বিজ্ঞাণীদের গবেষণার মাধ্যমে একটি গাছের বছরে তিন বার ফল দেওয়ার প্রক্রিয়া খোঁজার চেষ্টা চলছে। উৎপাদনশীলতা ও লাভ বৃদ্ধির লক্ষ্যে এই ধরণের গবেষণা মূল্যবান তারই সাথে রাসায়নিক বর্জিত শুদ্ধ ফসল ও খাদ্য দ্রব্য সবসময় কাম্য। এরই লক্ষ্যে পশ্চিমবঙ্গ সরকার আগামী দিনে জৈব চাষ ও জৈব সার ব্যবহারের ওপর জোর দিতে চাইছে।
প্রত্যেকটি জেলায় সহায়তা কেন্দ্র স্থাপনের পরিকল্পনা করছে রাজ্য সরকারের কৃষি দপ্তর। এই সহায়তা কেন্দ্রগুলির মাধ্যমে কৃষকদের উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহারের শিক্ষা দেওয়া হবে। তারা যে ফসল উৎপন্ন করছেন তার উৎপাদনশীলতা আরও বাড়ানো যায় কিভাবে তারও প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। দপ্তর এটিও সুরক্ষিত করবে যাতে বাজার থেকে বিষমুক্ত ফল, সব্জি, ধানের বীজ পান কৃষকেরা।
বাঁকুড়া, বীরভূম, পুরুলিয়ার মত কম উৎপাদনশীল জায়গায় আপাতপক্ষে কিভাবে উৎপাদন বাড়ানো যায় তার প্রতিও সচেষ্ট হবে সরকার। মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জী কৃষকদের জীবন ও জীবিকার উন্নতির জন্য সর্বদা সচেষ্ট ও এই বিষয়ে বিভিন্ন প্রকল্পের ঘোষনা করেছেন।
- তন্ময় কর্মকার
বাঁকুড়া, বীরভূম, পুরুলিয়ার মত কম উৎপাদনশীল জায়গায় আপাতপক্ষে কিভাবে উৎপাদন বাড়ানো যায় তার প্রতিও সচেষ্ট হবে সরকার। মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জী কৃষকদের জীবন ও জীবিকার উন্নতির জন্য সর্বদা সচেষ্ট ও এই বিষয়ে বিভিন্ন প্রকল্পের ঘোষনা করেছেন।
- তন্ময় কর্মকার
Share your comments