কৃষিজাগরন ডেস্কঃ দিল্লিতে অনুষ্ঠিত ভারতের প্রথম কোনো কৃষি অ্যাওয়ার্ড 'মিলিনিয়র ফার্মার অব ইন্ডিয়া অ্যাওয়ার্ড ২০২৩'-এর দ্বিতীয় দিনেও কৃষকদের উন্মাদনা ছিল চোখে পরার মত।বাংলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে কৃষকরা এসেছেন এই অনুষ্ঠানে যোগ দিতে।টানা তিন দিন এই অনুষ্ঠান চলবে দিল্লির পুসা গ্রাউন্ডে।আজ তার দ্বিতীয় দিন।কৃষিতে অভাবনীয় কাজ করার জন্য কৃষকদের পুরষ্কার প্রদানের পশাপাশি প্রত্যেক দিন বিভিন্ন কৃষি বিষয়ক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়েছে।
আজ পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে উপস্থিত কৃষকদের উদ্দেশ্যে প্রগতিশীল কৃষক সুমন শর্মা বলেন, দেশের নারীরাও কৃষিকাজ করেন এবং কৃষিতে তাদের গুরুত্বপূর্ণ অবদান রয়েছে। কিন্তু তারা সেই স্বীকৃতি পায়নি। তিনি বলেন, এই পরিবর্তিত যুগে নারী কৃষকরাও এগিয়ে যাচ্ছেন এবং কৃষির মাধ্যমে তাদের অর্থনীতিকে শক্তিশালী করছেন এবং নিজেদের নাম তৈরি করছেন।
সুমন শর্মা বলেন, দেশের নারীরাও কৃষিকাজ করেন এবং কৃষিতে তাদের গুরুত্বপূর্ণ অবদান রয়েছে। কিন্তু তারা সেই স্বীকৃতি পায়নি। তিনি বলেন, এই পরিবর্তিত যুগে নারী কৃষকরাও এগিয়ে যাচ্ছেন এবং কৃষির মাধ্যমে তাদের অর্থনীতিকে শক্তিশালী করছেন এবং নিজেদের নাম তৈরি করছেন।
আজ দ্বিতীয় দিনের প্রথম সভায় কৃষিতে মহিলা কৃষকদের ভুমিকা নিয়ে আলোচনা করতে উপস্থিত ছিলেন দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের শ্রী রাম কলেজ অফ কমার্সের অধ্যক্ষ সিমরিত কৌর পরবর্তী প্রজন্মের মহিলা কৃষি উদ্যোক্তা এবং কৃষি ক্ষেত্রে লালন-পালনে শিক্ষার ভূমিকার উপর জোর দিয়ে মূল্যবান শিক্ষাগত দৃষ্টিভঙ্গি সরবরাহ করেছিলেন। কীভাবে উৎপাদন বাড়ানো যায় তাও তুলে ধরেন তিনি। তিনি বলেন, জৈব সার ও আর্থিক সহায়তার মাধ্যমে কৃষকরা সহজেই উৎপাদন বাড়াতে পারবেন। প্রগতিশীল কৃষক সুনীতা এবং ভারতীয় বহুজাতিক কোম্পানি এসএমএল লিমিটেডের (সালফার মিলস লিমিটেড) পরিচালক কোমল শাহ ভুখানওয়ালা অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন।