সম্প্রতি ধানুকা এগ্রিটেক 'ইন্ডিয়া কা প্রণাম, হর কিষাণ কে নাম' নামে একটি মিনি ফিচারের দ্বিতীয় সংস্করণ প্রকাশ করেছে। চলচ্চিত্রটি একটি অল্প বয়স্ক ছেলের দৃষ্টিকোণ থেকে ভারতের কৃষিকাজের ভবিষ্যতকে চিত্রিত করেছে যে কৃষক হওয়ার স্বপ্ন দেখে।
ধানুকার প্রযোজনায় ২০২২ সালে মুক্তি পাওয়া ছবিটির প্রথম অংশও দর্শকদের মধ্যে জনপ্রিয়তা অর্জন করে। ছবিটির দ্বিতীয় সংস্করণের টিজারটি ৬০ আগস্ট মুক্তির পরপরই সোশ্যাল মিডিয়ায় গুঞ্জন তৈরি করেছে এবং ছবিটি নিয়ে প্রচুর সমালোচনা হয়েছে। ছবিটির একটি সহজ কিন্তু গভীর বার্তা রয়েছে – ভারতের ভবিষ্যত দেশের কৃষকদের হাতে রয়েছে এবং এই বার্তাটি সারা দেশের দর্শকদের হৃদয় স্পর্শ করেছে।
গত ৪৪ বছর ধরে দেশের কৃষকদের বিশ্বাসযোগ্য পরিষেবা দিয়ে আসা ধানুকা এগ্রিটেক কৃষকদের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নের লক্ষ্যে শর্ট ফিল্ম 'ইন্ডিয়া কা প্রণাম, হর কিষাণ কে নাম'ও লুকিয়ে রেখেছে। এ প্রসঙ্গে ধানুকা এগ্রিটেকের সিনিয়র ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার ধনেশ কুমার পাঠক বলেন, 'ছবিটি মুক্তি দিতে পেরে আমরা গর্বিত। কৃষক সম্প্রদায়ের ক্ষমতায়ন ও সম্মান করা আমাদের মিশনের একটি অংশ। মেধাবী তরুণরা কৃষিকে পেশা বানাতে পারবে না, সেই পুরনো ভাবনাকে আমরা চ্যালেঞ্জ করতে চাই এই ছবির মাধ্যমে। কৃষি শুধু জীবিকা নয়, এটি একটি ঐতিহ্য। এই চলচ্চিত্রটি প্রতিটি কৃষকের প্রতি আমাদের গভীরতম কৃতজ্ঞতা প্রকাশের একটি প্রচেষ্টা যারা তার অক্লান্ত পরিশ্রম এবং অমূল্য অবদান দিয়ে দেশকে শক্তিশালী করেছে। "
ধানুকা এগ্রিটেক বছরের পর বছর ধরে ভারতীয় কৃষকদের পাশে দাঁড়িয়েছে, প্রতিটি ফসলের পিছনে সংগ্রাম, সাফল্য এবং অক্লান্ত পরিশ্রম বুঝতে পেরেছে। চলচ্চিত্রটি সেই প্রচেষ্টার প্রশংসা করেছিল এবং তরুণ প্রজন্মকে গর্বের সাথে কৃষিকাজ করতে অনুপ্রাণিত করেছিল। এই চলচ্চিত্রটি আশার বার্তা দেয় যে কৃষিকাজ সর্বদা গুরুত্বপূর্ণ হবে এবং এটি ভারতের আত্মার একটি অংশ।
যত তাড়াতাড়ি ছবিটি দেশের প্রতিটি ঘরে ঘরে প্রশংসিত হবে, এই চলচ্চিত্রটি পুরো জাতিকে যারা খাওয়ায় তাদের সহায়তা করার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করবে। এই অভিযান শুধু আজকের কৃষকদেরই নয়, আগামীকালের কৃষকদেরও মনে করিয়ে দেবে যে কৃষিকাজ শুধুমাত্র একটি পেশা নয় – এটি এমন একটি ঐতিহ্য যাকে লালন এবং সংরক্ষণ করা দরকার।
Share your comments