'MFOI, VVIF কিষাণ ভারত যাত্রা' গুজরাটের বিভিন্ন গ্রামে পৌঁছে কৃষকদের সম্মানিত করেছে Weather Update: ঝেঁপে নামবে বৃষ্টি! শনিবার থেকেই আবহাওয়ার আমূল পরিবর্তনের পূর্বাভাস হাওয়া অফিসের “ট্র্যাক্টর কে খিলাড়ি” কৃষকদের 51 হাজার টাকা পর্যন্ত পুরস্কার
Updated on: 24 October, 2021 2:31 PM IST
Jute farming (image credit- Google)

পাট নিয়ে কালোবাজারি বন্ধ করতে রেজিস্ট্রেশন বাধ্যতামূলক করেছে জুট কমিশন অফ ইন্ডিয়া। এ বছর ৩১ অক্টোবরের মধ্যে পাট ব্যবসায়ীদের রেজিস্ট্রেশন করাতে হবে। পাটশিল্পের সঙ্গে বহু মানুষ জড়িত। এতদিন এই ব্যবসায় কোনও রেজিস্ট্রেশন লাগত না। যে কেউ চাষিদের কাছ থেকে পাট কিনে বিক্রি করতে পারতেন। ফলে এই শিল্পে ফড়েদের দাপট দিনে দিনে বেড়ে চলছে। ফড়েরা চাষিদের কাছ থেকে পাট কিনে নিয়ে বাজারে কৃত্রিম সংকট তৈরি করছে। এতে জুট মিল মালিক এবং জুট বেলার্সরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। কাঁচামালের জোগান না থাকায় অনেক জুটমিল বন্ধের পথে। ফড়েদের দাপট রুখতে রেজিস্ট্রেশন চালু করেছে জেসিআই।

জেসিআই সূত্রে খবর, রেজিস্ট্রেশন ছাড়া আর পাট (Jute) ব্যবসা করা যাবে না। রেজিস্ট্রেশন থাকলে তবেই ব্যবসায়ীরা চাষিদের কাছ থেকে পাট কিনতে এবং বাজারে বিক্রি করতে পারবেন। আগামী ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত পাট ব্যবসায়ীদের রেজিস্ট্রেশন করাতে হবে। ৩১ অক্টোবরের পর থেকে রেজিস্ট্রেশন ছাড়া কেউ যদি পাট মজুত রাখেন তাহলে সেই পাট বাজেয়াপ্ত করবে জুট কর্পোরেশন।

এদিকে, বাজারে পাটের জোগান না থাকায় মিলগুলোতে উৎপাদন প্রায় বন্ধ হতে বসেছে। রাজ্যে প্রায় ৫০টি বড় জুটমিল রয়েছে। এছাড়া ছোট ছোট জুটমিলও রয়েছে। বেলার্সরা মিলগুলোতে কাঁচা পাট সরবরাহ করে থাকেন। জুট বেলার্স অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য ওম সোনি বলেন, “এবছর পাটের চাষ ভাল হয়েছে। জুট কর্পোরেশন এক কুইন্টাল পাটের দাম ৬৫০০ টাকা নির্ধারিত করে দিয়েছে। অথচ বাজারে ৬৮০০ টাকা দরে পাট বিক্রি হচ্ছে। তবু কাঁচা পাট পাওয়া যাচ্ছে না। চাষিদের কাছ থেকে ফড়েরা পাট কিনে নিজেদের কাছে রেখে দিচ্ছেন। কৃত্রিমভাবে বাজারে পাটের সংকট তৈরি করে মূল্যবৃদ্ধি করা হচ্ছে। পাটের জোগান না থাকায় উৎপাদন কমানোর পথে যাচ্ছেন মিল মালিকরা।

আরও পড়ুন -Student credit card 2021: স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড নিয়ে ফের নয়া নির্দেশ জারি করা হলো

এ নিয়ে বৃহস্পতিবার ইন্ডিয়ান জুট মিলস অ্যাসোসিয়েশন বৈঠকে বসছে। হুগলি জুট মিলের কর্ণধার ও ইন্ডিয়ান জুট মিলস অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান রাঘবেন্দ্র গুপ্তা বলেন, হুগলি জুটমিলের পাঁচটি ইউনিট রয়েছে। সেখানে প্রতিদিন ৫০০ মেট্রিক টন উৎপাদন হয়। কিন্তু গত কয়েক সপ্তাহ ধরে মিলে কাঁচামালের জোগান স্বাভাবিক নেই। ফলে মিলের কাজ চালানো যাচ্ছে না। তিনি জানান, জোগান না থাকলে উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা কমানো ছাড়া মালিকদের কাছে আর কোন পথ নেই। তা না হলে মিল বন্ধ করে দিতে হবে। এ নিয়ে আজ, বৃহস্পতিবার আইজেএমএ’র বৈঠক রয়েছে। বৈঠকে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

আরও পড়ুন -PM Kisan Yojana: শীঘ্রই কৃষকদের অ্যাকাউন্টে আসতে চলেছে টাকা, দেখে নিন তথ্য

English Summary: Jute farming: Initiatives to stop black market in the state, jute business closed without registration
Published on: 21 October 2021, 06:07 IST

எங்களுக்கு ஆதரவளியுங்கள்!

প্রিয় অনুগ্রাহক, আমাদের পাঠক হওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আপনার মতো পাঠকরা আমাদের কৃষি সাংবাদিকতা অগ্রগমনের অনুপ্রেরণা। গ্রামীণ ভারতের প্রতিটি কোণে কৃষক এবং অন্যান্য সকলের কাছে মানসম্পন্ন কৃষি সংবাদ বিতরণের জন্যে আমাদের আপনার সমর্থন দরকার। আপনার প্রতিটি অবদান আমাদের ভবিষ্যতের জন্য মূল্যবান।

এখনই অবদান রাখুন (Contribute Now)