আইসিআর - সেন্ট্রাল রিসার্চ ইনস্টটিউট ফর জুট এন্ড অ্যালাইড ফাইবার্স (ভাকৃঅনুপ - কেন্দ্রীয় পাট এবং সহযোগী তন্তু অনুসন্ধান সংস্থা), ব্যারাকপুর ; ভারতীয় কৃষি অনুসন্ধান পরিষদ, নতুন দিল্লী - র অন্তর্গত একটি প্রাচীনতম ইনস্টিটিউট। এর কার্যপরিধি হল পাট , মেস্তা, রেমি, শণপাট, সিসাল এবং ফ্ল্যাক্স - এর মতো প্রাকৃতিক তন্তুগুলির উন্নত জাত এবং প্রযুক্তি বিকাশের জন্য গবেষণা করা। ছয় দশকেরও বেশি সময়ের যাত্রাপথে এই ইনস্টিটিউট প্রযুক্তি বিকাশে অনেক মাইলফলক অর্জন করেছে, যাতে অন্যান্য খাদ্য ফসল এবং সিন্থেটিক ফাইবারগুলির সঙ্গে কঠোর প্ৰতিযোগীতার মধ্যে পাট এবং সহযোগী তন্তু ফসলগুলি লাভজনক বাণিজ্যিক ফসল হিসাবে প্রভিঠ্য পেতে পারে।
২০২১ সালের ৯ ই ফেব্রুয়ারি ইনস্টিটিউটটি ৬৮ তম প্রতিষ্ঠা দিবস উদযাপন করেছে। এই উপলক্ষে ব্যারাকপুরের ইনস্টিটিউট ক্যাম্পাসে আইসিএআর - ক্রাইজাফের প্রমাণিত কৃষি প্রযুক্তিগুলি বিভিন্ন স্টেকহোল্ডারদের সামনে প্রদর্শন করার ক্ষন্য একটি ক্ষেত্র দিবস - তথা- প্রদর্শন - তথা - প্রদর্শনী ( Field Day - cum - Demonstration cum - Exhibition ) - এর আয়োজন করা হয়। এই কর্মসূচিতে বিভিন্ন শিল্প এবং সরকারী প্রতিষ্ঠান (এনজেৰি , জেসিআই, আইজেআইআরএ, পশ্চিমবঙ্গ সরকারের কৃষি বিভাগ ইত্যাদি), আইসিএআর ইনস্টিটিউট এবং এর আঞ্চলিক গবেষণা কেন্দ্রের প্রতিনিধিরা, বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমের প্রতিনিধিরা এবং কৃষকেরা উপস্থিত ছিলেন। আইসিআর- ক্রাইজাফের প্রমাণিত কৃষিপ্রযুক্তিগুলি সমস্ত স্টেকহোল্ডার এবং কৃষকদের জ্ঞানের জন্য বিভিন্ন প্রদর্শনী স্টলে প্রদর্শিত করা হয়েছিল।
বিশ্ব বাংলা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এবং ভারতীয় কৃষি অনুসন্ধান পরিষদ (আইসিএআর), নতুন দিল্লীর প্রাক্তন উপ - মহানির্দেশক (শস্য বিজ্ঞান) অধ্যাপক স্বপন কুমার দত্ত এই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন। এই অনুষ্ঠানের অন্যান্য সম্মানীয় অতিথিগণ ছিলেন জুট কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়া ( জেসিআই ) -র ব্যবস্থাপক নির্দেশক শ্ৰী এ. কে. জলি, আইসিআর - সেন্ট্রাল ইনল্যান্ড ফিসারীস রিসার্চ ইনস্টিটিউট, ব্যারাকপুরের নির্দেশক ড. বি. কে. দাস এবং আইসিএআর - ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ন্যাচরাল ফাইবার ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনোলজি, কলকাতার নির্দেশক ড. ডি. বি. শাকিওয়ার। অতিথিরা আইসিএআর- ক্রাইজাফ এবং অন্যান্য আইসিএআর ইনস্টিটিউট, শিল্প সংস্থা, স্বনির্ভর গোষ্ঠী ও কৃষক উৎপাদক সংস্থা দ্বারা লাগানো প্রদর্শনী স্টলগুলির উদ্বোধন করেন।
