অর্ডার অর্ডার অর্ডার

Kaladan Multi Modal Transit Project: প্রাথমিক ভাবে, বঙ্গোপসাগর থেকে প্রায় ৫৪০ কিলোমিটার জলপথ পেরিয়ে মিয়ানমারের সিত্তে বন্দরের সঙ্গে

Saikat Majumder
Saikat Majumder

কৃষিজাগরণ ডেস্কঃ কালাদান মাল্টি-মডেল ট্রানজিট ট্রান্সপোর্টের পরবর্তী সমস্ত নির্মাণের উপর স্থগিতাদেশ জারি করা হল।যতক্ষণ না কেন্দ্রীয় পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রক কর্তৃক প্রদত্ত শর্তগুলি মেনে নেওয়া হচ্ছে, ততক্ষণ পর্যন্ত এই নির্মাণের উপর স্থগিতাদেশ জারি থাকবে বলে জানিয়েছে ন্যাশনাল গ্রিন ট্রাইব্যুনাল(National Green Tribunal)।

মিজোরাম সরকার কতৃক দায়ের করা অভিযোগের ভিত্তিতে ২৬শে সেপ্টেম্বর আদালত এই নির্দেশ জারি করেছে। আদালতে দেওয়া হলফনামায় রাজ্য সরকার জানিয়েছে,পিডব্লিউডি নীতিগত অনুমোদনের শর্তগুলি বাস্তবায়ন করেনি।

আরও পড়ুনঃ বেতন না পেয়ে বিপাকে মৎস্য দফতরের কর্মীরা,পূজোর আগে অল্প কিছু মেটানোর আশ্বাস মন্ত্রী বিপ্লবরায় চৌধুরীর

মিজোরাম সরকার আদালতে দেওয়া হলফনামায় এটাও জানিয়েছে, যে PWD এখনও পর্যন্ত বনায়ন বাবদ ক্ষতিপূরণ এবং KMMTTP –এর রাস্তা নির্মাণের জন্য বর্তমান মূল্য পরিশোধ করেনি।

উত্তর পূর্ব ভারতের যোগাযোগ ব্যবস্থাকে আরও মজবুত করতে কালাদান মাল্টি-মডেল ট্রানজিট ট্রান্সপোর্ট প্রজেক্টের উপর জোর দেওয়া হচ্ছে।এই প্রজেক্টটি সরাসরি কলকাতার সাথে মিজোরামের রাজধানী আইজলের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করবে।

প্রাথমিক ভাবে, বঙ্গোপসাগর থেকে প্রায় ৫৪০ কিলোমিটার জলপথ পেরিয়ে মিয়ানমারের সিত্তে বন্দরের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করা হবে।এরপর সিত্তে বন্দর থেকে কালাদান নদী পেরিয়ে মিজোরামের রাজধানী আইজল পর্যন্ত হাইওয়ে তৈরি করা হবে। কালাদান নদীর নাম অনুসারে এই প্রজেক্টের  নামকরন করা হয়েছে ।

এই প্রজেক্টের মুল উদ্দেশ্য হল আর্ন্তজাতিক নিরাপত্তাকে আরও শক্তিশালী করা।  

আরও পড়ুনঃএবার রাজ্যেও লাম্পি ভাইরাসের হাতছানি, আক্রান্ত ২

প্রশঙ্গত ,এর আগে পরিবেশের ক্ষতিসাধণের জন্য পশ্চিমবঙ্গ সরকারকে ৩ হাজার ৫০০ কোটি টাকা জরিমানা করেছিল ন্যাশনাল গ্রিন ট্রাইব্যুনাল (National Green Tribunal)। রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে অভিযোগ, বাংলার সরকার তরল এবং সব ধরনের বর্জ্য নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ । এতে পরিবেশের অপরিসীম ক্ষতি হচ্ছে। 

ন্যাশনাল গ্রিন ট্রাইব্যুনাল বন ও অন্যান্য প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ সংক্রান্ত মামলাগুলির কার্যকর ও দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য ১৮ অক্টবর ২০১০ সালে স্থাপিত হয়েছিল ।ট্রাইব্যুনাল ৬  মাসের মধ্যে দাখিল করা মমলার নিষ্পত্তি করার জন্য দায়বদ্ধ। প্রাথমিকভাবে, ন্যাশনাল গ্রিন ট্রাইব্যুনালের পাঁচটি দফতর রয়েছে।  নয়াদিল্লি হল ট্রাইব্যুনালের প্রধান দফতর। এছাড়া পুনে, ভোপাল, কলকাতা এবং চেন্নাইতে ট্রাইব্যুনালের আরও চারটি দফতর রয়েছে।

Published On: 28 September 2022, 03:51 PM English Summary: order order order

Like this article?

Hey! I am Saikat Majumder. Did you liked this article and have suggestions to improve this article? Mail me your suggestions and feedback.

Share your comments

আমাদের নিউজলেটার অপশনটি সাবস্ক্রাইব করুন আর আপনার আগ্রহের বিষয়গুলি বেছে নিন। আমরা আপনার পছন্দ অনুসারে খবর এবং সর্বশেষ আপডেটগুলি প্রেরণ করব।

Subscribe Newsletters