'রাক্ষুসে মাছ'-বিপদ কোথায়? 'MFOI, VVIF কিষাণ ভারত যাত্রা' গুজরাটের বিভিন্ন গ্রামে পৌঁছে কৃষকদের সম্মানিত করেছে কাঁচা আম খেলে হিট স্ট্রোক প্রতিরোধ হবে এবং এই সমস্যাগুলো দূর হবে!
Updated on: 21 May, 2021 1:53 PM IST
Tea (Image Credit - Google)

২১ শে মে আন্তর্জাতিক চা দিবস, যা ২০১৯ সালে ঘোষিত হয় এবং ২০২১ সালে দ্বিতীয়বারের মতো পালিত হবে এই দিনটি। সমাজে চা প্রেমীদের কাছে চায়ের গুরুত্ব যথেষ্টই রয়েছে। চা দিবস উদযাপনের মধ্য দিয়ে এই দিনটি ভারতীয় সংস্কৃতিতে এক ঐতিহাসিক দিবস রচনা করেছে। এই দিবসটি পালনের ক্ষেত্রে জাতিসংঘের লক্ষ্য হ'ল টেকসই কৃষিক্ষেত্রের মাধ্যমে বিশ্বজুড়ে চায়ের প্রাপ্যতা নিশ্চিত করা এবং সংশ্লিষ্ট কৃষক ও ব্যবসায়ীদের জীবনমানের উন্নয়নের লক্ষ্যে কাজ করা।

এর আগে ২০০৫ সালের ১৫ ই ডিসেম্বর চা প্রেমী দেশগুলি দ্বারা আন্তর্জাতিক চা দিবস উদযাপিত হয়েছিল। ২০১৫ সালে এই দিনটিকে সত্যিকার অর্থে বৈশ্বিক করার জন্য জাতিসংঘকে একটি প্রস্তাব পাঠানো হয়েছিল এবং ১৯৯৯ সালে জাতিসংঘ তা মান্যতা দেয়। চায়ের উত্পাদন মে মাসে বেশিরভাগ দেশে শুরু হয় অতএব মে মাস এই দিনটি পালনের জন্য আদর্শ। FAO মে মাসের ২১ তম দিনটিকে চা উদযাপনের জন্য বেছে নেয়।

পৃথিবীতে জলের পর সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত এই পানীয় স্বমহিমায় নিজের স্থানে টিকে আছে প্রায় ৫০০০ বছর ধরে। এই পানীয় একা থাকুন বা বৈঠকি আড্ডায় সর্বত্রই উপভোগ করা যেতে পারে। শুধু চা বেশি উপকারী। দুধ-চিনি মেশানো চায়ের স্বাদ অবশ্যই বেশি ভালো হয়। তবে বিজ্ঞানীরা হালকা লাল চা খাওয়ার পরামর্শই দিয়ে থাকেন। ভারতে চা তৈরির জনপ্রিয় উপায় হ'ল চায়ের পাতা জলে দিয়ে তা ফোটান, আপনার পছন্দ মতো স্বাদ আনতে চিনি যুক্ত করুন এবং তারপরে এই মিশ্রণটিতে দুধ যোগ করুন। আবার না ফোটা পর্যন্ত অপেক্ষা করুন, ফুটে গেলে গ্যাস থেকে নামিয়ে নিন।

আজকাল বিভিন্ন ফুল থেকেও চা তৈরি হয়। যেমন – অপরাজিতা, জবা, সূর্যমুখী, ল্যাভেন্ডার ইত্যাদি ফুলের চা বেশ জনপ্রিয়তা লাভ করেছে দেশ ছাড়িয়ে বিদেশেও। এই সকল ফুলের চা আপনার সারাদিনের ক্লান্তি দূর করার সাথে সাথে মনেও এক আলাদা আমেজ এনে দেয়, যা সারাদিনের পর রাত্রে আমাদের ডিটক্সিফাই হতে সাহায্য করে।

বিভিন্ন ধরণের চা রয়েছে, তবে সর্বাধিক জনপ্রিয় চা গুলির তালিকা হল: হোয়াইট টি, গ্রিন টি, ব্লু টি, ওলং টি, গ্রিন টি, ব্ল্যাক টি বা পোস্ট-ফারমেন্টেড চা। চা হাজার হাজার বছর ধরে আমাদের সাথে রয়েছে এবং বেশ কিছু চা তার ঔষধি গুণগুলির জন্য ব্যবহৃত হয়। পশ্চিমবঙ্গে উত্তরবঙ্গের চা প্রসিদ্ধ হলেও দক্ষিণবঙ্গের তুলনায় তার স্বাদ কিন্তু সম্পূর্ণ ভিন্ন।

চা পানীয়ের এত জনপ্রিয়তার একটি অন্যতম কারণ এটি চা পানকারীদের জীবনযাত্রার মান উন্নত করে। এতে ক্যাফিন থাকার কারণে এটিতে আসক্ত হতে পারে বলে কয়েকজন মনে করেন, তবে এটি নেশার জিনিস নয় বলেই ব্যাপকভাবে বিশ্বাস করা হয়। প্রতিযোগিতামূলক পানীয় কফির তুলনায় এটিতে খুব কম পরিমাণে ক্যাফিন রয়েছে।

আরও পড়ুন - অর্থকরী ফসল হিসাবে তুলো চাষ করে দ্বিগুন উপার্জন করুন

English Summary: Do you know why International Tea Day is celebrated?
Published on: 21 May 2021, 12:16 IST

எங்களுக்கு ஆதரவளியுங்கள்!

প্রিয় অনুগ্রাহক, আমাদের পাঠক হওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আপনার মতো পাঠকরা আমাদের কৃষি সাংবাদিকতা অগ্রগমনের অনুপ্রেরণা। গ্রামীণ ভারতের প্রতিটি কোণে কৃষক এবং অন্যান্য সকলের কাছে মানসম্পন্ন কৃষি সংবাদ বিতরণের জন্যে আমাদের আপনার সমর্থন দরকার। আপনার প্রতিটি অবদান আমাদের ভবিষ্যতের জন্য মূল্যবান।

এখনই অবদান রাখুন (Contribute Now)