আইসিএআর - ক্রাইজাফের নির্দেশক ডঃ গৌরাঙ্গ কর স্বাগত ভাষণে ইনস্টিটিউট কর্তৃক বিকশিত জাত ও প্রযুক্তি সম্পর্কে বিশেষভাবে উল্লেখ করেন, যা পাট ও সহযোগী তন্তু ফসলের চাষে কৃষকদের যেসব বাধা ও সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় সেসব সমাধানের পাশাপাশি পাট ও সহযোগী তন্তুর ফলন ও গুণতমানের উন্নতি এবং চাষাবাদে ব্যয় হ্রাসের মাধ্যমে উৎপাদনশীলতা এবং লাভজনকতা বৃদ্ধি করেছে। তিনি তন্তু উৎপাদন ছাড়াও পরিবেশ রক্ষা , নিউট্রাসিউটিক্যালস এবং অন্যান্য উপ-পণ্যাদির জন্য আদর্শ প্রার্থী ফসল হিসাবে তন্তু ফসলের ভূমিকার কথা তুলে ধরেন।
কৃষকদের লাভ বৃদ্ধির জন্য সামগ্রিক প্রযুক্তি গ্রহণের সাথে এই দলের বিবিধ ব্যবহার অন্বেষণ করতে হবে। এছাড়াও, ইনস্টিটিউট দ্বারা বিকশিত উন্নত জাতের চাষ দ্বারা পাটের ফলন ১০-৩০% বাড়ানোর সম্ভাবনা রয়েছে। ইনস্টিটিউট কর্তৃক বিকশিত জাতগুলির বীজ বাংলাদেশেও রফতানি করা হয় যা সে দেশের ৭৫ % এরও বেশি পাট এলাকায় চাষ করা হয়।
শ্রম ব্যয় বৃদ্ধি, পাট পচানোর মরসুমে জলের ঘাটতির জন্য ভালো গুণমানের তন্তু পাওয়া কৃষকদের পক্ষে একটি কঠিন কাজ হয়ে দাঁড়িযেছে। আইসিএআর - ক্রাইজাফের নির্দেশক ড. গৌরাঙ্গ কর জানিয়েছেন যে পাট তন্তুর মানটি মূলত পাট পচানোর পদ্ধতির উপর নির্ভর করে। সেজন্য, ইনস্টিটিউট তন্তুর উন্নত মানের জন্য জমির স্বাভাবিক স্থানে পাট পচানোর পুকুর ভিত্তিক স্বনির্ভর সুসংহত ইকো - ফার্মিং প্রযুক্তির উদ্ভাবন কৱেছে, যাতে অন্যান্য লাভের সাথে সাথে মাইক্রোবিয়াল কনসোর্টিয়ামের মধ্যস্থতায় এমনকি স্থির জলেও পাট পছিয়ে ভালো গুণমানের ভয়ে পাওয়া যায়। এই প্রযুক্তি পাট পচানোর সময়কাল হ্রসের সাথে সাথে পাট চাষীদের জন্য উন্নত মানের অঙ্ক এবং বর্ধিত আয় নিশ্চিত করে। পাট পচানোর জন্য এই ধরণের মডেলটি জলবায়ু স্থিতিস্থাপক , যা কেবল দূষণ হ্রাস করে পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার প্রক্রিয়া নিশ্চিত করে না , পাট চাষ থেকে কৃষকদের মাঝেও বৃদ্ধি করে । এই প্রযুক্তি অবশ্যই কৃষকদের আয় দ্বিগুণ করার জন্য উদাহ ও সমর্থন দিতে চলেছে । সম্প্রতি , ইনস্টিটিউট সেরা মানের পাট এবং মেম্বার তক্ত পাওয়ার জন্য নিখরচাৰ গ্ৰৰাছিত জাল দিয়ে পড়ানাের প্রযুক্তিও বিকশিত করেছে । ডঃ কর জানিয়েছেন যে , ন্যাশনাল জুট বাের্ড এবং রাজা কৃষি বিভাগের মতো অন্যান্য সংস্থার মাধ্যমে কৃষকদের ক্ষেতে এই জাতীয় মডেলগুলি প্রতিরুণ করার চেষ্টা চলছে । এই দুটি প্রযুক্তি আইসিএআর ক্রাইফের প্রদশনী গৃহে উদাপন করা হচ্ছে এক আত্নাশয়ার সান্ডের ক্ষামে কৃষকদের সামনে মায়ামনি এদিন করা হয়েছে ।
সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় সেসব সমাধানের পাশাপাশি পাট ও সহযােগী অঙ্কর ফলন ও গুণগতমানের উন্নতি এবং চাষাবাদে ব্যয় হ্রাসের মাধ্যমে উতপাদনশীলতা এবং লাভজনকতা বৃদ্ধি করেছে । তিনি তক্ত উতপাদন ছাড়াও পরিবেশ রক্ষা , নিউট্রাসিউটিক্যালস এবং অন্যান্য উপ - পণ্যাদির জন্য আদর্শ প্রার্থী ফসল হিসাবে ভক্ত ফসলের ভূমিকার কথা তুলে ধরেন । কৃষকদের লাভ বৃদ্ধির জন্য সামগ্রিক প্রযুক্তি গ্রহণের সাথে এই ফসলের বিবিধ ব্যবহার অন্বেষণ করতে হবে । এছাড়াও , ইনস্টিটিউট দ্বারা বিকশিত উন্নত জাতের চাষ দ্বারা পাটের ফলন ১০-৩০ % বাড়ানাের সম্ভাবনা রয়েছে । ইনস্টিটিউট কর্তৃক বিকশিত জাতগুলির বীজ বাংলাদেশেও রফতানি করা হয় যা সে দেশের ৭৫ % এরও বেশি পাটের এলাকায় চাষ করা হয় । শ্রম ব্যয় বৃদ্ধি , পাট পচানাের মরসুমে জলের ঘাটতির অন্য ভালাে গুণমানের ভক্ত পাওয়া কৃষকদের পক্ষে একটি কঠিন কাজ হয়ে দাঁড়িয়েছে । আইসিএআর - ক্রাইজাজের নির্দেশক ড গৌরাঙ্গ কর জানিয়েছেন যে পাট ভক্তর মানটি মূলত : পাট পচানাের পদ্ধতির উপর নির্ভর করে । সেজন্য , ইনস্টিটিউট ভক্তর উন্নত মানের জন্য জমির স্বাভাবিক স্থানে পাট পচানাের পুকুর ভিত্তিক স্বনির্ভর সুসংহত ইকো - ফার্মিং প্রযুক্তির উদ্ভাবন করেছে যাতে অন্যান্য লাভের সাথে সাথে মাইক্রোবিয়াল কনসাের্টিয়ামের মধ্যস্থতায় এমনকি স্থির জলেও পাট পচিযে ভালাে গুণমানের তক্ত পাওয়া যায় । এই প্রযুক্তি পাট পচানাের সময়কাল হ্রাসের সাথে সাথে পাট চাষীদের জন্য উন্নত মানের ভক্ত এবং বর্ধিত আয় নিশ্চিত করে । পাট পচানাের জন্য এই ধরণের মডেলটি জলবায়ু স্থিতিস্থাপক , যা কেবল দূষণ হ্রাস করে পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার প্রক্রিয়া নিশ্চিত করে না , পাট চাষ থেকে কৃষকদের আয়কেও বৃদ্ধি করে । এই প্রযুক্তি অবশ্যই কৃষকদের আয় দ্বিগুণ করার জন্য উৎসাহ ও সমর্থন দিতে চলেছে । সম্প্রতি , ইনস্টিটিউট সেরা মানের পাট এবং মেস্তার ভক্ত পাওয়ার জন্য নিখরচায় প্রবাহিত জল দিয়ে পচানাের প্রযুক্তিও বিকশিত করেছে ।
ডঃ কর বিশেষভাবে জানিয়েছেন যে, ন্যাশনাল জুট বাের্ড এবং রাজ্য কৃষি বিভাগের মতাে অন্যান্য সংস্থার মাধ্যমে কৃষকদের ক্ষেতে এই জাতীয় মডেলগুলি প্রতিরূপ করার চেষ্টা চলছে । এই দুটি প্রযুক্তি আইসিএআর ক্রাইফের প্রদর্শনী গৃহে উপস্থাপন করা হয়েছে এবং আইসিএআর- ক্রাইজাকের জার্মে কৃষকদের সামনে সরাসরি প্রদর্শন করা হয়েছে । উঃ কর বিশেষভাবে উল্লেখ করেছেন যে , ইনস্টিটিউট দ্বারা বিকশিত জাফ - সে ( JAF - Safe ) অ্যাপ্লিকেশন কীটপতঙ্গ এবং রােগের যথাযথ সনাক্তকরণ এবং ভাদের সময়মতাে দমনের জন্য সম্প্রসারণ কর্মী , মাঠের কর্মী এবং অন্যান্য স্টেকহােল্ডারের কাছে অনেক বেশি জনপ্রিয় হয়ে উঠছে । করােলা মহামারীর সময়ে ইনস্টিটিউট দ্বারা উদ্ভাবিত জাফ - কিসান ( JAF - Kisan ) অ্যাপ্লিকেশন পাট চাষ সম্বন্ধে রিযেল টাইম তথ্য সংগ্রহে , চাষীদের বিভিন্ন সমস্যার কথা জানতে এবং মাঠের কর্মীদের মাধ্যমে এইসব সমস্যার সমাধান প্রদানের বিষয়ে সহায়তা করেছে । এছাড়াও , তিনি পাটভিত্তিক স্বনির্ভর গােষ্ঠী ও কৃষক উতপাদক সংস্থা গঠনের সুবিধার্থে এবং পাট চাষে জড়িত কৃষকদের এবং অন্যান্য স্টেকহােল্ডারদের উতসাহিত করতে ও উচ্চ আযের নিশ্চয়তা দিতে মূল্য সংযোজিত বিবিধ পাট পণ্য উতপাদনের প্রশিক্ষণ বিষয়ে ইনস্টিটিউটের গুরুত্ব প্ৰদাল ও বিশেষ উদ্যোগ নেওয়ার কথা জানিয়েছেন।
