নাড়ার আগুনে ভস্মীভূত ১৬ বিঘা জমির পাকা ধান, ক্ষতি প্রায় চার লক্ষ টাকার..

অগ্রহায়ণ মাসের মাঝামাঝি সময়ে গ্রাম বাংলার মাঠ গুলিতে শুরু হয় ধান তোলার প্রক্রিয়া। এই সময় প্রত্যেক চাষিদেরই সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত মাঠেই কেটে যায়। এই ধান কাটার মরশুমে ধান জমিতে নাড়া পোড়ানোর আগুনে ভস্মীভূত হয়ে গেল ১৬ বিঘা জমির পাকা ধান। ঘটনাটি ঘটেছে পূর্ব বর্ধমানের খণ্ডঘোষে।

Sukanta Santra
Sukanta Santra
নাড়ার আগুনে ভস্মীভূত ১৬ বিঘা জমির পাকা ধান, ক্ষতি প্রায় চার লক্ষ টাকার..(সংগৃহীত ছবি)

অগ্রহায়ণ মাসের মাঝামাঝি সময়ে গ্রাম বাংলার মাঠ গুলিতে শুরু হয় ধান তোলার প্রক্রিয়া। এই সময় প্রত্যেক চাষিদেরই সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত মাঠেই কেটে যায়। এই ধান কাটার মরশুমে ধান জমিতে নাড়া পোড়ানোর আগুনে ভস্মীভূত হয়ে গেল ১৬ বিঘা জমির পাকা ধান। ঘটনাটি ঘটেছে পূর্ব বর্ধমানের খণ্ডঘোষে।

এই ঘটনা নিয়ে স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, জমিতে ধান কেটে নেওয়ার পর কেউ নাড়ায় আগুন ধরিয়ে দেয়। সেই আগুন ধীরে ধীরে এসে পরে পাকা খাস ধানের জমিতে। আগুন লাগার কয়েক মিনিটের মধ্যেই পুড়ে ছাই হয়ে যায় ১৬ বিঘা জমির খাস ধান। ঘটনার খবর পাওয়ার পরই খণ্ডঘোষ থানার পুলিশ, স্থানীয় গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান ও খণ্ডঘোষ ব্লক কৃষি দফতরের আধিকারিকেরা উপস্থিত হয়। এবং ঘটনাস্থলে গিয়ে বিষয়টি পুরো খতিয়ে দেখে। চাষিদের দাবী সোনালি ফসল ঘরে তোলার আগেই নষ্ট হয়ে গেলো। ১৬ বিঘা জমির ধান পুরে যাওয়ায় প্রায় ৪ লক্ষ টাকার ক্ষতি হয়ে গেছে। আগুনে পুড়ে যাওয়া ধানের ক্ষতি পূরণের জন্য প্রশাসনিক আধিকারিকদের কাছে আবেদন জানিয়েছেন চাষিরা।

আরও পড়ুনঃ বন্যা দুর্গতদের রাখার জন্য তৈরি হচ্ছে ফ্লাড সেন্টার

ধান কাটার মরশুম শুরু হতেই জেলা প্রশাসন থেকে শুরু করে কৃষি দফতর জমিতে নাড়া পোড়ানো বন্ধের জন্য প্রচার চালাচ্ছে। মাঠে মাঠে গিয়ে কৃষকদের সচেতন করছে। সচেতনতার পরেও বিভিন্ন প্রান্তের জমিতে নাড়া পোড়ানো চলছে। নানা ভাবে প্রচার চালিয়েও কৃষকদের সচেতন করা যাচ্ছে না। কিছুদিন আগেই পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার দাসপুর থানার বৈদ্যপুর গ্রামের মাঠে ধান জমিতে নাড়া পোড়ানকে কেন্দ্র করে কোন্দলের সৃষ্টি হয়েছিল। যেখানে নাড়া পোড়ানো নিষিদ্ধ করেছে প্রশাসন। সেখানে কে বা কারা এই এই কাজ করছে তা খতিয়ে দেখছে প্রশাসন।

Published On: 21 December 2022, 10:47 AM English Summary: news of the burning of harvesting in west bengal bardhaman

Like this article?

Hey! I am Sukanta Santra . Did you liked this article and have suggestions to improve this article? Mail me your suggestions and feedback.

Share your comments

আমাদের নিউজলেটার অপশনটি সাবস্ক্রাইব করুন আর আপনার আগ্রহের বিষয়গুলি বেছে নিন। আমরা আপনার পছন্দ অনুসারে খবর এবং সর্বশেষ আপডেটগুলি প্রেরণ করব।

Subscribe Newsletters