রাজ্যের কৃষকদের থেকে শস্য সংগ্রহ শুরু সরকারের

তেলেঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী কে. চন্দ্রশেখর রাও সম্প্রতি ঘোষণা করেছেন যে, রাজ্যে করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে সংকট দেখা দিলেও কৃষকদের কাছ থেকে ফসল সংগ্রহকার্য চলছে। ফলস্বরূপ, রাজ্য ধান ও ভুট্টার সাথে জোয়ার, সূর্যমুখী এবং ছোলা ইত্যাদি ফসল সংগ্রহ করতে সক্ষম হয়েছে এবং মুখ্যমন্ত্রীর মতে এটি ক্রয়ের জন্যও শীঘ্রই পাওয়া যাবে। মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, “এই সময়ে কোনও রাজ্যেই ফসল সংগ্রহ কার্য সম্পূর্ণ হয়ে ওঠে না। তেলঙ্গানার মতো ভারতের অন্য কোন রাজ্য কৃষকদের দ্বারা উত্পাদিত সমস্ত ফসল ক্রয় শুরু করে নি। "

KJ Staff
KJ Staff

তেলেঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী কে. চন্দ্রশেখর রাও সম্প্রতি ঘোষণা করেছেন যে, রাজ্যে করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে সংকট দেখা দিলেও কৃষকদের কাছ থেকে ফসল সংগ্রহকার্য চলছে। ফলস্বরূপ, রাজ্য ধান ও ভুট্টার সাথে জোয়ার, সূর্যমুখী এবং ছোলা ইত্যাদি ফসল সংগ্রহ করতে সক্ষম হয়েছে এবং মুখ্যমন্ত্রীর মতে এটি ক্রয়ের জন্যও শীঘ্রই পাওয়া যাবে।

মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, “এই সময়ে কোনও রাজ্যেই ফসল সংগ্রহ কার্য সম্পূর্ণ হয়ে ওঠে না। তেলঙ্গানার মতো ভারতের অন্য কোন রাজ্য কৃষকদের দ্বারা উত্পাদিত সমস্ত ফসল ক্রয় শুরু করে নি। মহামারীজনিত কারণে সর্বত্রই খাদ্য সম্পর্কে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে। তবে আমরা কৃষির গুরুত্ব উপলব্ধি করেছি। ধান ও ভুট্টা ছাড়া জোয়ার, সূর্যমুখী এবং ছোলা ফসলও রয়েছে, তাই এগুলিও কিনে নেওয়া হবে”।

রাজ্যে ধান সংগ্রহের বিষয়ে বিশদ বিবরণ দিয়ে তিনি বলেন, “কালেশ্বরমের জল সিদ্ধিপেটে পৌঁছেছে এবং পরবর্তী পর্যায়ে কোন্ডাপোচ্ম্মা সাগরে পোঁছাবে। অনুমান করা হচ্ছে, জুনের মধ্যে প্রকল্পের আওতাধীন সমস্ত অঞ্চল জল পাবে। গ্রীষ্মে, ১.৩৫ কোটি একর ক্ষেত্র সেচ পাবে। তবে রাজ্যে প্রায় দেড় লাখ টন ইউরিয়া এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ সারের প্রয়োজন”।

সারের ক্রমবর্ধমান চাহিদা নিয়ে মন্ত্রিসভা একটি বৈঠক করেছে এবং পরিস্থিতির আরও উন্নতি কীভাবে করা যায়, তা পর্যালোচনা করে দেখা হচ্ছে। কৃষকদের পরিস্থিতি সম্পর্কে পরামর্শ দিয়ে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “আমি কৃষকদের কাছে সারের জন্য দোকান না দেওয়ার আবেদন করছি। ৫ ই মে নাগাদ সমস্ত সংগ্রহ কার্য সম্পূর্ণ হয়ে যাবে, তাই আমরা নগদ প্রণোদনা নেব এবং তারপর কেবল সার ক্রয় শুরু করব। আমাদের স্টক রয়েছে এবং কৃষকরা মে মাসে সার কেনা শুরু করতে পারেন। অকারণে ভিড় করার দরকার নেই”।

মুখ্যমন্ত্রী প্রয়োজনানুযায়ী, সার সংরক্ষণের জন্য ফাংশন হলগুলিকে গুদামে পরিণত করার জন্য কর্তৃপক্ষকে নির্দেশনাও দিয়েছেন। “অন্তত অন্য এক মাসের জন্য কোনও সামাজিক অনুষ্ঠান হবে না, সুতরাং সার সংরক্ষণের জন্য জায়গাগুলি কাজে লাগানো যেতে পারে”, বলে জানিয়েছেন তিনি।

স্বপ্নম সেন (swapnam@krishijagran.com)

Published On: 22 April 2020, 01:21 PM English Summary: Government started collecting crops from the farmers of the state

Like this article?

Hey! I am KJ Staff. Did you liked this article and have suggestions to improve this article? Mail me your suggestions and feedback.

Share your comments

আমাদের নিউজলেটার অপশনটি সাবস্ক্রাইব করুন আর আপনার আগ্রহের বিষয়গুলি বেছে নিন। আমরা আপনার পছন্দ অনুসারে খবর এবং সর্বশেষ আপডেটগুলি প্রেরণ করব।

Subscribe Newsletters