এই অনুষ্ঠানে ডঃ প্রতীক সত্য, আইসিএআর- ক্রাইজাফের একজন প্রধান বৈজ্ঞানিক, বিগত এক বছরের ইনস্টিটিউটের সার্বিক কার্যক্রম তুলে ধরেন। প্রশংসনীয় সাফল্য এবং ইনস্টিটিউটের কার্যক্রম সম্পাদনে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ইনস্টিটিউটের বিভিন্ন বর্গের কর্মীদের প্রধান অতিথিদের দ্বারা ফাউন্ডেশন ডে অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়। এছাড়াও পাটের উন্নত উৎপাদন প্রযুক্তি গ্রহণ ও প্রচার, পাটজাত বিবিধ পণ্য উৎপাদন ও বিপণন এবং ব্যবসায়িকভাবে পাটের উন্নত উত্পাদন প্রযুক্তি তৈরির জন্য ও অনুকরণীয় কাজ করার জন্য দুজন কৃষক, একটি স্বনির্ভর গোষ্ঠী এবং একজন উদ্যোক্তাকে পুরস্কার দ্বারা ভূষিত করা হয়।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ডঃ স্বপন কুমার দত্ত পাট চাষীদের উন্নতিকল্পে অবিরাম প্রচেষ্টার জন্য ইনস্টিটিউটের নির্দেশক ও সকল কর্মীদের অভিনন্দন জানিয়েছেন। তিনি আরও বলেছেন যে, গবেষণা এবং প্রসারের এই নতুন উদ্যোগ অবশ্যই স্টেকহোল্ডারদের মধ্যে ইনস্টিটিউটের দৃশ্যমানতা বাড়িয়ে তুলবে এবং উন্নত আয় ও লাভের জন্য চাষীদের আকাঙ্ক্ষা পূরণ করবে। ডঃ বি. কে. দাস নির্দেশক, আইসিএআর সেন্ট্রাল ইনল্যান্ড ফিসারীস রিসার্চ ইনস্টিটিউট, ব্যারাকপুর কৃষকদের সাথে ইনস্টিটিউটের দৃঢ় সংযোগের প্রশংসা করেছেন।
জুট কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়া (জেসিআই) -এর ব্যবস্থাপক নির্দেশক শ্রী এ. কে. জলি বলেছেন , তিনি আত্মবিশ্বাসী যে আসন্ন বছরগুলিতে জেসিআই এবং আইসিএআর – ক্রাইজাফের যৌথ প্রয়াস কৃষকদের মধ্যে জুট-আইকেয়ার (Jute - ICARE) প্রোগ্রামের মাধ্যমে ক্রাইজাফ প্রযুক্তির প্রচার অব্যাহত রাখবে, যা ইতিমধ্যে আড়াই লক্ষ কৃষকের কাছে পৌছে গেছে। জুট সেক্টরের উন্নতির জন্য আইসিএআর - ক্রাইজাফ এবং আইসিএআর - নিনফেটের প্রশংসনীয় ভূমিকার উপর জোর দিয়েছেন আইসিএআর - ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ন্যাচরাল ফাইবার ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনোলজি, কলকাতার নির্দেশক ডঃ ডি. বি. শাকিওয়ার।
চল্লিশেরও বেশি কৃষক এই ক্ষেত্র দিবস - তথা- প্রদর্শন - তথা - প্রদর্শনী এবং কৃষক - বিজ্ঞানীদের আলোচনা সভায় অংশ নিয়েছিলেন, যেখানে বিজ্ঞানীরা পাট চাষীদের বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করেছেন। অতিথিবৃন্দ এবং কৃষকরা বিভিন্ন তন্তু ফসল এবং এদের উত্পাদন প্রযুক্তি সম্পর্কে পরিচিত হতে ইনস্টিটিউটের মিউজিয়াম এবং গবেষণা ক্ষেত্রও পরিদর্শন করেন।
আরও পড়ুন - ২০২১-২২ বাজেটে কৃষকদের জন্য মোদী সরকারের বড় ঘোষণা (2021-22 Budget Update)