্ছে, প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী এই বৎসর বাপুর মৃত্যুদিবসকে জাতীয় লবন সত্যাগ্রহ স্মারক হিসাবে জাতি ও দেশকে উৎসর্গ করেছেন।

বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যমের দ্বারা প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী ২৯ শে জানুয়ারি বলেছেন, “আগামীকাল আমি বাপুর পূণ্যতিথিতে ডান্ডিতে থাকবো, যেখানে বাপু ঔপনিবেশিক শক্তির সাথে সংগ্রামে জড়িয়েছিলেন, ডান্ডিতে আমি জাতির প্রতি বাপুর লবন সত্যাগ্রহ স্মারক ও মাহাত্ম্য উৎসর্গ করবো। এটাই আমার বাপুর প্রতি সম্মান প্রদর্শন হবে, যিনি ভারতের স্বাধীনতার জন্য নিজের জীবন উৎসর্গ করেছেন।“

প্রধানমন্ত্রী তাঁর সারাদিনের গুজরাট পরিক্রমা কার্যক্রমের মধ্যে সুরাট বিমানবন্দরের জন্য টার্মিনাল তৈরির ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন। একজন উচ্চ আধিকারিকের বক্তব্য অনুসারে, “ভারতের প্রধানমন্ত্রী নভসারি জেলার ডান্ডিতে যাবেন এবং সেখানে জাতিয় লবন সত্যাগ্রহ স্মারক স্থাপন করতে চলেছেন বাপুর মৃত্যুবার্ষিকীতে। তিনি আরও বলেছেন,” এই স্মারকে মহাত্মা গান্ধী তাঁর সঙ্গী ৮০ জন সত্যাগ্রহীকে নিয়ে ইতিহাস প্রসিদ্ধ ডান্ডি অভিযানে যাচ্ছেন এমন একটি মূর্তী থাকবে। এই মূর্তিগুলির নীচে প্রত্যেক ডান্ডি সদস্যের নাম ও ডান্ডি অভিযান কালে বিভিন্ন ঘটনাকে উল্লেখ করা হবে।“ এই মূর্তি উন্মোচনের পর প্রধানমন্ত্রী জনসাধারণের উদ্দেশ্যে তাঁর বক্তব্য রাখবেন।

লবন সত্যাগ্রহ আমাদের স্বাধীনতার ইতিহাসে একটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা, যা ইতিহাসে ডান্ডি অভিযান নামে পরিচিত। এই ঘটনাটি আমাদের স্বাধীনতা আন্দোলনের এক বিশিষ্ট মার্গ দর্শন করিয়েছিলো। আইন অমান্য আন্দোলনের একটি অংশ হিসেবে ৮০ জন সত্যাগ্রহী মহাত্মা গান্ধীর নেতৃত্বে ২৪১ মাইল পথ অতিক্রম করে আমেদাবাদের সাবরমতী আশ্রম থেকে ডান্ডি নামক স্থানের সমুদ্রতীরে সমুদ্রের জল থেকে লবন উৎপাদন করতে শুরু করেন, ব্রিটিশদের লবন আইনের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার জন্যই তিনি এই আন্দোলন করেছিলেন।

আরও পড়ুন চাষের সুবিধার জন্য কৃষকবন্ধু প্রকল্পের চেক বিলি শুরু

জাতির জনক মহাত্মা গান্ধী মানুষের কাছে বাপু বলেই পরিচিত ছিলেন, তাঁর নেতৃত্বেই ভারতের সাধারণ মানুষ একত্রিত হয়ে ভারতের স্বাধীনতার জন্য ব্রিটিশ শাসনের প্রতি সোচ্চার হয়ে ওঠে। গান্ধীজিকে ৭৮ বছর বয়েসে ৩০ শে জানুয়ারী ১৯৪৮ সালে নাথুরাম গডসে নামক এক আততায়ীর গুলিতে মৃত্যু হয়। অবশ্য নাথুরাম গডসে পরে নিজের দোষ স্বীকার করেন এবং বিচারে তাঁর ফাঁসি হয়। এই সপ্তাহে প্রধানমন্ত্রী তাঁর মন কি বাত অনুষ্ঠানে ২০১৯-এর প্রথম বক্তব্য পেশ করেছেন, সেখানে তিনি জাতির উদ্দেশ্যে গান্ধীজির জন্য ২ মিনিট নিরবতা পালন করতে বলেছেন, যদিও প্রতি বৎসর এই দিনকে শহীদ দিবস হিসাবে পালন করা হয়ে থাকে।

- প্রদীপ পাল (pradip@krishijagran.com)

English Summary: Dandi satyagraha day
Published on: 30 January 2019, 05:15 IST

எங்களுக்கு ஆதரவளியுங்கள்!

প্রিয় অনুগ্রাহক, আমাদের পাঠক হওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আপনার মতো পাঠকরা আমাদের কৃষি সাংবাদিকতা অগ্রগমনের অনুপ্রেরণা। গ্রামীণ ভারতের প্রতিটি কোণে কৃষক এবং অন্যান্য সকলের কাছে মানসম্পন্ন কৃষি সংবাদ বিতরণের জন্যে আমাদের আপনার সমর্থন দরকার। আপনার প্রতিটি অবদান আমাদের ভবিষ্যতের জন্য মূল্যবান।

এখনই অবদান রাখুন (Contribute Now)