দেশে যেখানে প্রতিনিয়তই সব কিছুর দাম বাড়ছে। অন্যদিকে পেঁয়াজের দামে ব্যাপক নিম্নমুখী প্রবণতা রয়েছে। এ কারণে গত দুই দিনে রাজস্থানের বাজারে গড়ে ১৫ থেকে ২৫ হাজার ব্যাগ পেঁয়াজ আসছে। যেখানে এপ্রিল মাসে এই আগমন ৫০ হাজারে পৌঁছায়। তবে এবার সেরকম কিছু নেই। পেঁয়াজের দাম কমে যাওয়ায় বেশির ভাগ চাষিই পেঁয়াজ তোলা কমাতে শুরু করেছেন। চাষিরা আরও জানান, পরিবহন খরচ বেশি হওয়ায় তারা তাদের পেঁয়াজ ক্ষেত থেকে সরাসরি গ্রাহকদের কাছে পেঁয়াজ বিক্রি করে লাভবান হচ্ছেন।
বাজারে প্রতি কেজি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ২ থেকে ৫ টাকায়
জেলার ব্যবসায়ীরা বলছেন, গত বছর পেঁয়াজের দাম ভালো থাকায় অনেক চাষি পেঁয়াজের সর্বোচ্চ চাষ করেছেন । কিন্তু সময়মতো সেচ ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা না থাকায় পেঁয়াজের গুণগতমান অনেকটাই কমে গেছে। ব্যবসায়ীরা আরও বলছেন, বাজারে আসা পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে দুই থেকে পাঁচ টাকা কেজিতে।
আরও পড়ুনঃ তাপমাত্রা বৃদ্ধির কারণে গ্রীষ্মকালীন ফসলের ক্ষতি হতে পারে
কৃষকরা কম খনন করছে কেন ?
চাষিরা বলছেন, জমিতে বেশি বপনের পাশাপাশি পরিবহন খরচ বেশি হওয়ায় পেঁয়াজের দাম কমছে। পেঁয়াজের মান নিম্নমানের হওয়ায় বাজারের ব্যবসায়ীরাও তা কিনতে এড়িয়ে যাচ্ছেন।
এই সমস্ত সমস্যার কারণে সিকর জেলার কৃষকরা পেঁয়াজ খনন নিষিদ্ধ করেছে। জেলার কিছু কৃষক খুব অল্প পরিমাণে পেঁয়াজ খনন করছেন।
আরও পড়ুনঃ মায়ের মুখে দু মুঠো ভাত তুলে দিতে শাক বিক্রি খুদের! মায়ের প্রতি স্নেহ দেখে চোখে জল নেটজনতাদের