ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে টাকা না থাকলেও আমরা আমাদের চাহিদা পূরণ করতে পারি । এটি অত্যন্ত উপকারী । একইভাবে, অনেক সময় আমরা কার্ড ব্যবহার করলেও পরে এটির জন্য মূল্য দিতে খুব অসুবিধায় পড়তে হয় । আপনিও যদি ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করেন এবং এর ঋণে জরিয়ে পরেন, তাহলে এই খবরটি শুধুমাত্র আপনার জন্য। আজ আমরা আপনাকে কিছু টিপস বলব, যা আপনাকে এই ঋন থেকে বেরিয়ে আসতে সাহায্য করবে। এর জন্য, ঋণ পরিশোধের শর্তে আপনি কী এবং কতটা ছাড় পেতে পারেন সে সম্পর্কে আপনার ব্যাঙ্কের সাথে কথা বলা উচিত।
আপনার ক্রেডিট কার্ডে যদি একাধিক কিস্তি বকেয়া থাকে, তাহলে ঋণ একত্রীকরণ করা ভাল । অর্থাৎ, আপনি একটি অ্যাকাউন্টে সমস্ত ক্রেডিট কার্ড পেমেন্ট করতে পারেন, যাতে আপনাকে আলাদা আলাদা করে টাকা দেওয়ার পরিবর্তে একবার টাকা দিতে হয়।
এর পাশাপাশি, আপনি ক্রেডিট কার্ডের বকেয়া পরিশোধ করতে ব্যক্তিগত ঋণও নিতে পারেন। যাদের ক্রেডিট কার্ডের ব্যালেন্স বেশি তাদের জন্য এটি বিশেষভাবে সহায়ক হতে পারে। আপনি প্রায় ১১ % সুদের হার সহ একটি ব্যক্তিগত ঋণ নিতে পারেন।
অনেক সময় ক্রেডিট কার্ড কোম্পানি আপনার বিল বা ইএমআই-এর উপর বেশি সুদ নেওয়া শুরু করে। এমন পরিস্থিতিতে, আপনার সেই কোম্পানি ছেড়ে অন্য কোম্পানিতে ক্রেডিট কার্ডের বকেয়া স্থানান্তর করা উচিত। আপনি যে ব্যাঙ্কে সুবিধা পাবেন সেই ব্যাঙ্কে আপনি বকেয়া টাকা স্থানান্তর করতে পারেন।
এর পাশাপাশি আপনার খরচ কমানোর কথাও ভাবতে হবে। বেতন পাওয়ার পর প্রথম যে কাজটি করার চেষ্টা করবেন তা হল ক্রেডিট কার্ডের বকেয়া পরিশোধ করা। এই কৌশলটি আপনার জন্য খুব কার্যকর প্রমাণিত হতে পারে।
আরও পড়ুনঃ PM Kisan আপডেট: এখন থেকে কৃষকরা আর এই সুবিধাটি ব্যবহার করতে পারবেন না