পশ্চিমবঙ্গের ছোট শিল্প: হ্যান্ডলুম থেকে টেরাকোটা রোজ বদলাচ্ছে আকাশের মেজাজ: দক্ষিণ ও উত্তরবঙ্গের আবহাওয়ার আপডেট (Weather Update of Bengal) ক্যাপসিকাম চাষে ফলন ভালো, লাভ নেই! সরকারি সাহায্যের অভাবে ক্ষোভে চাষিরা
Updated on: 25 February, 2019 4:35 PM IST

প্রাতঃরাশের কথা ভাবলেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে সাদা ধবধবে একটি ডিমের ছবি। আর তা না হলে ডিমের ভুজিয়া, ওমলেট তো আছেই। মোদ্দা কথা ডিম ছাড়া প্রাতঃরাশ অসম্পূর্ণ। ডিমের মতো সুষম প্রাতঃরাশ উপাদান কমই আছে। ডিমের কুসুম থেকে পর্যাপ্ত ভিটামিন ডি পাওয়া যায়। হাই কোলেস্টেরলের সমস্যা না থাকলে প্রত্যেকেরই নিয়মিত একটা করে ডিম খাওয়া উচিত।

কেন প্রাতঃরাশে ডিম অত্যাবশ্যক:

১. হাই প্রোটিন

ওজন কমাতে চাইলে প্রাতঃরাশে প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার জরুরি। আর ডিমে প্রচুর প্রোটিন থাকে। প্রোটিন খিদের হরমোনকে নিয়ন্ত্রণ করে।

২. অ্যান্টি অক্সিডেন্ট বাড়াতে

শরীরে পর্যপ্ত অ্যান্টি অক্সিডেন্ট থাকলে হার্ট, ত্বক ও সামগ্রিক স্বাস্থ্য উন্নত হয়। ডিমের কুসুমে অনেকটা পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট থাকে বলে ‘হিলিং ফুড' বই থেকে জানা যায়।

৩. হাড়ের সুস্বাস্থ্যের জন্য

যে হেতু ডিমে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন-ডি থাকে, তাই এটি হাড়ের সুস্বাস্থ্যকে নিশ্চিত করে।

৪. এনার্জি বাড়ায়

রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রনে এবং বি-টুয়েলভ, বি সিক্স এর মতো উপাদান সরবরাহে ডিমের জুড়ি মেলা ভার।

৫. মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি

ডিমেম মধ্যে পাওয়া যায় ক্লোরিন ও ভিটামিন-বি। এগুলি ব্রেনের কাজকে আরও উন্নত করে। ফলে স্মৃতিশক্তি উন্নত হয়। দিনভর শরীর সুস্থ ও কর্মক্ষম থাকে।

আর ভাববেন না। কাল থেকে প্রাতঃরাশের পাতে আর কিছু থাক বা নাই থাক, ডিম কিন্তু থাকতেই হবে।

- Sushmita Kundu (sushmita@krishijagran.com)

English Summary: Egg is must for breakfast
Published on: 25 February 2019, 04:35 IST