এই 20টি ব্যবস্থা পোল্ট্রি খামারকে বার্ড ফ্লু থেকে নিরাপদ রাখবে! ভার্মি কম্পোস্ট ইউনিটের জন্য ৫০% পর্যন্ত ভর্তুকি পাওয়া যাবে, শীঘ্রই আবেদন করুন এই হাইব্রিড জাতের টমেটো 900 কুইন্টাল প্রতি হেক্টর ফলন দেবে দুধের সঠিক সময় বেছে নিলে উৎপাদন বাড়বে, কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা?
Updated on: 22 November, 2020 8:12 PM IST
Khirai -Valley of Flowers

পশ্চিমবঙ্গের ফুলের উপত্যকা হিসাবে পরিচিত ক্ষীরাই – ‘VALLEY OF FLOWERS’। রাজ্যের সমগ্র ফুলের চাহিদার প্রায় ৫০ শতাংশই এখানে চাষ হয়। স্থানীয় কৃষকদের বক্তব্য অনুযায়ী, এখান থেকে বেশীরভাগ পণ্য কলকাতায় নিয়ে যাওয়া হয়। কলকাতা থেকে প্রায় ৯০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত পশ্চিমবঙ্গের 'ফুলের উপত্যকা' ক্ষীরাই। কৃষকদের ক্ষেতে এখানে সারা বছরই ফুটে থাকে বিভিন্ন বর্ণের ফুল।

কীভাবে পৌছনো যাবে –

হাওড়া থেকে গন্তব্যে পৌঁছতে সময় লাগবে ২-২.৫ ঘণ্টা। হাওড়া থেকে ট্রেন ধরে বালিচক, মেদিনীপুর, খড়গপুরগামী ট্রেন ধরে নামবেন ‘ক্ষীরাই’ –তে। পাঁশকুড়ার পরের স্টেশনই ক্ষীরাই। পাঁশকুড়া লোকাল-এ উঠলে বা মন হলে পাঁশকুড়া স্টেশনে নেমে টোটো নিয়েও ক্ষীরাই আসতে পারেন। আর আপনি যদি ক্ষীরাই স্টেশনে নামেন, তাহলে রেললাইন ধরে পাঁশকুড়ার দিকে এগিয়ে চলুন এক কিমি পথ।

ক্ষীরাই আসার সব থেকে উপযুক্ত সময় হচ্ছে শীতকাল। কারণ বছরের অন্যান্য সময়ের মধ্যে শীতকালেই সব থেকে বেশি ফুলের চাষ হয়। এই ফুলের উপত্যকায় একসঙ্গে বিভিন্ন রঙের গাঁদা, মোরগঝুঁটি, আষ্টার, চন্দ্রমল্লিকা সহ নাম না জানা অনেক রকম ফুলের সমাবেশ দেখতে পাবেন, যার সৌন্দর্য আপনাকে মুগ্ধ করবেই। হাঁটতে হাঁটতে কাঁসাই ব্রীজ পার হয়ে বামদিকে আরো ভিতরে গ্রামে চলে আসুন, মোরগঝুঁটি আর চন্দ্রমল্লিকার দেশে। সারাদিন কিভাবে যেন কেটে যাবে বুঝতেই পারবেন না। মনে রাখবেন, ক্ষীরাই নদীর ধারে একটি ছোট গ্রাম। এখানে খাওয়ার দোকান কিছুই পাবেন না। তাই সাথে শুকনো খাবার রাখবেন। আর পাশকুঁড়ার বিখ্যাত চপ তো একবার অবশ্যই খেয়ে আসবেন, যা স্বাদ পরবর্তীতেও আপানার জিভে লেগে থাকবে।

Image source - Google

Related link - (Darjeeling - the ‘Queen of the Himalayas) অবর্ণনীয় শোভায় শোভিত ‘হিমালয় রাণী’ দার্জিলিং

English Summary: This winter Come and visit Khirai -Valley of Flowers
Published on: 22 November 2020, 08:12 IST